কুষ্টিয়ায় আধিপত্য নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। কমিটি গঠন ও আধিপত্য নিয়ে বঞ্ছিত অংশের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে। এতে অত দশজনকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের দশ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। রোববার রাত ৮টার দিকে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শি ও সমন্বয়করা জানান, বেশ কিছু বিষয় নিয়ে কয়েকদিন ধরে উত্তেজনা চলে আসছিল। স্থানীয়রা জানান, একটি মিছিল নিয়ে শতাধিক লোকজন আসে। তাদের বসয় অল্প। মশাল হাতে তারা মিছিল করে। এছাড়া আবরার ফাহাদ লাইব্রেরীর সামনে অবস্থান নিয়ে নানা রকম বক্তব্য দেয়। এরপর তারা মিছিল নিয়ে সরকারি কলেজের দিকে চলে যায়। সেখানেই তারা নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
জানতে চাইলে রাতে হাসপাতালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র পারভেজ মোশাররফ বলেন, ‘যারা বর্তমান কমিটিকে বিতর্কিত করতে চাচ্ছে তারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব ও নাগরিক কমিটির নেতাসহ তাদের অন্তত ৮ থেকে ৯ জনকে ভর্তি করা হয়েছে। কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।’ আহতদের মধ্যে রয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুষ্টিয়া জেলা কমিটির সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান, নাগরিক কমিটির সদস্য সুলতান মারুফ তালহা, আলভি, ইব্রাহিম, জুবায়ের, নয়ন, আলী আহসান মুজাহিদ, সোহান ও রেজোয়ান। এর মধ্যে ইব্রাহীমের অবস্থা গুরুতর।
রাতে সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে আহতদের। সেখানে বৈষম্যবিরোধী কমিটির অনেক শিক্ষার্থী জড়ো হয়েছে। তাদের মারমুখী অবস্থানে দেখা যায়। এ সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে মারমুখী আচরন করেন কয়েকজন। এছাড়া সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বললেও চাননি তারা। হামলায় বিষয়ে জানতে চাইলে তারা কেউ মুখ খুলতে চাননি।
আহত নাগরিক কমিটির নেতা আলী আহসান মুজাহিদ জানান, বিএনপির এক নেতার অনুসারীরা এ হামলা চালিয়েছে। তারা লোকজন ভাড়া করে এনে পরিকল্পিতভাবে হামলা করেছে।’
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
কুষ্টিয়ায় আধিপত্য নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। কমিটি গঠন ও আধিপত্য নিয়ে বঞ্ছিত অংশের নেতাকর্মীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে জানা গেছে। এতে অত দশজনকে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের দশ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে। রোববার রাত ৮টার দিকে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শি ও সমন্বয়করা জানান, বেশ কিছু বিষয় নিয়ে কয়েকদিন ধরে উত্তেজনা চলে আসছিল। স্থানীয়রা জানান, একটি মিছিল নিয়ে শতাধিক লোকজন আসে। তাদের বসয় অল্প। মশাল হাতে তারা মিছিল করে। এছাড়া আবরার ফাহাদ লাইব্রেরীর সামনে অবস্থান নিয়ে নানা রকম বক্তব্য দেয়। এরপর তারা মিছিল নিয়ে সরকারি কলেজের দিকে চলে যায়। সেখানেই তারা নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
জানতে চাইলে রাতে হাসপাতালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র পারভেজ মোশাররফ বলেন, ‘যারা বর্তমান কমিটিকে বিতর্কিত করতে চাচ্ছে তারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব ও নাগরিক কমিটির নেতাসহ তাদের অন্তত ৮ থেকে ৯ জনকে ভর্তি করা হয়েছে। কয়েকজনের অবস্থা গুরুতর।’ আহতদের মধ্যে রয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুষ্টিয়া জেলা কমিটির সদস্য সচিব মোস্তাফিজুর রহমান, নাগরিক কমিটির সদস্য সুলতান মারুফ তালহা, আলভি, ইব্রাহিম, জুবায়ের, নয়ন, আলী আহসান মুজাহিদ, সোহান ও রেজোয়ান। এর মধ্যে ইব্রাহীমের অবস্থা গুরুতর।
রাতে সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়েছে আহতদের। সেখানে বৈষম্যবিরোধী কমিটির অনেক শিক্ষার্থী জড়ো হয়েছে। তাদের মারমুখী অবস্থানে দেখা যায়। এ সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে মারমুখী আচরন করেন কয়েকজন। এছাড়া সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বললেও চাননি তারা। হামলায় বিষয়ে জানতে চাইলে তারা কেউ মুখ খুলতে চাননি।
আহত নাগরিক কমিটির নেতা আলী আহসান মুজাহিদ জানান, বিএনপির এক নেতার অনুসারীরা এ হামলা চালিয়েছে। তারা লোকজন ভাড়া করে এনে পরিকল্পিতভাবে হামলা করেছে।’