ঢাকার নবাবগঞ্জে সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ তার প্রতিবেশী এক ব্যক্তিকে স্থানীয় লোকজন মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
উপজেলার কৈলাইল ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামে মঙ্গলবার বিকালে এ ঘটনা ঘটে বলে নবাবগঞ্জ থানার ওসি মমিনুল ইসলাম
নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, অভিযুক্ত নাজিম খান (৪৫) ওই এলাকার বাসিন্দা এবং পেশায় অটোরিকশা চালক।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাজিম শিশুটিকে বাসায় একা পেয়ে বাথরুমে নিয়ে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। পরে শিশুটির কান্নাকাটি শুনে তার পরিবার বিষয়টি বুঝতে পারে। শিশুটিকে প্রথমে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠান। শিশুটিকে প্রথমে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শিশুটির খালা জানান, তার ভাগ্নির শারীরিক অবস্থা ভালো নয় এবং সে বারবার বমি করছে।
ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে রাত ৮টার দিকে স্থানীয় লোকজন অভিযুক্ত নাজিমকে আটক করে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। নাজিমকে থানায় হেফাজতে রাখা হয়েছে।
ওসি মমিনুল ইসলাম বলেন, “ভুক্তভোগী শিশুটির পরিবারের কেউ লিখিত অভিযোগ দিলে মামলা নিয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
ঢাকার নবাবগঞ্জে সাত বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ তার প্রতিবেশী এক ব্যক্তিকে স্থানীয় লোকজন মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
উপজেলার কৈলাইল ইউনিয়নের দৌলতপুর গ্রামে মঙ্গলবার বিকালে এ ঘটনা ঘটে বলে নবাবগঞ্জ থানার ওসি মমিনুল ইসলাম
নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, অভিযুক্ত নাজিম খান (৪৫) ওই এলাকার বাসিন্দা এবং পেশায় অটোরিকশা চালক।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাজিম শিশুটিকে বাসায় একা পেয়ে বাথরুমে নিয়ে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। পরে শিশুটির কান্নাকাটি শুনে তার পরিবার বিষয়টি বুঝতে পারে। শিশুটিকে প্রথমে নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তার শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠান। শিশুটিকে প্রথমে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
শিশুটির খালা জানান, তার ভাগ্নির শারীরিক অবস্থা ভালো নয় এবং সে বারবার বমি করছে।
ঘটনাটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে রাত ৮টার দিকে স্থানীয় লোকজন অভিযুক্ত নাজিমকে আটক করে মারধর করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। নাজিমকে থানায় হেফাজতে রাখা হয়েছে।
ওসি মমিনুল ইসলাম বলেন, “ভুক্তভোগী শিশুটির পরিবারের কেউ লিখিত অভিযোগ দিলে মামলা নিয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”