সৈয়দপুর (নীলফামারী) : অভিযানে অবৈধ ইটভাটা স্কেভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। -সংবাদ
অভিযানে নেতৃত্ব দেন মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট উইং, ঢাকার পরিবেশ সদর অধিদপ্তরের সিনিয়র সহকারী সচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ-আল-মামুন
ইটভাটা আইন অমান্য করায় নীলফামারীর সৈয়দপুরে আটটি ইটভাটায় ৩৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেই সাথে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সবক’টি ইটভাটা। সোমবার দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরিবেশ অধিদপ্তর নীলফামারী জেলা কার্যালয় ও ঢাকা পরিবেশ সদর অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট উইং যৌথভাবে এ অভিযান চালায়।
পরিবেশ অধিদপ্তর নীলফামারী জেলা কার্যালয় সূত্র জানায়, এদিন উপজেলার দুই ইউনিয়নে সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত টানা অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নে অবস্থিত মো. এরশাদ আলীর মালিকানাধীন মেসার্স এম এ বি ব্রিক্স ৫ লাখ, সুরেশ সিংহানিয়ার মালিকানাধীন মেসার্স বিপিএল-২ ব্রিক্স ৬ লাখ, মো. এজাজ আহমেদের মালিকানাধীন মেসার্স এএসবি ব্রিক্স ৬ লাখ, মো. আহেদুল হকের মালিকানাধীন মেসার্স এ স্টার বি ব্রিক্স ৬ লাখ, মো. জাহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন এবিএল ব্রিক্স ৬ লাখ, খাতামধুপুর ইউপির মুসরত ধুলিয়া এলাকায় মেসার্স এমবি ব্রিক্স ৩ লাখ ৫০ হাজার, মের্স্সা এমবিসি ব্রিক্স ৩ লাখ, মেসার্স টিবিএল ব্রিক্স ৫০ হাজার টাকা ইটভাটায় জরিমানা করা হয়। অভিযানে ৮ টি ইটভাটার মালিককে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ ও সংশোধিত ২০১৯ অনুযায়ী জরিমানা ধার্য্যপূর্বক আদায় করা হয়।
অভিযানকালে উল্লেখিত ইটভাটাসমূহের কিলন স্কেভেটর দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট উইং, ঢাকার পরিবেশ সদর অধিদপ্তরের সিনিয়র সহকারী সচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ-আল-মামুন। প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পরিবেশ অধিদপ্তর নীলফামারী জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ-আল-মামুন। এ সময়ে নীলফামারী জেলা পুলিশ বিভাগ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান-১৩ ও নীলফামারী সিভিল ডিফেন্স ও ফায়ার সার্ভিস-এর একটি দল অভিযানে অংশ নেয়।
জানতে চাইলে, পরিবেশ অধিদপ্তর নীলফামারী জেলা কার্যালয় পক্ষ থেকে জানানো হয় নীলফামারী জেলায় অবৈধভাবে চালানো ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরণের অভিযান চলমান থাকবে।
সৈয়দপুর (নীলফামারী) : অভিযানে অবৈধ ইটভাটা স্কেভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
অভিযানে নেতৃত্ব দেন মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট উইং, ঢাকার পরিবেশ সদর অধিদপ্তরের সিনিয়র সহকারী সচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ-আল-মামুন
ইটভাটা আইন অমান্য করায় নীলফামারীর সৈয়দপুরে আটটি ইটভাটায় ৩৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেই সাথে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সবক’টি ইটভাটা। সোমবার দিনব্যাপী এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরিবেশ অধিদপ্তর নীলফামারী জেলা কার্যালয় ও ঢাকা পরিবেশ সদর অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট উইং যৌথভাবে এ অভিযান চালায়।
পরিবেশ অধিদপ্তর নীলফামারী জেলা কার্যালয় সূত্র জানায়, এদিন উপজেলার দুই ইউনিয়নে সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত টানা অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নে অবস্থিত মো. এরশাদ আলীর মালিকানাধীন মেসার্স এম এ বি ব্রিক্স ৫ লাখ, সুরেশ সিংহানিয়ার মালিকানাধীন মেসার্স বিপিএল-২ ব্রিক্স ৬ লাখ, মো. এজাজ আহমেদের মালিকানাধীন মেসার্স এএসবি ব্রিক্স ৬ লাখ, মো. আহেদুল হকের মালিকানাধীন মেসার্স এ স্টার বি ব্রিক্স ৬ লাখ, মো. জাহিদুল ইসলামের মালিকানাধীন এবিএল ব্রিক্স ৬ লাখ, খাতামধুপুর ইউপির মুসরত ধুলিয়া এলাকায় মেসার্স এমবি ব্রিক্স ৩ লাখ ৫০ হাজার, মের্স্সা এমবিসি ব্রিক্স ৩ লাখ, মেসার্স টিবিএল ব্রিক্স ৫০ হাজার টাকা ইটভাটায় জরিমানা করা হয়। অভিযানে ৮ টি ইটভাটার মালিককে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ ও সংশোধিত ২০১৯ অনুযায়ী জরিমানা ধার্য্যপূর্বক আদায় করা হয়।
অভিযানকালে উল্লেখিত ইটভাটাসমূহের কিলন স্কেভেটর দিয়ে গুড়িয়ে দেওয়া হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন মনিটরিং অ্যান্ড এনফোর্সমেন্ট উইং, ঢাকার পরিবেশ সদর অধিদপ্তরের সিনিয়র সহকারী সচিব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ-আল-মামুন। প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন পরিবেশ অধিদপ্তর নীলফামারী জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ-আল-মামুন। এ সময়ে নীলফামারী জেলা পুলিশ বিভাগ, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান-১৩ ও নীলফামারী সিভিল ডিফেন্স ও ফায়ার সার্ভিস-এর একটি দল অভিযানে অংশ নেয়।
জানতে চাইলে, পরিবেশ অধিদপ্তর নীলফামারী জেলা কার্যালয় পক্ষ থেকে জানানো হয় নীলফামারী জেলায় অবৈধভাবে চালানো ইটভাটার বিরুদ্ধে এ ধরণের অভিযান চলমান থাকবে।