সোমবার দেশের নয়টি জেলায় বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। কৃষিকাজ, মাছ ধরা, ঘুড়ি উড়ানো কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার সময় এসব হতাহতের ঘটনা ঘটে। কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, যশোর, বরিশাল, বরগুনা, মাদারীপুর ও নেত্রকোণায় এসব মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
কুমিল্লা:
মুরাদনগর, দেবিদ্বার ও বরুড়ায় বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন পাঁচজন। বরুড়ায় খোশবাস ইউনিয়নের পয়ালগচ্ছ গ্রামে ঘুড়ি উড়াতে গিয়ে দুই শিক্ষার্থী—ফাহাদ হোসেন (১৩) ও মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) মারা যায়। একই ঘটনায় আহত হয় সায়মন (৭)। মুরাদনগরের কোরবানপুর গ্রামে কৃষিকাজে ব্যস্ত থাকাকালে নিহত হন জুয়েল ভূঁইয়া (৩৫) ও নিখিল দেবনাথ (৬০)। দেবিদ্বারে ধান কাটার মাঠ থেকে ফেরার পথে নিহত হয় চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মিম আক্তার (১০)।
কিশোরগঞ্জ:
অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন নিহত হন। হালালপুর গ্রামের কৃষক ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০), মাছ ধরতে গিয়ে মারা যায় কিশোর স্বাধীন মিয়া (১৪) এবং ধানের খড় ঢাকতে গিয়ে মিঠামইনের ফুলেছা বেগম (৬৫) বজ্রাহত হয়ে মারা যান।
হবিগঞ্জ:
বানিয়াচং উপজেলার হাওরে বজ্রপাতে প্রাণ যায় ধানকাটা শ্রমিক দুর্বাশা দাসের (৩৫)। আহত হন তার ভাই-ভাই ও বোনসহ আরও এক কিশোর।
নেত্রকোণা:
মদন উপজেলার তিয়শ্রী গ্রামে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে বজ্রপাতে মারা যায় নয় বছরের শিশু আরাফাত মিয়া।
সুনামগঞ্জ:
শাল্লার হাওরে গরুকে ঘাস খাওয়াতে গিয়ে নিহত হন কলেজছাত্র রিমন তালুকদার। একই ঘটনায় তার একটি গরুও মারা যায়।
যশোর:
শার্শা উপজেলার বেড়ী-নারায়ণপুরে মাঠে ধান জড়ো করার সময় মারা যান কৃষক আমির হোসেন (৪০)। চৌগাছায় বজ্রপাতে প্রাণ যায় কয়েকটি গবাদিপশুরও।
মাদারীপুর:
রাজৈরে জমিতে কাজ করার সময় বজ্রপাতে নিহত হন কাজল বাড়ৈ নামের এক তরুণ।
বরিশাল:
আগৈলঝাড়ায় বাড়ির উঠোনে নামার সময় বজ্রপাতে নিহত হন শারমিন বেগম (৩০)।
বরগুনা:
বেতাগীতে মাঠে কাজ করার সময় বজ্রাহত হয়ে মারা যান কৃষক ফোরকান মৃধা (৫৪)।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
সোমবার দেশের নয়টি জেলায় বজ্রপাতে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। কৃষিকাজ, মাছ ধরা, ঘুড়ি উড়ানো কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার সময় এসব হতাহতের ঘটনা ঘটে। কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, যশোর, বরিশাল, বরগুনা, মাদারীপুর ও নেত্রকোণায় এসব মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে।
কুমিল্লা:
মুরাদনগর, দেবিদ্বার ও বরুড়ায় বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন পাঁচজন। বরুড়ায় খোশবাস ইউনিয়নের পয়ালগচ্ছ গ্রামে ঘুড়ি উড়াতে গিয়ে দুই শিক্ষার্থী—ফাহাদ হোসেন (১৩) ও মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) মারা যায়। একই ঘটনায় আহত হয় সায়মন (৭)। মুরাদনগরের কোরবানপুর গ্রামে কৃষিকাজে ব্যস্ত থাকাকালে নিহত হন জুয়েল ভূঁইয়া (৩৫) ও নিখিল দেবনাথ (৬০)। দেবিদ্বারে ধান কাটার মাঠ থেকে ফেরার পথে নিহত হয় চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মিম আক্তার (১০)।
কিশোরগঞ্জ:
অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন নিহত হন। হালালপুর গ্রামের কৃষক ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০), মাছ ধরতে গিয়ে মারা যায় কিশোর স্বাধীন মিয়া (১৪) এবং ধানের খড় ঢাকতে গিয়ে মিঠামইনের ফুলেছা বেগম (৬৫) বজ্রাহত হয়ে মারা যান।
হবিগঞ্জ:
বানিয়াচং উপজেলার হাওরে বজ্রপাতে প্রাণ যায় ধানকাটা শ্রমিক দুর্বাশা দাসের (৩৫)। আহত হন তার ভাই-ভাই ও বোনসহ আরও এক কিশোর।
নেত্রকোণা:
মদন উপজেলার তিয়শ্রী গ্রামে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে বজ্রপাতে মারা যায় নয় বছরের শিশু আরাফাত মিয়া।
সুনামগঞ্জ:
শাল্লার হাওরে গরুকে ঘাস খাওয়াতে গিয়ে নিহত হন কলেজছাত্র রিমন তালুকদার। একই ঘটনায় তার একটি গরুও মারা যায়।
যশোর:
শার্শা উপজেলার বেড়ী-নারায়ণপুরে মাঠে ধান জড়ো করার সময় মারা যান কৃষক আমির হোসেন (৪০)। চৌগাছায় বজ্রপাতে প্রাণ যায় কয়েকটি গবাদিপশুরও।
মাদারীপুর:
রাজৈরে জমিতে কাজ করার সময় বজ্রপাতে নিহত হন কাজল বাড়ৈ নামের এক তরুণ।
বরিশাল:
আগৈলঝাড়ায় বাড়ির উঠোনে নামার সময় বজ্রপাতে নিহত হন শারমিন বেগম (৩০)।
বরগুনা:
বেতাগীতে মাঠে কাজ করার সময় বজ্রাহত হয়ে মারা যান কৃষক ফোরকান মৃধা (৫৪)।