শাহজাদপুর উপজেলার কায়েমপুর ইউনিয়নের সড়াতৈল সরকারপাড়া গ্রামে হাসি খাতুন (২৩) নামে এক গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় তার স্বামী জাকারিয়া হোসেন (২৮) ওই গৃহবধূকে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পুলিশ গতকাল রোববার দুপুরে শ্বশুরবাড়ির শোবার ঘর থেকে নিহত গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে। এদিকে এ ঘটনার পর থেকে স্বামী জাকারিয়া হোসেনসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে। জানা গেছে, প্রায় তিন বছর আগে জাকারিয়া হোসেনের সঙ্গে উল্লাপাড়া উপজেলার পঞ্চক্রোশী ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের আবু সাঈদ ফকিরের মেয়ে হাসি খাতুনের বিয়ে হয়। ওই দম্পতির একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। নিহত হাসি খাতুনের মা সেলিনা খাতুন বলেন, জাকারিয়ার সঙ্গে প্রতিবেশী এক নারীর পরকীয়া সম্পর্ক রয়েছে। বিষয়টি আমার মেয়ে জেনে যাওয়ার পর থেকে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলে আসছিল। স্বামীর পরকিয়াতে বাধা দিলে তাদের দাম্পত্য কলহ চরম আকার ধারণ করে। ওই কলহের জের ধরে গত শনিবার গভীর রাতে হাসি খাতুনকে তার স্বামী শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
তিনি অভিযোগ করেন, ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার জন্যে হাসি খাতুন? স্ট্রোক করে মারা গেছে বলে প্রচার করা হয়। এদিকে খবর পেয়ে তারা ওই বাড়িতে গেলে হাসি খাতুনের গলায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন দেখতে পায়।
পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে হাসি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে।
এদিকে ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত স্বামী জাকারিয়া ও তার পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছে। এ বিষয়ে সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) থানার অফিসার ইনচার্জ আছলাম আলী জানান, ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
শাহজাদপুর উপজেলার কায়েমপুর ইউনিয়নের সড়াতৈল সরকারপাড়া গ্রামে হাসি খাতুন (২৩) নামে এক গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় তার স্বামী জাকারিয়া হোসেন (২৮) ওই গৃহবধূকে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পুলিশ গতকাল রোববার দুপুরে শ্বশুরবাড়ির শোবার ঘর থেকে নিহত গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে। এদিকে এ ঘটনার পর থেকে স্বামী জাকারিয়া হোসেনসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন পলাতক রয়েছে। জানা গেছে, প্রায় তিন বছর আগে জাকারিয়া হোসেনের সঙ্গে উল্লাপাড়া উপজেলার পঞ্চক্রোশী ইউনিয়নের সাতবাড়িয়া গ্রামের আবু সাঈদ ফকিরের মেয়ে হাসি খাতুনের বিয়ে হয়। ওই দম্পতির একটি পুত্র সন্তান রয়েছে। নিহত হাসি খাতুনের মা সেলিনা খাতুন বলেন, জাকারিয়ার সঙ্গে প্রতিবেশী এক নারীর পরকীয়া সম্পর্ক রয়েছে। বিষয়টি আমার মেয়ে জেনে যাওয়ার পর থেকে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলে আসছিল। স্বামীর পরকিয়াতে বাধা দিলে তাদের দাম্পত্য কলহ চরম আকার ধারণ করে। ওই কলহের জের ধরে গত শনিবার গভীর রাতে হাসি খাতুনকে তার স্বামী শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
তিনি অভিযোগ করেন, ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার জন্যে হাসি খাতুন? স্ট্রোক করে মারা গেছে বলে প্রচার করা হয়। এদিকে খবর পেয়ে তারা ওই বাড়িতে গেলে হাসি খাতুনের গলায় একাধিক আঘাতের চিহ্ন দেখতে পায়।
পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে হাসি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে।
এদিকে ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত স্বামী জাকারিয়া ও তার পরিবারের লোকজন পলাতক রয়েছে। এ বিষয়ে সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) থানার অফিসার ইনচার্জ আছলাম আলী জানান, ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।