যশোরের ঝিকরগাছায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন সুমাইয়া খাতুন (১৯) নামে এক কিশোরী। রোববার আনুমানিক বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়নের পটুয়াপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে। ভিকটিমের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সন্ধ্যার দিকে আটক করে চার ধর্ষককে আটক করে ঝিকরগাছা থানা পুলিশ। আটককৃতের মধ্যে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের দুজন নেতা রয়েছেন।
আটকৃতরা হলেন গদখালী ইউনিয়নের পটুয়াপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (২২), জাকির হোসেনের ছেলে জাবেদ হোসেন (২৮), শরিফুল ইসলামের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন বাপ্পি (২১) ও উজ্জল হোসেনের ছেলে আমিনুর রহমান (২০)।
এলাকাবাসী জানিয়েছেন, আটকৃতদের মধ্যে আব্দুল্লাহ আল মামুন বাপ্পি গদখালী ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক এবং ইয়াসির আরাফাত দপ্তর সম্পাদক।
জানা যায়, মনিরামপুর উপজেলার হরিহরনগর ইউনিয়নের রাজগঞ্জ গ্রামের টুকু মিয়ার মেয়ে বেনাপোল খালাবাড়ি থেকে বাসে করে এসে গদখালী বাজারের ফুল ব্যবসায়ী আমিনুর রহমানের দোকানে গেলে সেখানে ওই চার যুবকের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারা পটিয়ে তাকে পটুয়াপাড়ার একটি লিচু বাগানে নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করেন।
ঘটনার পর ৯৯৯ নাম্বারে ফোন পেয়ে ঝিকরগাছা থানাপুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করেন। পরে সন্ধ্যায় মোবাইল ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে উপরোক্ত চারজনকে আটক করে পুলিশ। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নুর ই আলম সিদ্দিকী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে, যশোর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাপ্পী জানিয়েছেন, তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ হিসেবে ধর্ষণের ঘটনায় আটক দুই ছাত্রদল নেতাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ঝিকরগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ বাবলুর রহমান খান মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন।
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
যশোরের ঝিকরগাছায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন সুমাইয়া খাতুন (১৯) নামে এক কিশোরী। রোববার আনুমানিক বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়নের পটুয়াপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরীকে উদ্ধার করে। ভিকটিমের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে সন্ধ্যার দিকে আটক করে চার ধর্ষককে আটক করে ঝিকরগাছা থানা পুলিশ। আটককৃতের মধ্যে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের দুজন নেতা রয়েছেন।
আটকৃতরা হলেন গদখালী ইউনিয়নের পটুয়াপাড়া গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে ইয়াসিন আরাফাত (২২), জাকির হোসেনের ছেলে জাবেদ হোসেন (২৮), শরিফুল ইসলামের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন বাপ্পি (২১) ও উজ্জল হোসেনের ছেলে আমিনুর রহমান (২০)।
এলাকাবাসী জানিয়েছেন, আটকৃতদের মধ্যে আব্দুল্লাহ আল মামুন বাপ্পি গদখালী ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক এবং ইয়াসির আরাফাত দপ্তর সম্পাদক।
জানা যায়, মনিরামপুর উপজেলার হরিহরনগর ইউনিয়নের রাজগঞ্জ গ্রামের টুকু মিয়ার মেয়ে বেনাপোল খালাবাড়ি থেকে বাসে করে এসে গদখালী বাজারের ফুল ব্যবসায়ী আমিনুর রহমানের দোকানে গেলে সেখানে ওই চার যুবকের সঙ্গে পরিচয় হয়। তারা পটিয়ে তাকে পটুয়াপাড়ার একটি লিচু বাগানে নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করেন।
ঘটনার পর ৯৯৯ নাম্বারে ফোন পেয়ে ঝিকরগাছা থানাপুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করেন। পরে সন্ধ্যায় মোবাইল ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে উপরোক্ত চারজনকে আটক করে পুলিশ। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নুর ই আলম সিদ্দিকী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে, যশোর জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাপ্পী জানিয়েছেন, তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ হিসেবে ধর্ষণের ঘটনায় আটক দুই ছাত্রদল নেতাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ঝিকরগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ বাবলুর রহমান খান মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন।