সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চুড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের মধ্যে কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ১৭৯ জন নতুন সহকারী শিক্ষককে পদায়ন করে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে পোস্টিং দিয়েছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। ১৩ মার্চের মধ্যে পদায়নকৃত এসব শিক্ষকরা তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদান করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহিন মিয়া।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে ৩৮৯টি সহকারী প্রাথমিক শিক্ষকের পদ শূন্য হলেও এবারের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ১৭৯ জন নতুন শিক্ষককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এরপরও আরো ২১০ জন শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে বিদ্যালয় গুলোতে। আশার কথা হলো সংকটের মধ্যে ১৭৯ জন সহকারী শিক্ষককে পোস্টিং দেওয়ার মাধ্যমে কক্সবাজার জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে লেখাপড়ার মানোন্নয়নের ক্ষেত্রে বড়ধরণের ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে ধারণা করছেন সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার গুলশান আক্তার।
চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মহিউদ্দিন মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, কক্সবাজার জেলায় পদায়নকৃত ১৭৯ জন সহকারী শিক্ষকের মধ্যে চকরিয়া উপজেলার ১৪৪টির মধ্যে ৪২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫২ জন নতুন সহকারী শিক্ষককে পোস্টিং দিয়েছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর।
উপজেলায় ৯৯ টি সহকারী শিক্ষকের পদ শুন্য রয়েছে। সেখানে ৫২জন শিক্ষক নিয়োগ পাওয়ায় শিক্ষক স্বল্পতা কিছুটা হলেও দূরীভূত হচ্ছে। তবে শূন্য পদ যাচাই কালে দেখা যায়, খঞ্জনিঘোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পশ্চিম ডেমুশিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাত্র দুইজন করে শিক্ষক কর্মরত থাকলেও ওই দুটি বিদ্যালয়ে নতুন কোন শিক্ষককে পদায়ন করা হয়নি। এ অবস্থায় বিদ্যালয় দুটিতে শিক্ষক সংকট জিইয়ে থাকায় শিক্ষার্থীদের নিরবিচ্ছিন্ন পাঠদান নিয়ে আগের মতো দৈন্যদশা থেকে যাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় অভিভাবকসহ সচেতন মহল।
জানা গেছে, সরকারি নিয়োগ নির্দেশনা মোতাবেক ১৬ মার্চ চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরে আনুষ্ঠানিক যোগদান করেছেন সদ্য নিয়োগ পাওয়া ৫২ সহকারী শিক্ষক। চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মহিউদ্দিন মুহাম্মদ আলমগীর তাঁর কার্যালয়ে একটি করে লাল গোলাপ ও রজনীগন্ধা ফুল উপহার দিয়ে একে একে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বরণ করে নেন। এসময় সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মনজুর মোর্শেদ, সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার এসএম মুনিরুল ইসলাম ও শিক্ষা অধিদফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চুড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের মধ্যে কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ১৭৯ জন নতুন সহকারী শিক্ষককে পদায়ন করে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে পোস্টিং দিয়েছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। ১৩ মার্চের মধ্যে পদায়নকৃত এসব শিক্ষকরা তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদান করেছে বলে নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহিন মিয়া।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, জেলার বিভিন্ন বিদ্যালয়ে ৩৮৯টি সহকারী প্রাথমিক শিক্ষকের পদ শূন্য হলেও এবারের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ১৭৯ জন নতুন শিক্ষককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এরপরও আরো ২১০ জন শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে বিদ্যালয় গুলোতে। আশার কথা হলো সংকটের মধ্যে ১৭৯ জন সহকারী শিক্ষককে পোস্টিং দেওয়ার মাধ্যমে কক্সবাজার জেলার প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোতে লেখাপড়ার মানোন্নয়নের ক্ষেত্রে বড়ধরণের ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে ধারণা করছেন সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার গুলশান আক্তার।
চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মহিউদ্দিন মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, কক্সবাজার জেলায় পদায়নকৃত ১৭৯ জন সহকারী শিক্ষকের মধ্যে চকরিয়া উপজেলার ১৪৪টির মধ্যে ৪২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫২ জন নতুন সহকারী শিক্ষককে পোস্টিং দিয়েছেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর।
উপজেলায় ৯৯ টি সহকারী শিক্ষকের পদ শুন্য রয়েছে। সেখানে ৫২জন শিক্ষক নিয়োগ পাওয়ায় শিক্ষক স্বল্পতা কিছুটা হলেও দূরীভূত হচ্ছে। তবে শূন্য পদ যাচাই কালে দেখা যায়, খঞ্জনিঘোনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পশ্চিম ডেমুশিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মাত্র দুইজন করে শিক্ষক কর্মরত থাকলেও ওই দুটি বিদ্যালয়ে নতুন কোন শিক্ষককে পদায়ন করা হয়নি। এ অবস্থায় বিদ্যালয় দুটিতে শিক্ষক সংকট জিইয়ে থাকায় শিক্ষার্থীদের নিরবিচ্ছিন্ন পাঠদান নিয়ে আগের মতো দৈন্যদশা থেকে যাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন স্থানীয় অভিভাবকসহ সচেতন মহল।
জানা গেছে, সরকারি নিয়োগ নির্দেশনা মোতাবেক ১৬ মার্চ চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরে আনুষ্ঠানিক যোগদান করেছেন সদ্য নিয়োগ পাওয়া ৫২ সহকারী শিক্ষক। চকরিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মহিউদ্দিন মুহাম্মদ আলমগীর তাঁর কার্যালয়ে একটি করে লাল গোলাপ ও রজনীগন্ধা ফুল উপহার দিয়ে একে একে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বরণ করে নেন। এসময় সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার মনজুর মোর্শেদ, সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার এসএম মুনিরুল ইসলাম ও শিক্ষা অধিদফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।