ডাকাতি প্রস্তুতিকালে ডাকাত দলের ৫ সদস্যকে আটক করেছে কিশোরগঞ্জের ভৈরব সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সদস্যরা। গত শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আটকের পর রোববার সকালে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ভৈরব থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু তালেব।
আটককৃতরা হলো পৌর শহরের ভৈরবপুর উত্তরপাড়া এলাকার বিল্লাল মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন, একই এলাকার মৃত তাইফ উদ্দিনের ছেলে মাহমুদুল হাসান সুমন, মৃত মন্টু মিয়ার ছেলে মো. জীবন মিয়া, মোতালেব মিয়ার ছেলে মো. মুরাদ মিয়া ও আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে মোহাম্মদ জুয়েল রানা।
সেনাবাহিনী ক্যাম্প ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন দিন যাবত ভৈরব বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কিছু ছিনতাইকারী ও ডাকাতদলের সদস্যদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও ডাকাতি অভিযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মেজর আব্দুল্লাহ আল মামুন এর নেতৃত্বে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে প্রথমে ডাকাতদলের আস্তানার সন্ধান করে। পরে সেখানে অভিযান করে ৫ ডাকাত দলের সদস্যদের আটক করে। তাদের তল্লাশি করে ডাকাতি প্রস্তুতির দেশীয় অস্ত্র ও তাদের সেবনের ৬শ গ্রাম গাজা উদ্ধার করা হয়। রাতেই সেনা সদস্যরা তাঁদের ভৈরব থানায় হস্তান্তর করেন।
এ বিষয়ে ভৈরব থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু তালেব বলেন, সেনাবাহিনী সদস্যদের কাছে একাধিক অভিযোগ ছিল ডাকাত দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে। বিশেষ অভিযান তাদের আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে ডাকাতি প্রস্তুতি মামলা হয়েছে।
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
ডাকাতি প্রস্তুতিকালে ডাকাত দলের ৫ সদস্যকে আটক করেছে কিশোরগঞ্জের ভৈরব সেনাবাহিনী ক্যাম্পের সদস্যরা। গত শনিবার রাত সাড়ে ১১টায় বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আটকের পর রোববার সকালে আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে ভৈরব থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু তালেব।
আটককৃতরা হলো পৌর শহরের ভৈরবপুর উত্তরপাড়া এলাকার বিল্লাল মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন, একই এলাকার মৃত তাইফ উদ্দিনের ছেলে মাহমুদুল হাসান সুমন, মৃত মন্টু মিয়ার ছেলে মো. জীবন মিয়া, মোতালেব মিয়ার ছেলে মো. মুরাদ মিয়া ও আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে মোহাম্মদ জুয়েল রানা।
সেনাবাহিনী ক্যাম্প ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন দিন যাবত ভৈরব বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কিছু ছিনতাইকারী ও ডাকাতদলের সদস্যদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও ডাকাতি অভিযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা মেজর আব্দুল্লাহ আল মামুন এর নেতৃত্বে বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে প্রথমে ডাকাতদলের আস্তানার সন্ধান করে। পরে সেখানে অভিযান করে ৫ ডাকাত দলের সদস্যদের আটক করে। তাদের তল্লাশি করে ডাকাতি প্রস্তুতির দেশীয় অস্ত্র ও তাদের সেবনের ৬শ গ্রাম গাজা উদ্ধার করা হয়। রাতেই সেনা সদস্যরা তাঁদের ভৈরব থানায় হস্তান্তর করেন।
এ বিষয়ে ভৈরব থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু তালেব বলেন, সেনাবাহিনী সদস্যদের কাছে একাধিক অভিযোগ ছিল ডাকাত দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে। বিশেষ অভিযান তাদের আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে ডাকাতি প্রস্তুতি মামলা হয়েছে।