চট্টগ্রামের রাউজানে পাঁচতলা ভবন থেকে ছিটকে পড়ে নজরুল ইসলাম (৩৮) নামে এক রং মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। গত সোমবার সকালে রাউজান পৌরসভার ৭নম্বর ওয়ার্ডের সুলতানপুর গ্রামের দিদারুল আলম ম্যানশন (আল হেলাল তিলোত্তমা ভবন) এর ৫ম তলায় রং করতে গিয়ে রশি থেকে নিচে ছিটকে পড়ে তার মৃত্যু হয়। নিহত নজরুল ইসলাম রাউজান পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাঘপুকুর পাড় এলাকার নজু মিয়া সওদাগর বাড়ির প্রয়াত আলী আকবরের জ্যেষ্ঠছেলে। তিনি এক ছেলেসহ দুই সন্তানের জনক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার সকাল ১১টায় পাঁচতলা বিশিষ্ট ভবনের রং করার জন্য ঝুলানো রশি থেকে মাটিতে ছিটকে পড়েন নজরুল। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
নিহতের ভাই মো. আজগর বলেন, আমাদের বাড়ি থেকে স্বল্প দূরত্বে দিদারুল আলম নামে এক ব্যক্তি বিল্ডিংয়ে রঙয়ের কাজ করতে গিয়ে ৫ তলা উঁচু থেকে নিচে পড়ে মারা যায়। কারো বিরুদ্ধে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই। ভবন মালিক দিদারুল আলম মুঠোফোনে বলেন, কাজ করার সময় অসাবধানতাবশত ভবনের উপর থেকে নিচে পড়ে যায়। পরে তাকে হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। নিহতের পরিবারকে সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। এই প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রাউজান থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) সানাউল্লাহ বলেন, পৌর এলাকায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে মারা যাওয়ার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫
চট্টগ্রামের রাউজানে পাঁচতলা ভবন থেকে ছিটকে পড়ে নজরুল ইসলাম (৩৮) নামে এক রং মিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে। গত সোমবার সকালে রাউজান পৌরসভার ৭নম্বর ওয়ার্ডের সুলতানপুর গ্রামের দিদারুল আলম ম্যানশন (আল হেলাল তিলোত্তমা ভবন) এর ৫ম তলায় রং করতে গিয়ে রশি থেকে নিচে ছিটকে পড়ে তার মৃত্যু হয়। নিহত নজরুল ইসলাম রাউজান পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাঘপুকুর পাড় এলাকার নজু মিয়া সওদাগর বাড়ির প্রয়াত আলী আকবরের জ্যেষ্ঠছেলে। তিনি এক ছেলেসহ দুই সন্তানের জনক। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার সকাল ১১টায় পাঁচতলা বিশিষ্ট ভবনের রং করার জন্য ঝুলানো রশি থেকে মাটিতে ছিটকে পড়েন নজরুল। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
নিহতের ভাই মো. আজগর বলেন, আমাদের বাড়ি থেকে স্বল্প দূরত্বে দিদারুল আলম নামে এক ব্যক্তি বিল্ডিংয়ে রঙয়ের কাজ করতে গিয়ে ৫ তলা উঁচু থেকে নিচে পড়ে মারা যায়। কারো বিরুদ্ধে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই। ভবন মালিক দিদারুল আলম মুঠোফোনে বলেন, কাজ করার সময় অসাবধানতাবশত ভবনের উপর থেকে নিচে পড়ে যায়। পরে তাকে হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে। নিহতের পরিবারকে সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। এই প্রসঙ্গে জানতে চাইলে রাউজান থানার ডিউটি অফিসার উপপরিদর্শক (এসআই) সানাউল্লাহ বলেন, পৌর এলাকায় ভবনের ছাদ থেকে পড়ে মারা যাওয়ার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষ প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।