কুমিল্লা নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় ইমরান হোসেন (২১) নামে এক রোগী মৃত্যুর অভিযোগ করেছেন তার স্বজনরা। রোববার রাতে নজরুল এভিনিউ এলাকার ট্রমা সেন্টার নামের একটি হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ইমরান হোসেন দ্বিতীয় মুরাদপুর এলাকার হুমায়ুন কবিরের ছেলে। তিনি কান্দিরপাড় এলাকায় পপস টেইলার্স নামে একটি দোকানে কাজ করতেন।
ইমরানের মা কুলসুম আক্তার জানান, ১৫দিন আগে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে ইমরান ওই হাসপাতালে নিমোনিয়ার চিকিৎসা নিয়েছিল। বুধবার তার অপারেশনের জন্য পুনরায় তাকে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালের চিকিৎসক আতাউর রহমান শনিবার ইমরান হোসেনের অপারেশন করেন। ভুল চিকিৎসার কারণে রোববার বিকাল ৫টার দিকে ওই হাসপাতালের আইসিইউতে থাকা অবস্থায় ইমরান মারা যান। রোগীর স্বজনরা জানান, ইমরান হোসেন আইসিইউতে মারা যাওয়ার পর সে জীবিত আছে বলে ৪বার ঔষধ নেয়া হয়। রোববার রাতে একপর্যায়ে ইমরানের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে বিক্ষুব্ধ স্বজনরা ওই হাসপাতালের নিচতলা ও দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এসময় হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক নার্স ও অন্যান্য রোগীরা এদিক সেদিক ছুটাছুটি শুরু করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা হাসপাতালটি ঘিরে রাখেন।
এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কাউকে না পাওয়ায় তাদের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মো. মহিনুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
কুমিল্লা নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় ইমরান হোসেন (২১) নামে এক রোগী মৃত্যুর অভিযোগ করেছেন তার স্বজনরা। রোববার রাতে নজরুল এভিনিউ এলাকার ট্রমা সেন্টার নামের একটি হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ইমরান হোসেন দ্বিতীয় মুরাদপুর এলাকার হুমায়ুন কবিরের ছেলে। তিনি কান্দিরপাড় এলাকায় পপস টেইলার্স নামে একটি দোকানে কাজ করতেন।
ইমরানের মা কুলসুম আক্তার জানান, ১৫দিন আগে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে ইমরান ওই হাসপাতালে নিমোনিয়ার চিকিৎসা নিয়েছিল। বুধবার তার অপারেশনের জন্য পুনরায় তাকে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালের চিকিৎসক আতাউর রহমান শনিবার ইমরান হোসেনের অপারেশন করেন। ভুল চিকিৎসার কারণে রোববার বিকাল ৫টার দিকে ওই হাসপাতালের আইসিইউতে থাকা অবস্থায় ইমরান মারা যান। রোগীর স্বজনরা জানান, ইমরান হোসেন আইসিইউতে মারা যাওয়ার পর সে জীবিত আছে বলে ৪বার ঔষধ নেয়া হয়। রোববার রাতে একপর্যায়ে ইমরানের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে বিক্ষুব্ধ স্বজনরা ওই হাসপাতালের নিচতলা ও দ্বিতীয় তলায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এসময় হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক নার্স ও অন্যান্য রোগীরা এদিক সেদিক ছুটাছুটি শুরু করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা হাসপাতালটি ঘিরে রাখেন।
এ বিষয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কাউকে না পাওয়ায় তাদের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।
কোতয়ালী মডেল থানার ওসি মো. মহিনুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।