নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় সিলিন্ডারের লাইনের লিকেজ থেকে রান্নাঘরে জমা গ্যাসের আগুনে একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন৷
রোববার (২৩ মার্চ) আনুমানিক রাত সাড়ে তিনটার দিকে সদর উপজেলার পশ্চিম তল্লা এলাকায় সেমিপাকা টিনসেড ঘরে এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধ গৃহিনী কমলা বেগম (৪০), তার স্বামী দিনমজুর হারুন মিয়া (৫০) এবং তাদের কন্যা মিম আক্তার (১৭) রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ হাসপাতালের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, কমলা বেগমের শরীরের ৬২ শতাংশ পুড়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার স্বামী ও কন্যার শরীরের সামান্য দগ্ধ হয়েছেন। তারাও পর্যবেক্ষণে আছেন।
আহত কমলা বেগম ভোরে সেহরির খাবার গরম করার জন্য রান্নাঘরে গেলে আগুনের ঘটনা ঘটে বলে জানান তার প্রতিবেশী নুপুর আক্তার।
“কমলা বেগমের শরীরের আগুন নেভাতে গিয়ে বাকি দু’জনও সামান্য দগ্ধ হন। পরে আমরা আশেপাশের লোকজন মিলে আগুন নেভাই এবং পরে তাদের হাসপাতালে পাঠাই”, যোগ করেন নুপুর।
আহতদের গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালী জেলায়৷ তারা এ সেমিপাকা টিনসেড ঘরটিতে ভাড়া থাকতেন বলেও জানান অপর প্রতিবেশীরা।
খবর পেয়ে সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল।
নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল আরেফিন বলেন, “রান্নাঘরের দরজা-জানালা বন্ধ ছিল। সেখানে থাকা একটি গ্যাস সিলিন্ডারের লাইন থেকে লিকেজ হয়েছে, যা থেকে গ্যাস রান্নাঘরে জমা ছিল৷ ভোরে সেহরির সময় খাবার গরম করার জন্য বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালাতে গেলে স্পার্ক থেকে আগুনের ঘটনা ঘটে।”
উল্লেখ্য, এ পশ্চিম তল্লা এলাকার বায়তুস সালাত জামে মসজিদের ভেতর তিতাসের লাইনের লিকেজ থেকে জমা গ্যাস বিস্ফোরণে ৩৪ জন মুসুল্লি মারা যান।
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় সিলিন্ডারের লাইনের লিকেজ থেকে রান্নাঘরে জমা গ্যাসের আগুনে একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন৷
রোববার (২৩ মার্চ) আনুমানিক রাত সাড়ে তিনটার দিকে সদর উপজেলার পশ্চিম তল্লা এলাকায় সেমিপাকা টিনসেড ঘরে এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধ গৃহিনী কমলা বেগম (৪০), তার স্বামী দিনমজুর হারুন মিয়া (৫০) এবং তাদের কন্যা মিম আক্তার (১৭) রাজধানীর জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ হাসপাতালের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, কমলা বেগমের শরীরের ৬২ শতাংশ পুড়ে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার স্বামী ও কন্যার শরীরের সামান্য দগ্ধ হয়েছেন। তারাও পর্যবেক্ষণে আছেন।
আহত কমলা বেগম ভোরে সেহরির খাবার গরম করার জন্য রান্নাঘরে গেলে আগুনের ঘটনা ঘটে বলে জানান তার প্রতিবেশী নুপুর আক্তার।
“কমলা বেগমের শরীরের আগুন নেভাতে গিয়ে বাকি দু’জনও সামান্য দগ্ধ হন। পরে আমরা আশেপাশের লোকজন মিলে আগুন নেভাই এবং পরে তাদের হাসপাতালে পাঠাই”, যোগ করেন নুপুর।
আহতদের গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালী জেলায়৷ তারা এ সেমিপাকা টিনসেড ঘরটিতে ভাড়া থাকতেন বলেও জানান অপর প্রতিবেশীরা।
খবর পেয়ে সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে ফায়ার সার্ভিসের একটি দল।
নারায়ণগঞ্জ ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল আরেফিন বলেন, “রান্নাঘরের দরজা-জানালা বন্ধ ছিল। সেখানে থাকা একটি গ্যাস সিলিন্ডারের লাইন থেকে লিকেজ হয়েছে, যা থেকে গ্যাস রান্নাঘরে জমা ছিল৷ ভোরে সেহরির সময় খাবার গরম করার জন্য বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালাতে গেলে স্পার্ক থেকে আগুনের ঘটনা ঘটে।”
উল্লেখ্য, এ পশ্চিম তল্লা এলাকার বায়তুস সালাত জামে মসজিদের ভেতর তিতাসের লাইনের লিকেজ থেকে জমা গ্যাস বিস্ফোরণে ৩৪ জন মুসুল্লি মারা যান।