সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বোরো ধান কাটার ধুম পড়েছে। কিষান-কিষানীরা মহাব্যস্ত পাকা ধান ঘরে তোলায়। কৃষকরা মাঠ থেকে পাকা ধান এনে বাড়িতে রাখছেন। কিষানরা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ধান থেকে ময়লা পরিষ্কার করে গোলায় ভরছেন। শ্রমিকের পাশাপাশি আধুনিক সরঞ্জাম দিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে ধান কাটা ও মাড়াই করতে পেরে কৃষকের মুখে এখন হাসির ঝিলিক। উপজেলার ধানগড়া ইউনিয়নের বুলাকি পুর গ্রামের কৃষক লোকমান হোসেন বলেন, বিঘা পাঁচেক জমি আবাদ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে। পোকা - মাকড়ের উপদ্রব ছিল না। প্রতি বিঘায় ২৬ থেকে ২৯ মণ ধান ঘরে উঠেছে। ধান কাটাও শেষ পর্যায়ে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম জানান, এ উপজেলায় ১৯ হাজার ৩ ৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ৩ হাজার ৯০০ হেক্টর, উফশী ১৫ হাজার ৪০৫ হেক্টর।
উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আব্দুর রউফ বলেন, এ বছর পরিবেশ অনুকূলে থাকায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ভালো ফলন হওয়ায় কৃষকরাও খুশি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বোরো ধান কাটার ধুম পড়েছে। কিষান-কিষানীরা মহাব্যস্ত পাকা ধান ঘরে তোলায়। কৃষকরা মাঠ থেকে পাকা ধান এনে বাড়িতে রাখছেন। কিষানরা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ধান থেকে ময়লা পরিষ্কার করে গোলায় ভরছেন। শ্রমিকের পাশাপাশি আধুনিক সরঞ্জাম দিয়ে দ্রুত সময়ের মধ্যে ধান কাটা ও মাড়াই করতে পেরে কৃষকের মুখে এখন হাসির ঝিলিক। উপজেলার ধানগড়া ইউনিয়নের বুলাকি পুর গ্রামের কৃষক লোকমান হোসেন বলেন, বিঘা পাঁচেক জমি আবাদ করেছি। ফলন ভালো হয়েছে। পোকা - মাকড়ের উপদ্রব ছিল না। প্রতি বিঘায় ২৬ থেকে ২৯ মণ ধান ঘরে উঠেছে। ধান কাটাও শেষ পর্যায়ে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম জানান, এ উপজেলায় ১৯ হাজার ৩ ৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে হাইব্রিড ৩ হাজার ৯০০ হেক্টর, উফশী ১৫ হাজার ৪০৫ হেক্টর।
উপজেলা কৃষি অফিসার মো. আব্দুর রউফ বলেন, এ বছর পরিবেশ অনুকূলে থাকায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। ভালো ফলন হওয়ায় কৃষকরাও খুশি।