নেশার টাকা দিতে না পারায় মাদকাসক্ত ছেলে কুপিয়ে মা খুন হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলার মহিষমারা ইউনিয়নের শালিখা গ্রামে। এ ঘটনায় ছেলে রাজিব পলাতক রয়েছেন।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ইফতারের পর এ ঘটনা ঘটে। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন রাজিবের স্ত্রী। নিহতের নাম রেজিয়া খাতুন (৫০) ওই এলাকার খাইরুল পাগলের স্ত্রী।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শালিকা পাগুর মোড়ের পূর্ব পাশে রিফুজি বাড়ীর খাইরুল পাগলের ছেলে রাজীব (২৮) ইফতারের পর তার মার কাছে নেশার জন্য টাকা চায়। টাকা না দেয়ায় মাকে ধারালো দা দিয়ে এলোপাথারী কুপিয়ে হত্যার পর বাড়ীর পাশে আনারস বাগানে নিয়ে লাশ পুতে রাখার সময় তার স্ত্রী শোভা (২৬) বাধা দেয়।
এ সময় রাজিব তার স্ত্রীকেও কুপিয়ে আহত করে। পরে তাকে বাধা দিতে গেলে আরও দু’জন আহত হয়। এরপর স্থানীয়রা রাজীবের স্ত্রীকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেয়।
মধুপুর থানার ওসি এমরানুল কবীর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। লাশের ময়না তদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ হস্তান্তর করা হবে। ঘাতক ছেলে রাজীবকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যহত রয়েছে।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
নেশার টাকা দিতে না পারায় মাদকাসক্ত ছেলে কুপিয়ে মা খুন হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলার মহিষমারা ইউনিয়নের শালিখা গ্রামে। এ ঘটনায় ছেলে রাজিব পলাতক রয়েছেন।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ইফতারের পর এ ঘটনা ঘটে। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন রাজিবের স্ত্রী। নিহতের নাম রেজিয়া খাতুন (৫০) ওই এলাকার খাইরুল পাগলের স্ত্রী।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শালিকা পাগুর মোড়ের পূর্ব পাশে রিফুজি বাড়ীর খাইরুল পাগলের ছেলে রাজীব (২৮) ইফতারের পর তার মার কাছে নেশার জন্য টাকা চায়। টাকা না দেয়ায় মাকে ধারালো দা দিয়ে এলোপাথারী কুপিয়ে হত্যার পর বাড়ীর পাশে আনারস বাগানে নিয়ে লাশ পুতে রাখার সময় তার স্ত্রী শোভা (২৬) বাধা দেয়।
এ সময় রাজিব তার স্ত্রীকেও কুপিয়ে আহত করে। পরে তাকে বাধা দিতে গেলে আরও দু’জন আহত হয়। এরপর স্থানীয়রা রাজীবের স্ত্রীকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেয়।
মধুপুর থানার ওসি এমরানুল কবীর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। লাশের ময়না তদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ হস্তান্তর করা হবে। ঘাতক ছেলে রাজীবকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যহত রয়েছে।