সিরাজগঞ্জ : গ্রন্থাগারের বঙ্গবন্ধু ও আ’লীগ-সংশ্লিষ্ট বই পুড়িয়ে দেয়া হয় -সংবাদ
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু বই বের করে রাস্তায় পুড়িয়ে দিয়েছে কয়েকজন শিক্ষার্থী। গত রোববার দুপুরে সাধারণ শিক্ষার্থী পরিচয়ে গ্রন্থাগারে প্রবেশ করে তারা এ ঘটনা ঘটায়। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, দীর্ঘদিন ধরে গ্রন্থাগারে এ ধরনের বই ছিল না। তবে সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগ পন্থি কিছু বই সেখানে রাখা হয়েছে। বিষয়টি নজরে আসতেই তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে এবং শতাধিক বই বের করে গ্রন্থাগারের সামনের রাস্তায় আগুন ধরিয়ে দেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ৫ আগস্টের পরে এখানে কোনো আওয়ামী সংশ্লিষ্ট বই ছিল না। হঠাৎ করে এ ধরনের বই আসা স্বাভাবিক নয়। এটা ষড়যন্ত্রের অংশ হতে পারে। তবে বই পোড়ানোর বিষয়টি স্বীকার করেছেন
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. সুমন কান্তি বড়ুয়া বলেন, লাইব্রেরি থেকে বই নিয়ে পোড়ানো হয়েছে। পোড়ানো ব্যাপারে আমার কোনো মন্তব্য নেই।এ বিষয়ে বরীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি ড. এস এম হাসান তালুকদারের সঙ্গে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
সিরাজগঞ্জ : গ্রন্থাগারের বঙ্গবন্ধু ও আ’লীগ-সংশ্লিষ্ট বই পুড়িয়ে দেয়া হয় -সংবাদ
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু বই বের করে রাস্তায় পুড়িয়ে দিয়েছে কয়েকজন শিক্ষার্থী। গত রোববার দুপুরে সাধারণ শিক্ষার্থী পরিচয়ে গ্রন্থাগারে প্রবেশ করে তারা এ ঘটনা ঘটায়। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, দীর্ঘদিন ধরে গ্রন্থাগারে এ ধরনের বই ছিল না। তবে সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগ পন্থি কিছু বই সেখানে রাখা হয়েছে। বিষয়টি নজরে আসতেই তারা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে এবং শতাধিক বই বের করে গ্রন্থাগারের সামনের রাস্তায় আগুন ধরিয়ে দেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ৫ আগস্টের পরে এখানে কোনো আওয়ামী সংশ্লিষ্ট বই ছিল না। হঠাৎ করে এ ধরনের বই আসা স্বাভাবিক নয়। এটা ষড়যন্ত্রের অংশ হতে পারে। তবে বই পোড়ানোর বিষয়টি স্বীকার করেছেন
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. সুমন কান্তি বড়ুয়া বলেন, লাইব্রেরি থেকে বই নিয়ে পোড়ানো হয়েছে। পোড়ানো ব্যাপারে আমার কোনো মন্তব্য নেই।এ বিষয়ে বরীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি ড. এস এম হাসান তালুকদারের সঙ্গে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।