চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে গভীর রাতে লাগা আগুনের ভয়াবহতায় পুড়েছে ১৭টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এতে করে কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা জানান।
শনিবার হাজীগঞ্জ শহরের শহীদ আলী আজ্জম সড়কের পৌর মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের এই ঘটনা ঘটে। ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে টাইলস এন্ড স্যানেটারি, দলিল লিখক, কম্পিউটার কম্পোজ ও প্রিন্ট, কনফেকশনারি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ২০ জন দলিল লিখকের প্রায় ১০ হাজার দলিল ও স্ট্যাম্প বিক্রির ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রযেছে। এতে করে কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা জানিযেছেন।
স্থানীয়রা জানান, স্থানীয়রা এদিন রাতে পৌর মার্কেটে আগুন দেখতে পেয়ে পল্লী বিদ্যুৎ ও ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন এবং লোকজনের ডাক-চিৎকার স্থানীয় সবাই জড়ো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী মাইনুদ্দিন জানান, আগুন দেখেই ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা স্থানীয় তরুণ ও যুবকদের সহযোগিতায় প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসে। এর মধ্যে আগুনে ১৪টি দোকানঘর ও দোকানে থাকা মালামালসহ সবকিছু পুড়ে যায়। পুড়ে যাওয়া দোকানগুলোর মধ্যে অধিকাংশ দলিল লেখকদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছিল। যেখানে অন্তত ২০ জন দলিল লেখকের প্রায় ১০ হাজার দলিলসহ বহু নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প, অর্ধ শতাধিক কম্পিউটার ও প্রিন্টার মেশিন, টাইলস ও স্যানেটারি দোকান এবং কনফেকশনারি দোকান পুড়ে গেছে।
স্থানীয়রা ধারনা করছেন বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটে এই অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটে। তবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা নাশকতা বলে দাবি করেন অনেকে।
এদিকে আগুন নেভাতে গিয়ে বেশ কয়েকজন তরুণ ও যুবক আহত হয়েছেন। এ সময় সেনাবাহিনীর হাজীগঞ্জ আর্মি ক্যাম্প ও হাজীগঞ্জ থানাপুলিশ আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব পালন করেন। তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কোন বক্তব্য দেননি ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ফারুক বলেন, আগুনের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে ফোর্স পাঠানো হয়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রনে এসেছে। আমাদের পুলিশ সদস্যরা আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব পালন করেছে।
শনিবার, ২২ মার্চ ২০২৫
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে গভীর রাতে লাগা আগুনের ভয়াবহতায় পুড়েছে ১৭টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এতে করে কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা জানান।
শনিবার হাজীগঞ্জ শহরের শহীদ আলী আজ্জম সড়কের পৌর মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের এই ঘটনা ঘটে। ক্ষতিগ্রস্ত দোকানগুলোর মধ্যে টাইলস এন্ড স্যানেটারি, দলিল লিখক, কম্পিউটার কম্পোজ ও প্রিন্ট, কনফেকশনারি দোকান রয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ২০ জন দলিল লিখকের প্রায় ১০ হাজার দলিল ও স্ট্যাম্প বিক্রির ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রযেছে। এতে করে কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে ক্ষতিগ্রস্তরা জানিযেছেন।
স্থানীয়রা জানান, স্থানীয়রা এদিন রাতে পৌর মার্কেটে আগুন দেখতে পেয়ে পল্লী বিদ্যুৎ ও ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন এবং লোকজনের ডাক-চিৎকার স্থানীয় সবাই জড়ো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী মাইনুদ্দিন জানান, আগুন দেখেই ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা স্থানীয় তরুণ ও যুবকদের সহযোগিতায় প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসে। এর মধ্যে আগুনে ১৪টি দোকানঘর ও দোকানে থাকা মালামালসহ সবকিছু পুড়ে যায়। পুড়ে যাওয়া দোকানগুলোর মধ্যে অধিকাংশ দলিল লেখকদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছিল। যেখানে অন্তত ২০ জন দলিল লেখকের প্রায় ১০ হাজার দলিলসহ বহু নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প, অর্ধ শতাধিক কম্পিউটার ও প্রিন্টার মেশিন, টাইলস ও স্যানেটারি দোকান এবং কনফেকশনারি দোকান পুড়ে গেছে।
স্থানীয়রা ধারনা করছেন বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটে এই অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটে। তবে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা নাশকতা বলে দাবি করেন অনেকে।
এদিকে আগুন নেভাতে গিয়ে বেশ কয়েকজন তরুণ ও যুবক আহত হয়েছেন। এ সময় সেনাবাহিনীর হাজীগঞ্জ আর্মি ক্যাম্প ও হাজীগঞ্জ থানাপুলিশ আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব পালন করেন। তাৎক্ষণিক আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে কোন বক্তব্য দেননি ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে হাজীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ফারুক বলেন, আগুনের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে ফোর্স পাঠানো হয়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রনে এসেছে। আমাদের পুলিশ সদস্যরা আইনশৃঙ্খলার দায়িত্ব পালন করেছে।