বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ৩৪ কেজির একটি ভোলো মাছ বিক্রি হয়েছে সাড়ে ৯ লাখ টাকা। গভীর সমুদ্রে মানিক মিয়ার মালিকাধীন এফ বি সাইব-২ নামের ট্রলারে মাছটি ধরা পড়ে। মঙ্গলবার প্রতি মণ ১২ লাখ ১০ হাজার টাকা ধরে ৩৩ কেজি ৯০০ গ্রামের মাছটি বিক্রি হয়েছে ৯ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকায়।
ট্রলারের মাঝি জামাল বলেন, গভীর সমুদ্রে মাছটি আমাদের জালে ধরা পড়ে। এর আগে ছয় বার সমুদ্রে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে গিয়েছিলাম কিন্তু ছয়বারই লোকসান হয়েছে এবার এই মাছটি ধরা পড়েছে। ঈদকে সামনে রেখে মাছটি আমাদের জালে ধরা পড়ায় আমরা ১৫ জন জেলে সকলেই খুশি হয়েছি। ২৪ মার্চ সোমবার বিক্রির উদ্দেশ্যে পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে আসলে একজন ক্রেতা মাছটির দাম বলে ৮ লাখ টাকা। ২৫ মার্চ মঙ্গলবার মাছটি ডাকে বিক্রি করেছি ৯ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকায়। এই সব মাছ সাধারণত সব সময় আমাদের জালে ধরা পড়ে না।
মাছ ক্রেতা তাহিরা ফিসের মোহাম্মদ হানিফ বলেন , এই মাছের প্রচুর পরিমাণ চাহিদা রয়েছে বাজারে।
প্রতি কেজি মাছ ৩১ হাজার ৫০০ টাকা ধরে মাছটি আমি ক্রয় করেছি। সাধারণত এই ধরনের বড় মাছ সব সময় পাওয়া যায় না। আমি খুলনার এক ক্রেতার সঙ্গে কথা বলে এই মাছটি ক্রয় করেছি তাকে এই মাছটি পাঠিয়ে দিব। তিনি বলেন এই মাছের পেটে একটি বেলুন আছে স্থানীয় জেলেরা ‘বালিশ’ বলে যা অনেক মূল্যবান।
পাথরঘাটা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হক বলেন, এই মাছটি জেলেদের জালে ধরা পড়া একটি সুসংবাদ। চিকিৎসা শাস্ত্রে এই মাছটির অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে। কিছুদিন পর অবরোধ শুরু হবে জেলেরা যদি আমাদের এই মৎস্য আইন গুলো মেনে চলে। তাহলে সমুদ্র ও নদীতে প্রচুর পরিমাণ এই ধরনের মাছ পাওয়া যাবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫
বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র ৩৪ কেজির একটি ভোলো মাছ বিক্রি হয়েছে সাড়ে ৯ লাখ টাকা। গভীর সমুদ্রে মানিক মিয়ার মালিকাধীন এফ বি সাইব-২ নামের ট্রলারে মাছটি ধরা পড়ে। মঙ্গলবার প্রতি মণ ১২ লাখ ১০ হাজার টাকা ধরে ৩৩ কেজি ৯০০ গ্রামের মাছটি বিক্রি হয়েছে ৯ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকায়।
ট্রলারের মাঝি জামাল বলেন, গভীর সমুদ্রে মাছটি আমাদের জালে ধরা পড়ে। এর আগে ছয় বার সমুদ্রে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে গিয়েছিলাম কিন্তু ছয়বারই লোকসান হয়েছে এবার এই মাছটি ধরা পড়েছে। ঈদকে সামনে রেখে মাছটি আমাদের জালে ধরা পড়ায় আমরা ১৫ জন জেলে সকলেই খুশি হয়েছি। ২৪ মার্চ সোমবার বিক্রির উদ্দেশ্যে পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে আসলে একজন ক্রেতা মাছটির দাম বলে ৮ লাখ টাকা। ২৫ মার্চ মঙ্গলবার মাছটি ডাকে বিক্রি করেছি ৯ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকায়। এই সব মাছ সাধারণত সব সময় আমাদের জালে ধরা পড়ে না।
মাছ ক্রেতা তাহিরা ফিসের মোহাম্মদ হানিফ বলেন , এই মাছের প্রচুর পরিমাণ চাহিদা রয়েছে বাজারে।
প্রতি কেজি মাছ ৩১ হাজার ৫০০ টাকা ধরে মাছটি আমি ক্রয় করেছি। সাধারণত এই ধরনের বড় মাছ সব সময় পাওয়া যায় না। আমি খুলনার এক ক্রেতার সঙ্গে কথা বলে এই মাছটি ক্রয় করেছি তাকে এই মাছটি পাঠিয়ে দিব। তিনি বলেন এই মাছের পেটে একটি বেলুন আছে স্থানীয় জেলেরা ‘বালিশ’ বলে যা অনেক মূল্যবান।
পাথরঘাটা উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হক বলেন, এই মাছটি জেলেদের জালে ধরা পড়া একটি সুসংবাদ। চিকিৎসা শাস্ত্রে এই মাছটির অপরিসীম গুরুত্ব রয়েছে। কিছুদিন পর অবরোধ শুরু হবে জেলেরা যদি আমাদের এই মৎস্য আইন গুলো মেনে চলে। তাহলে সমুদ্র ও নদীতে প্রচুর পরিমাণ এই ধরনের মাছ পাওয়া যাবে।