চুয়াডাঙ্গা বাস টার্মিনালের সামনে ঈদের বাজার করতে গিয়ে মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের সংঘর্ষে বিপুল হোসেন (১৮) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। গত বুধবার রাত সারে ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন পাঁচজন। চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নিহত বিপুল হোসেন সরোজগঞ্জ ছয়মাইল এলাকার আইতাল হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, নিহত বিপুল, তার ভাই বিপ্লব ও বন্ধু ওয়াশিম মোটরসাইকেলযোগে ঈদের বাজার করতে চুয়াডাঙ্গা শহেরের দিকে আসছিল। এসময় পৌর বাস টার্মিনাল এলাকায় পৌঁছালে তাদের দ্রুতগতির মোটরসাইকেলের সাথে একটি ইজিবাইকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলে থাকা আরও দুইজনসহ ইজিবাইকের তিনজন আহত হন। তাদের উদ্ধার সদর হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক বিপুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
এছাড়া আহতদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। দুই মোটরসাইকেল আরোহী বিপ্লব ও ওয়াশিমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী পাঠানো হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদুর রহমান বলেন, নিহতের মরদেহ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
চুয়াডাঙ্গা বাস টার্মিনালের সামনে ঈদের বাজার করতে গিয়ে মোটরসাইকেল-ইজিবাইকের সংঘর্ষে বিপুল হোসেন (১৮) নামের এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। গত বুধবার রাত সারে ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন পাঁচজন। চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
নিহত বিপুল হোসেন সরোজগঞ্জ ছয়মাইল এলাকার আইতাল হোসেনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, নিহত বিপুল, তার ভাই বিপ্লব ও বন্ধু ওয়াশিম মোটরসাইকেলযোগে ঈদের বাজার করতে চুয়াডাঙ্গা শহেরের দিকে আসছিল। এসময় পৌর বাস টার্মিনাল এলাকায় পৌঁছালে তাদের দ্রুতগতির মোটরসাইকেলের সাথে একটি ইজিবাইকের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলে থাকা আরও দুইজনসহ ইজিবাইকের তিনজন আহত হন। তাদের উদ্ধার সদর হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক বিপুলকে মৃত ঘোষণা করেন।
এছাড়া আহতদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। দুই মোটরসাইকেল আরোহী বিপ্লব ও ওয়াশিমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী পাঠানো হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালেদুর রহমান বলেন, নিহতের মরদেহ চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনগত বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।