বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত থেকে ২০ হাজার পিস বার্মিজ ইয়াবা উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। তবে এ সময় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের (৩৪ বিজিবি) একটি বিশেষ অভিযানে এসব ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। অভিযানটি পরিচালিত হয় ঘুমধুম বিওপি (বর্ডার অবজারভেশন পোস্ট) এলাকার জামালের ঘের নামক স্থানে।
৩৪ বিজিবি সূত্র জানায়, নিজস্ব গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে, মিয়ানমার থেকে একটি বড় মাদক চালান বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযানে নামে বিজিবি সদস্যরা। অভিযানের একপর্যায়ে একজন ব্যক্তি কাপড়ের ব্যাগ হাতে সীমান্ত অতিক্রম করে সামনে এগোতে থাকেন। এ সময় ওঁত পেতে থাকা বিজিবি সদস্যরা তাকে চ্যালেঞ্জ করলে তিনি ব্যাগটি ফেলে দিয়ে দ্রুত মিয়ানমারের দিকে পালিয়ে যান।
পরে ব্যাগটি তল্লাশি করে ২০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল এস এম খায়রুল আলম বলেন, “আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে এবং সীমান্তে মাদক ঠেকাতে কঠোর নজরদারি অব্যাহত থাকবে।”
তিনি আরও জানান, বিজিবি শুধু সীমান্ত নিরাপত্তাই নয়, চোরাচালান, মাদক প্রতিরোধ ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত থেকে ২০ হাজার পিস বার্মিজ ইয়াবা উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। তবে এ সময় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুরে কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের (৩৪ বিজিবি) একটি বিশেষ অভিযানে এসব ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। অভিযানটি পরিচালিত হয় ঘুমধুম বিওপি (বর্ডার অবজারভেশন পোস্ট) এলাকার জামালের ঘের নামক স্থানে।
৩৪ বিজিবি সূত্র জানায়, নিজস্ব গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে, মিয়ানমার থেকে একটি বড় মাদক চালান বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে বিশেষ অভিযানে নামে বিজিবি সদস্যরা। অভিযানের একপর্যায়ে একজন ব্যক্তি কাপড়ের ব্যাগ হাতে সীমান্ত অতিক্রম করে সামনে এগোতে থাকেন। এ সময় ওঁত পেতে থাকা বিজিবি সদস্যরা তাকে চ্যালেঞ্জ করলে তিনি ব্যাগটি ফেলে দিয়ে দ্রুত মিয়ানমারের দিকে পালিয়ে যান।
পরে ব্যাগটি তল্লাশি করে ২০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল এস এম খায়রুল আলম বলেন, “আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে এবং সীমান্তে মাদক ঠেকাতে কঠোর নজরদারি অব্যাহত থাকবে।”
তিনি আরও জানান, বিজিবি শুধু সীমান্ত নিরাপত্তাই নয়, চোরাচালান, মাদক প্রতিরোধ ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় অপরাধ নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।