যশোরের কেশবপুর উপজেলার শ্রীফলা গ্রামে এক হিন্দু বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে। ডাকাতরা বাড়ির লোকজনদের জিম্মি করে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকারসহ বিভিন্ন মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে। পুলিশ এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাবাদের জন্যে একজনকে আটক করেছে।
সূত্র জানায়, উপজেলার শ্রীফলা গ্রামের সাধন ভট্টাচার্য্যরে বাড়ির জানালার গ্রিল ভেঙে গতকাল বৃহস্পিতিবার গভীর রাতে ৩ জন ডাকাত ঘরে প্রবেশ করে। বারান্দা ও উঠানে আরও ৫ থেকে ৬ জন ডাকাত ছিল। ডাকাতরা তারা কাকা শ্যামল ভট্টাচার্য্যকে মুখে টেপ লাগিয়ে বেঁধে রাখে। তার বাবাকে বিভিন্ন কাপড়-চোপড় দিয়ে ঢেকে রেখে জিম্মি করে ৫ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ ৩ লাখ টাকা, কাসার থালা-বাসন, মোবাইল ফোন, বিভিন্ন মূল্যবান কাপড়-চোপড় লুট করে নিয়ে চলে যায়।
সাধন ভট্টাচার্য্যরে ছেলে সুব্রত ভট্টাচার্য্য জানান, ডাকাতরা দেশীয় অস্ত্র, দা, শাবল ও ছোরা নিয়ে বাড়িতে হানা দেয়। ডাকাতদের হামলায় আহত তার বাবা সাধন ভট্টাচার্য্যকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনার পর তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
এ ব্যাপারে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, জিজ্ঞাবাদের জন্যে আলাউদ্দীন নামে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। ডাকাতির ঘটনা তদন্ত করে আইগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
যশোরের কেশবপুর উপজেলার শ্রীফলা গ্রামে এক হিন্দু বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি সংঘটিত হয়েছে। ডাকাতরা বাড়ির লোকজনদের জিম্মি করে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকারসহ বিভিন্ন মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে। পুলিশ এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাবাদের জন্যে একজনকে আটক করেছে।
সূত্র জানায়, উপজেলার শ্রীফলা গ্রামের সাধন ভট্টাচার্য্যরে বাড়ির জানালার গ্রিল ভেঙে গতকাল বৃহস্পিতিবার গভীর রাতে ৩ জন ডাকাত ঘরে প্রবেশ করে। বারান্দা ও উঠানে আরও ৫ থেকে ৬ জন ডাকাত ছিল। ডাকাতরা তারা কাকা শ্যামল ভট্টাচার্য্যকে মুখে টেপ লাগিয়ে বেঁধে রাখে। তার বাবাকে বিভিন্ন কাপড়-চোপড় দিয়ে ঢেকে রেখে জিম্মি করে ৫ ভরি স্বর্ণালংকার, নগদ ৩ লাখ টাকা, কাসার থালা-বাসন, মোবাইল ফোন, বিভিন্ন মূল্যবান কাপড়-চোপড় লুট করে নিয়ে চলে যায়।
সাধন ভট্টাচার্য্যরে ছেলে সুব্রত ভট্টাচার্য্য জানান, ডাকাতরা দেশীয় অস্ত্র, দা, শাবল ও ছোরা নিয়ে বাড়িতে হানা দেয়। ডাকাতদের হামলায় আহত তার বাবা সাধন ভট্টাচার্য্যকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনার পর তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
এ ব্যাপারে কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, জিজ্ঞাবাদের জন্যে আলাউদ্দীন নামে এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। ডাকাতির ঘটনা তদন্ত করে আইগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।