মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তার ও শ্রমিক দলের একটি কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় শ্রমিকদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
রোববার রাত ১০টার দিকে সদর উপজেলার নতুন মাদারীপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শাকিল মুন্সি (৩২) মাদারীপুর সদর উপজেলা শ্রমিকদলের সভাপতি ছিলেন। তিনি একই গ্রামের মোফাজ্জেল মুন্সির ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, শহরের বিসিক শিল্পনগরী এলাকার লিটন হাওলাদারের সঙ্গে শাকিল মুন্সির দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল। এর জেরে লিটন ও তার ভাতিজা আলামিনসহ ১৫-২০ জন শাকিলকে একা পেয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা তাদেরও কুপিয়ে আহত করে।
খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে ততক্ষণে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। আহতদের জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহত শাকিলের ভাই রনজু মুন্সি অভিযোগ করেছেন, সম্প্রতি বিতর্কিত লিটন হাওলাদারকে মাদারীপুর পৌরসভা শ্রমিক দলের সভাপতি করা হয়। শাকিল এর প্রতিবাদ করায় লিটন ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আলম জানিয়েছেন, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে, এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবার, ২৪ মার্চ ২০২৫
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তার ও শ্রমিক দলের একটি কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় শ্রমিকদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
রোববার রাত ১০টার দিকে সদর উপজেলার নতুন মাদারীপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শাকিল মুন্সি (৩২) মাদারীপুর সদর উপজেলা শ্রমিকদলের সভাপতি ছিলেন। তিনি একই গ্রামের মোফাজ্জেল মুন্সির ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, শহরের বিসিক শিল্পনগরী এলাকার লিটন হাওলাদারের সঙ্গে শাকিল মুন্সির দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল। এর জেরে লিটন ও তার ভাতিজা আলামিনসহ ১৫-২০ জন শাকিলকে একা পেয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা তাদেরও কুপিয়ে আহত করে।
খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে ততক্ষণে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। আহতদের জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহত শাকিলের ভাই রনজু মুন্সি অভিযোগ করেছেন, সম্প্রতি বিতর্কিত লিটন হাওলাদারকে মাদারীপুর পৌরসভা শ্রমিক দলের সভাপতি করা হয়। শাকিল এর প্রতিবাদ করায় লিটন ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর আলম জানিয়েছেন, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে, এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।