লক্ষ্মীপুরে ঘুমন্ত অবস্থায় রিনা বেগম নামে এক গৃহবধূর পায়ের রগ কেটে দিয়েছেন তার স্বামী আলমগীর হোসেন। এ সময় তার মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ধারালো বঁটি দিয়ে আঘাত করা হয়। পরে পাথরের পুঁতা দিয়ে দুই হাত দুই পা থেঁতলে দেয়া হয়েছে।
শনিবার রাতে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কালু হাজী সড়কের ভাড়া বাসায় ঘটনাটি ঘটে। আহত রিনাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার অবস্থা গুরুতর। অভিযুক্ত আলমগীর লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৬ নম্বর বাঞ্চানগর এলাকার কসাই বাড়ির লেদু মিয়ার ছেলে ও পেশায় নির্মাণশ্রমিক। ঘটনার পর তিনি পলাতক রয়েছেন।
রোববার সকালে রিনার ভাই অ্যাম্বুলেন্সচালক হোসেন আহমেদ জানান, বাড়িতে ঘর না থাকায় রিনা ও তার স্বামী আলমগীর কালু হাজী সড়কে সন্তানদের নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকেন। শনিবার রাতে রিনা খাবার শেষে ছেলে-মেয়েদের নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। তার স্বামী আলমগীর বাসায় এসে ঘুমন্ত স্ত্রীর মাথায় ধারালো বঁটি দিয়ে আঘাত করে। পরে তার দুই পায়ের রগ কেটে দেয়। একপর্যায়ে পাথরের পুঁতা দিয়ে দুই হাত ও দুই পা থেঁতলে দেয়া হয়। পরে আহত রিনাকে ফেলে রেখে সে পালিয়ে যায়।
প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে পাঠায়।
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
লক্ষ্মীপুরে ঘুমন্ত অবস্থায় রিনা বেগম নামে এক গৃহবধূর পায়ের রগ কেটে দিয়েছেন তার স্বামী আলমগীর হোসেন। এ সময় তার মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ধারালো বঁটি দিয়ে আঘাত করা হয়। পরে পাথরের পুঁতা দিয়ে দুই হাত দুই পা থেঁতলে দেয়া হয়েছে।
শনিবার রাতে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের কালু হাজী সড়কের ভাড়া বাসায় ঘটনাটি ঘটে। আহত রিনাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার অবস্থা গুরুতর। অভিযুক্ত আলমগীর লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ৬ নম্বর বাঞ্চানগর এলাকার কসাই বাড়ির লেদু মিয়ার ছেলে ও পেশায় নির্মাণশ্রমিক। ঘটনার পর তিনি পলাতক রয়েছেন।
রোববার সকালে রিনার ভাই অ্যাম্বুলেন্সচালক হোসেন আহমেদ জানান, বাড়িতে ঘর না থাকায় রিনা ও তার স্বামী আলমগীর কালু হাজী সড়কে সন্তানদের নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকেন। শনিবার রাতে রিনা খাবার শেষে ছেলে-মেয়েদের নিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। তার স্বামী আলমগীর বাসায় এসে ঘুমন্ত স্ত্রীর মাথায় ধারালো বঁটি দিয়ে আঘাত করে। পরে তার দুই পায়ের রগ কেটে দেয়। একপর্যায়ে পাথরের পুঁতা দিয়ে দুই হাত ও দুই পা থেঁতলে দেয়া হয়। পরে আহত রিনাকে ফেলে রেখে সে পালিয়ে যায়।
প্রতিবেশীরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজে পাঠায়।