পলাশে পুকুরে ভেসে উঠে হাবিব মিয়া (১২) নামের এক স্কুল ছাত্রের মরদেহ। শুক্রবার ( ২ মে ২০২৫) সকালে উপজেলার ডাংগা ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের একটি পুকুরে তার মরদেহ ভেসে উঠে।
নিহত হাবিব মিয়া জয়নগর গ্রামর আওলাদ মিয়ার ছেলে ও ডাংগা উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে সে তৃতীয় সন্তান ছিল।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ইয়াসিন নামের এক শিশুর সাথে বাড়ির পাশের পুকুরে গোসল করতে নামে স্কুল ছাত্র হাবিব। গোসল শেষে সাথে থাকা শিশু পাড়ে উঠতে পারলেও হাবিব উঠতে পারেনি। পরে শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটায় পুকুরে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে বেলা এগারটায় ঘটনাস্থল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পলাশ থানা পুলিশ। হাবিব সাঁতার জানার পরেও কিভাবে পুকুরের পানিতে ডুবে এমন মৃত্যু হলো সেটি জানাতে পারেনি পুলিশ ও নিহতের পরিবার।
পলাশ থানার উপ-পরিদর্শক এসআই রেজাউল করিম জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে হাবিব নামে এক স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫
পলাশে পুকুরে ভেসে উঠে হাবিব মিয়া (১২) নামের এক স্কুল ছাত্রের মরদেহ। শুক্রবার ( ২ মে ২০২৫) সকালে উপজেলার ডাংগা ইউনিয়নের জয়নগর গ্রামের একটি পুকুরে তার মরদেহ ভেসে উঠে।
নিহত হাবিব মিয়া জয়নগর গ্রামর আওলাদ মিয়ার ছেলে ও ডাংগা উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র। তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে সে তৃতীয় সন্তান ছিল।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ইয়াসিন নামের এক শিশুর সাথে বাড়ির পাশের পুকুরে গোসল করতে নামে স্কুল ছাত্র হাবিব। গোসল শেষে সাথে থাকা শিশু পাড়ে উঠতে পারলেও হাবিব উঠতে পারেনি। পরে শুক্রবার সকাল সাড়ে আটটায় পুকুরে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে বেলা এগারটায় ঘটনাস্থল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পলাশ থানা পুলিশ। হাবিব সাঁতার জানার পরেও কিভাবে পুকুরের পানিতে ডুবে এমন মৃত্যু হলো সেটি জানাতে পারেনি পুলিশ ও নিহতের পরিবার।
পলাশ থানার উপ-পরিদর্শক এসআই রেজাউল করিম জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে হাবিব নামে এক স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য নিহতের মরদেহ নরসিংদী সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।