দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়ারি ইউনিয়নের মালিপাড়া গ্রামের ১২ বছরের এক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফুলবাড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। শনিবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে মামলাটি দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী প্রতিবন্ধী কিশোরীর পিতা।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ধর্ষণের শিকার প্রতিবন্ধী কিশোরীর পিতা চিরিরবন্দর উপজেলার উচিৎপুর এলাকার একটি রাইস মিলের কর্মচারি হিসেবে কাজ করেন। কাজের সুবাদে প্রতিদিন সকাল ৮টার দিকে তাকে বাড়ি থেকে কাজে বের হয়ে যেতে হয়। প্রতিবন্ধী কিশোরীর মা তাদের সঙ্গে বসবাস না করায় পিতার সঙ্গে বাড়ীতে থাকে। পিতাও বাড়িতে না থাকলে সে একই থাকে।
এর মধ্যে শুক্রবার কাজে না গিয়ে বাড়ির কিছু টুকিটাকি কাজের জন্য জিনিস কিনতে সকাল ৯টার দিকে স্থানীয় বাজারে যান। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বাজার থেকে বাড়ী ফিরে তার মেয়ের কন্যার শব্দ শুনে মেয়ের শয়ন কক্ষে গিয়ে মেয়ের পায়জানা খুলে বিছানায় শুইয়ে প্রতিবেশি মৃত ওপিন চন্দ্রের মেয়ে পরিতোষ চন্দ্র (৪২) জোরপূর্বক ধর্ষণ করছে দেখতে পান। এ সময় চিৎকার করলে পরিতোষ ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে পালিয়ে যায়। পরে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে আসেন।
এ সময় প্রতিবন্ধী ওই কিশোরী আকার ইঙ্গিতে পরিতোষ চন্দ্র তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে বলে জানায়। ইতোপূর্বেও বাড়িতে তার পিতা না থাকায় বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে একাধিকবার জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করেছে বলেও আকার ইঙ্গিতে জানিয়েছে।
মামলার বাদী ভুক্তভোগীর পিতা জানান, কাজের জন্য প্রতিদিন তাকে সকাল ৮টার দিকে চিরিরবন্দরের উচিৎপুর যেতে হয় আর ফিরতে ফিরতে রাত ১০টা বেজে যায়। যেহেতু তার মা সঙ্গে থাকে না, তাই মেয়েটি একই বাড়িতে থাকে। এই সুযোগে তার প্রতিবন্ধী মেয়েকে ভয়ভীতি দেখিয়ে প্রতিবেশী পরিতোষ চন্দ্র জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে। এজন্য তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম খন্দকার মহিব্বুল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ভুক্তভোগী কিশোরীকে ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়েছে। তার পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।
রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়ারি ইউনিয়নের মালিপাড়া গ্রামের ১২ বছরের এক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফুলবাড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। শনিবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে মামলাটি দায়ের করেছেন ভুক্তভোগী প্রতিবন্ধী কিশোরীর পিতা।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ধর্ষণের শিকার প্রতিবন্ধী কিশোরীর পিতা চিরিরবন্দর উপজেলার উচিৎপুর এলাকার একটি রাইস মিলের কর্মচারি হিসেবে কাজ করেন। কাজের সুবাদে প্রতিদিন সকাল ৮টার দিকে তাকে বাড়ি থেকে কাজে বের হয়ে যেতে হয়। প্রতিবন্ধী কিশোরীর মা তাদের সঙ্গে বসবাস না করায় পিতার সঙ্গে বাড়ীতে থাকে। পিতাও বাড়িতে না থাকলে সে একই থাকে।
এর মধ্যে শুক্রবার কাজে না গিয়ে বাড়ির কিছু টুকিটাকি কাজের জন্য জিনিস কিনতে সকাল ৯টার দিকে স্থানীয় বাজারে যান। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বাজার থেকে বাড়ী ফিরে তার মেয়ের কন্যার শব্দ শুনে মেয়ের শয়ন কক্ষে গিয়ে মেয়ের পায়জানা খুলে বিছানায় শুইয়ে প্রতিবেশি মৃত ওপিন চন্দ্রের মেয়ে পরিতোষ চন্দ্র (৪২) জোরপূর্বক ধর্ষণ করছে দেখতে পান। এ সময় চিৎকার করলে পরিতোষ ধাক্কা দিয়ে ঘর থেকে পালিয়ে যায়। পরে প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে আসেন।
এ সময় প্রতিবন্ধী ওই কিশোরী আকার ইঙ্গিতে পরিতোষ চন্দ্র তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে বলে জানায়। ইতোপূর্বেও বাড়িতে তার পিতা না থাকায় বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে একাধিকবার জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করেছে বলেও আকার ইঙ্গিতে জানিয়েছে।
মামলার বাদী ভুক্তভোগীর পিতা জানান, কাজের জন্য প্রতিদিন তাকে সকাল ৮টার দিকে চিরিরবন্দরের উচিৎপুর যেতে হয় আর ফিরতে ফিরতে রাত ১০টা বেজে যায়। যেহেতু তার মা সঙ্গে থাকে না, তাই মেয়েটি একই বাড়িতে থাকে। এই সুযোগে তার প্রতিবন্ধী মেয়েকে ভয়ভীতি দেখিয়ে প্রতিবেশী পরিতোষ চন্দ্র জোরপূর্বক ধর্ষণ করেছে। এজন্য তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জন্য থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম খন্দকার মহিব্বুল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ভুক্তভোগী কিশোরীকে ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়েছে। তার পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেছেন।