নাটোরের সিংড়ায় সন্দেহভাজন একটি নকল বোর্ড বই ছাপানোর প্রেসে অভিযান এবং প্রেস বন্ধ করে সিলগালা করে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত বুধবার দুপুরে নাটোরের সিংড়া উপজেলার হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের নলবাতা এলাকায় নকল বোর্ড বই তৈরির কারখানায় জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে যৌথ বাহিনী এই অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় তারা বিপুল পরিমাণ জেনারেল এবং মাদ্রাসা বোর্ডের বই উদ্ধার করে। অভিযানের পরে নকল বই তৈরীর কারখানাটি সিলগালা করে দেয়া হয়। তবে এই ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
সিংড়া উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রব্বানী সরদার জানান, এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের নলবাতা বাজারে ক্ষণিকালয় নামে একটি বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে সেখানে নকল বোর্ড বই তৈরির কারখানার সন্ধান পাওয়া যায়। এ সময় সেখানে বিপুল পরিমাণে ছাপা বই মজুদ করা ছিল। উদ্ধারকৃত নকল জেনারেল এবং মাদ্রাসা বোর্ডের বই গুলোর সংরক্ষণ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। অভিযান পরবর্তীতে নকল বই তৈরীর কারখানাটি সিলগালা করে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে প্রেস এর মালিক আব্দুল হালিমকে সেখানে পাওয়া যায়নি। কারখানার বৈধ কোন কাগজপত্র কেউ দেখাতে পারেননি। বৈধ কাগজপত্র দেখাতে না পারলে ছাপাখানার মালিকের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
নাটোরের সিংড়ায় সন্দেহভাজন একটি নকল বোর্ড বই ছাপানোর প্রেসে অভিযান এবং প্রেস বন্ধ করে সিলগালা করে দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত বুধবার দুপুরে নাটোরের সিংড়া উপজেলার হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের নলবাতা এলাকায় নকল বোর্ড বই তৈরির কারখানায় জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে যৌথ বাহিনী এই অভিযান পরিচালনা করে। এ সময় তারা বিপুল পরিমাণ জেনারেল এবং মাদ্রাসা বোর্ডের বই উদ্ধার করে। অভিযানের পরে নকল বই তৈরীর কারখানাটি সিলগালা করে দেয়া হয়। তবে এই ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।
সিংড়া উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গোলাম রব্বানী সরদার জানান, এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার হাতিয়ান্দহ ইউনিয়নের নলবাতা বাজারে ক্ষণিকালয় নামে একটি বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে সেখানে নকল বোর্ড বই তৈরির কারখানার সন্ধান পাওয়া যায়। এ সময় সেখানে বিপুল পরিমাণে ছাপা বই মজুদ করা ছিল। উদ্ধারকৃত নকল জেনারেল এবং মাদ্রাসা বোর্ডের বই গুলোর সংরক্ষণ প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। অভিযান পরবর্তীতে নকল বই তৈরীর কারখানাটি সিলগালা করে এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে প্রেস এর মালিক আব্দুল হালিমকে সেখানে পাওয়া যায়নি। কারখানার বৈধ কোন কাগজপত্র কেউ দেখাতে পারেননি। বৈধ কাগজপত্র দেখাতে না পারলে ছাপাখানার মালিকের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।