দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে নেশার টাকা না পেয়ে মেহেদী হাসান (১৮) নামে এক ট্রলিচালক যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার ৭ নং শিবনগর ইউনিয়নের পূর্ব রাজারামপুর আদর্শ কলেজপাড়া গ্রামে। নিহত মেহেদী হাসান একই গ্রামের মনোয়ার হোসেনের ছেলে। সে দীর্ঘদিন ধরে মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েছিল।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ট্রলি চালক মেহেদী হাসান তার বাবা-মায়ের কাছে নেশার টাকা চায়। বাবা-মা তাকে নেশার টাকা না দেয়ায় অভিমান করে নিজ বসতবাড়ির টিনের ছাপড়া ঘরের বাঁশের বর্গার সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একএম খন্দকার মুহিব্বুল বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত মেহেদী হাসান দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত ছিল। বাবা-মার কাছে নেশার টাকা না পাওয়ার জন্যই সে আত্মহত্যা করেছে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মৃত্যুর বিষয়ে পরিবারের কারো কোনো অভিযোগ না থাকার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা করা হয়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে নেশার টাকা না পেয়ে মেহেদী হাসান (১৮) নামে এক ট্রলিচালক যুবক গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।
ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার ৭ নং শিবনগর ইউনিয়নের পূর্ব রাজারামপুর আদর্শ কলেজপাড়া গ্রামে। নিহত মেহেদী হাসান একই গ্রামের মনোয়ার হোসেনের ছেলে। সে দীর্ঘদিন ধরে মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েছিল।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ট্রলি চালক মেহেদী হাসান তার বাবা-মায়ের কাছে নেশার টাকা চায়। বাবা-মা তাকে নেশার টাকা না দেয়ায় অভিমান করে নিজ বসতবাড়ির টিনের ছাপড়া ঘরের বাঁশের বর্গার সঙ্গে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একএম খন্দকার মুহিব্বুল বলেন, মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত মেহেদী হাসান দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত ছিল। বাবা-মার কাছে নেশার টাকা না পাওয়ার জন্যই সে আত্মহত্যা করেছে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মৃত্যুর বিষয়ে পরিবারের কারো কোনো অভিযোগ না থাকার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা করা হয়েছে।