নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে ধর্ষক বাদশার ফাঁসির দাবিতে সোনাইমুড়ী-রামগঞ্জ সড়ক অবরোধ করে দুই ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করায় জনভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। গত সোমবার বিকেল ৪টা থেকে ৬টা পর্যন্ত ছাত্র-জনতার ব্যানারে সড়ক অবরোধ রেখে এ মানববন্ধন করা হয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে মানববন্ধনকারীদের সরিয়ে দিয়ে সড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক করে।
জানা যায়, শাকতলা গ্রামের স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কহীন এক নারী ৮ বছরের মেয়েকে নিয়ে তিনি মানুষের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালিয়ে মেয়েকে একটি মাদ্রাসায় লেখাপড়া করাচ্ছেন।
গত শনিবার বিকেলে মেয়েটি তার নানার বাড়ি থেকে ইফতারসামগ্রী নিয়ে আসার পথে শাকতলা গ্রামের ফয়েজের ছেলে বাদশা (২২) জান্নাতের মুখ চেপে ধরে একটি দোকানঘরে নিয়ে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন মেয়েটিকে উদ্ধার করে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে চার জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। সন্ধ্যার পরে মেয়েটির মা আটককৃতদের নির্দোষ বলে থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। এ সময় তিনি মেয়ের কাছ থেকে ধর্ষণকারীর নাম জেনে তার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্ত বাদশা হচ্ছে শাকতলা গ্রামের ফয়েজ আহম্মদের ছেলে। পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে বাদশাকে গ্রেপ্তার করে থানায় মামলা রেকর্ড করে গত রোববার কোর্টে প্রেরণ করে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে ধর্ষক বাদশার ফাঁসির দাবিতে সোনাইমুড়ী-রামগঞ্জ সড়ক অবরোধ করে দুই ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন করায় জনভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। গত সোমবার বিকেল ৪টা থেকে ৬টা পর্যন্ত ছাত্র-জনতার ব্যানারে সড়ক অবরোধ রেখে এ মানববন্ধন করা হয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা এসে মানববন্ধনকারীদের সরিয়ে দিয়ে সড়কে যানচলাচল স্বাভাবিক করে।
জানা যায়, শাকতলা গ্রামের স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কহীন এক নারী ৮ বছরের মেয়েকে নিয়ে তিনি মানুষের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালিয়ে মেয়েকে একটি মাদ্রাসায় লেখাপড়া করাচ্ছেন।
গত শনিবার বিকেলে মেয়েটি তার নানার বাড়ি থেকে ইফতারসামগ্রী নিয়ে আসার পথে শাকতলা গ্রামের ফয়েজের ছেলে বাদশা (২২) জান্নাতের মুখ চেপে ধরে একটি দোকানঘরে নিয়ে তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন মেয়েটিকে উদ্ধার করে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে চার জনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। সন্ধ্যার পরে মেয়েটির মা আটককৃতদের নির্দোষ বলে থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। এ সময় তিনি মেয়ের কাছ থেকে ধর্ষণকারীর নাম জেনে তার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্ত বাদশা হচ্ছে শাকতলা গ্রামের ফয়েজ আহম্মদের ছেলে। পুলিশ রাতেই অভিযান চালিয়ে বাদশাকে গ্রেপ্তার করে থানায় মামলা রেকর্ড করে গত রোববার কোর্টে প্রেরণ করে।