কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের পাহাড়ি জনপদ গর্জনতলি এলাকা থেকে জাল নোট তৈরির কারখানায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমাণ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদি উদ্ধার এবং ২ জন জাল নোট ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৫। গত মঙ্গলবার বিকালে র্যাব-১৫ কক্সবাজার সদর ব্যাটালিয়ন এর একটি আভিযানিক গোয়েন্দা দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার খুটাখালির গর্জনতলি এলাকায় জাল নোট তৈরির কারখানায় এই অভিযান পরিচালনা করেন। গ্রেপ্তারকৃত জাল টাকা ব্যবসায়ীরা হলেন চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের গর্জনতলী এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে মো. সুলতান এবং ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সবুজছায়া এলাকার মৃত মীর আহমদের ছেলে জাফর আলম। গত বুধবার বিকালে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের সহকারি পরিচালক (আইন ও গণমাধ্যম) ও সহকারি পুলিশ সুপার আ.ম. ফারুক।
সহকারী পুলিশ সুপার আ.ম. ফারুক বলেন, সম্প্রতি কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় কারখানা স্থাপন করে সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্যরা জাল টাকার তৈরীর খবর পায় র্যাব-১৫। এরই অংশ হিসেবে গত মঙ্গলবার বিকালে চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের গর্জনতলী এলাকায় গোপন কারখানা স্থাপন করে চক্রটির কতিপয় লোকজন জাল টাকার নোট তৈরির খবরে র্যাবের একটি দল অভিযান চালায়। এতে সন্দেহজনক কারখানাটি ঘিরে ফেললে র্যাব সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে ৩-৪ জন লোক দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এ সময় ধাওয়া দিয়ে ২ জনকে আটকরা সম্ভব হলেও অন্যরা পালিয়ে যান। পরে ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে পাওয়া যায় জাল নোট তৈরির ১০০০ হাজার টাকা মানের ২৭টি বান্ডেল এবং ৫০০ টাকা মানের ৩৩টি বান্ডেল, জাল নোট তৈরির ১টি যন্ত্র এবং ৫০টি লেমেন্টিং পেপার। সহকারী পুলিশ সুপার আ.ম. ফারুক আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃত মো. সুলতানের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে জাল নোট তৈরীর ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত দুই জাল নোট ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য গত বুধবার সকালে তাদেরকে চকরিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে চকরিয়া থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, জাল নোট তৈরির ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত দুই জনের বিরুদ্ধে র্যাব সদস্য বাদি হয়ে চকরিয়া থানায় একটি মামলা রুজু করেছেন। গত বুধবার দুপুরে ওই দুই আসামিকে চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হলে, আদালত তাদেরকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের পাহাড়ি জনপদ গর্জনতলি এলাকা থেকে জাল নোট তৈরির কারখানায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমাণ জাল টাকা এবং জাল টাকা তৈরির সরঞ্জামাদি উদ্ধার এবং ২ জন জাল নোট ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৫। গত মঙ্গলবার বিকালে র্যাব-১৫ কক্সবাজার সদর ব্যাটালিয়ন এর একটি আভিযানিক গোয়েন্দা দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার খুটাখালির গর্জনতলি এলাকায় জাল নোট তৈরির কারখানায় এই অভিযান পরিচালনা করেন। গ্রেপ্তারকৃত জাল টাকা ব্যবসায়ীরা হলেন চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের গর্জনতলী এলাকার আবদুর রহমানের ছেলে মো. সুলতান এবং ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সবুজছায়া এলাকার মৃত মীর আহমদের ছেলে জাফর আলম। গত বুধবার বিকালে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের সহকারি পরিচালক (আইন ও গণমাধ্যম) ও সহকারি পুলিশ সুপার আ.ম. ফারুক।
সহকারী পুলিশ সুপার আ.ম. ফারুক বলেন, সম্প্রতি কক্সবাজারের বিভিন্ন এলাকায় কারখানা স্থাপন করে সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্যরা জাল টাকার তৈরীর খবর পায় র্যাব-১৫। এরই অংশ হিসেবে গত মঙ্গলবার বিকালে চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী ইউনিয়নের গর্জনতলী এলাকায় গোপন কারখানা স্থাপন করে চক্রটির কতিপয় লোকজন জাল টাকার নোট তৈরির খবরে র্যাবের একটি দল অভিযান চালায়। এতে সন্দেহজনক কারখানাটি ঘিরে ফেললে র্যাব সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে ৩-৪ জন লোক দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করেন। এ সময় ধাওয়া দিয়ে ২ জনকে আটকরা সম্ভব হলেও অন্যরা পালিয়ে যান। পরে ঘটনাস্থলে তল্লাশি চালিয়ে পাওয়া যায় জাল নোট তৈরির ১০০০ হাজার টাকা মানের ২৭টি বান্ডেল এবং ৫০০ টাকা মানের ৩৩টি বান্ডেল, জাল নোট তৈরির ১টি যন্ত্র এবং ৫০টি লেমেন্টিং পেপার। সহকারী পুলিশ সুপার আ.ম. ফারুক আরও বলেন, গ্রেপ্তারকৃত মো. সুলতানের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে জাল নোট তৈরীর ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা বিচারাধীন রয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত দুই জাল নোট ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য গত বুধবার সকালে তাদেরকে চকরিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে চকরিয়া থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, জাল নোট তৈরির ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত দুই জনের বিরুদ্ধে র্যাব সদস্য বাদি হয়ে চকরিয়া থানায় একটি মামলা রুজু করেছেন। গত বুধবার দুপুরে ওই দুই আসামিকে চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হলে, আদালত তাদেরকে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।