বরগুনায় স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করা এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার গভীর রাতে তার বাড়ির পেছন থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন বরগুনা সদর থানার ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান।
নিহত ব্যক্তি (৪০) বরগুনা পৌর বাজারের একটি মুরগির দোকানে কাজ করতেন। পরিবারের সদস্যদের আহাজারির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
পরিবারের স্বজনরা জানান, ৫ মার্চ স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছিলেন তিনি। মামলার একমাত্র আসামিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তবে পরিবারের দাবি, মামলার জের ধরেই তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহতের স্ত্রী জানান, মঙ্গলবার রাতে তার স্বামী মোবাইল ফোনে জানান, ফিরতে দেরি হবে। অনেক রাতেও না ফেরায় মোবাইলে কল করা হয়, কিন্তু রিসিভ হয়নি। পরে বাড়ির পেছনে মোবাইলের রিংটোন শোনা গেলে সেখানে গিয়ে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরপর পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
ওসি জগলুল হাসান জানান, মরদেহ কাদামাখা অবস্থায় উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। পরিবারের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ধর্ষণ মামলার একমাত্র আসামিকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে নিহতের পরিবারের দাবি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
বরগুনায় স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করা এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার গভীর রাতে তার বাড়ির পেছন থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন বরগুনা সদর থানার ওসি দেওয়ান জগলুল হাসান।
নিহত ব্যক্তি (৪০) বরগুনা পৌর বাজারের একটি মুরগির দোকানে কাজ করতেন। পরিবারের সদস্যদের আহাজারির একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
পরিবারের স্বজনরা জানান, ৫ মার্চ স্কুলপড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেছিলেন তিনি। মামলার একমাত্র আসামিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে। তবে পরিবারের দাবি, মামলার জের ধরেই তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে।
নিহতের স্ত্রী জানান, মঙ্গলবার রাতে তার স্বামী মোবাইল ফোনে জানান, ফিরতে দেরি হবে। অনেক রাতেও না ফেরায় মোবাইলে কল করা হয়, কিন্তু রিসিভ হয়নি। পরে বাড়ির পেছনে মোবাইলের রিংটোন শোনা গেলে সেখানে গিয়ে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। এরপর পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
ওসি জগলুল হাসান জানান, মরদেহ কাদামাখা অবস্থায় উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। পরিবারের অভিযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ধর্ষণ মামলার একমাত্র আসামিকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে নিহতের পরিবারের দাবি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।