সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ বাংকার থেকে পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে কয়েস আহমদ (৩৮) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সে নেত্রকোনা জেলার কালিয়াজুড়ি উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের মৃত মমরাজ মেম্বারের ছেলে। স্থানীয় দয়ারবাজারে একটি বাসায় ভাড়া থাকত সে।
বুধবার (২০ মার্চ) রাত সাড়ে ১২টায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে কয়েকজন শ্রমিক বাংকার এলাকায় পাথর উত্তোলনের কাজ করছিলেন। এ সময় আকস্মিকভাবে একটি গাছ ধসে পড়লে সে গাছের নিচে চাপা পড়ে। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কোম্পানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে পুলিশ লাশ তাদের হেফাজতে নেয়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি উজায়ের আল মাহমুদ আদনান জানান, লাশের সূরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ বাংকার থেকে পাথর উত্তোলন করতে গিয়ে কয়েস আহমদ (৩৮) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। সে নেত্রকোনা জেলার কালিয়াজুড়ি উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের মৃত মমরাজ মেম্বারের ছেলে। স্থানীয় দয়ারবাজারে একটি বাসায় ভাড়া থাকত সে।
বুধবার (২০ মার্চ) রাত সাড়ে ১২টায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে কয়েকজন শ্রমিক বাংকার এলাকায় পাথর উত্তোলনের কাজ করছিলেন। এ সময় আকস্মিকভাবে একটি গাছ ধসে পড়লে সে গাছের নিচে চাপা পড়ে। ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কোম্পানীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে পুলিশ লাশ তাদের হেফাজতে নেয়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি উজায়ের আল মাহমুদ আদনান জানান, লাশের সূরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে।