কেশবপুর (যশোর) : কৃষক বুলু সরদারের ঘাস মারা ও ওষুধ ছিটানো ধানখেত -সংবাদ
কেশবপুর উপজেলার মঙ্গলকোট বিলে এক কৃষকের ৯৩ শতক জমির ধান পূর্বশত্রুতার জের ধরে দুর্বৃত্তরা বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে পুড়িয়ে দিয়েছে। এতে কৃষক বুলু সরদারের সোনালী স্বপ্ন ম্লান হয়ে গেছে। এঘটনার প্রতিকারে বুলু সরদার কেশবপুর থানা ও উপজেলা কৃষি অফিসে অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মওসুমে উপজেলার মঙ্গলকোট গ্রামের কৃষক বুলু সরদার মঙ্গলকোট বিলে ৯৩ শতক জমিতে বোরো ধান চাষ করেন। খেতের ধান বর্তমান গর্ভাবস্থায় রয়েছে। আর কিছুদিন গেলেই ধানে শীষ বের হওয়ার কথা। ১২ মার্চ রাতে পূর্বশত্রুতায় অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা তার খেতে বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে। পরের দিন সকালে বুলু সরদার ধান খেতে গিয়ে দেখতে পান খেতের সমস্ত ধান পুড়ে লালচে হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি তিনি বৃহস্পতিবার কৃষি অফিসকে জানালে কৃষি কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বুঝতে পারেন খেতে বিষাক্ত ঘাস মারা স্প্রে করা হয়েছে।
কৃষক বুলু সরদারের ভাই হাফিজুর রহমান বলেন, খেতের ধান হারিয়ে তার ভাইয়ের সোনালী স্বপ্ন ম্লান হয়ে গেছে। ৯৩ শতক জমিতে প্রায় ৮০ মন বোরো ধান উৎপাদিত হতো। ঘাস মারা ওষুধ স্প্রে করায় প্রায় এক লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, খবর পেয়েই কৃষকের ধানের খেত পরিদর্শন করা হয়। ঘাস মারা ওষুধ স্প্রে করার কারণে খেতের ধান আর রক্ষা করা সম্ভব নয়।
কেশবপুর (যশোর) : কৃষক বুলু সরদারের ঘাস মারা ও ওষুধ ছিটানো ধানখেত -সংবাদ
সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫
কেশবপুর উপজেলার মঙ্গলকোট বিলে এক কৃষকের ৯৩ শতক জমির ধান পূর্বশত্রুতার জের ধরে দুর্বৃত্তরা বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে পুড়িয়ে দিয়েছে। এতে কৃষক বুলু সরদারের সোনালী স্বপ্ন ম্লান হয়ে গেছে। এঘটনার প্রতিকারে বুলু সরদার কেশবপুর থানা ও উপজেলা কৃষি অফিসে অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মওসুমে উপজেলার মঙ্গলকোট গ্রামের কৃষক বুলু সরদার মঙ্গলকোট বিলে ৯৩ শতক জমিতে বোরো ধান চাষ করেন। খেতের ধান বর্তমান গর্ভাবস্থায় রয়েছে। আর কিছুদিন গেলেই ধানে শীষ বের হওয়ার কথা। ১২ মার্চ রাতে পূর্বশত্রুতায় অজ্ঞাতনামা দুর্বৃত্তরা তার খেতে বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে। পরের দিন সকালে বুলু সরদার ধান খেতে গিয়ে দেখতে পান খেতের সমস্ত ধান পুড়ে লালচে হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি তিনি বৃহস্পতিবার কৃষি অফিসকে জানালে কৃষি কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বুঝতে পারেন খেতে বিষাক্ত ঘাস মারা স্প্রে করা হয়েছে।
কৃষক বুলু সরদারের ভাই হাফিজুর রহমান বলেন, খেতের ধান হারিয়ে তার ভাইয়ের সোনালী স্বপ্ন ম্লান হয়ে গেছে। ৯৩ শতক জমিতে প্রায় ৮০ মন বোরো ধান উৎপাদিত হতো। ঘাস মারা ওষুধ স্প্রে করায় প্রায় এক লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, খবর পেয়েই কৃষকের ধানের খেত পরিদর্শন করা হয়। ঘাস মারা ওষুধ স্প্রে করার কারণে খেতের ধান আর রক্ষা করা সম্ভব নয়।