বেতন গ্রেড ও পদোন্নতি সংক্রান্ত দাবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
শিক্ষকদের দাবি, সহকারী শিক্ষক পদে এন্ট্রি লেভেলেই ১১তম গ্রেডে বেতন নির্ধারণ, চাকরির ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার জটিলতা নিরসন এবং প্রধান শিক্ষক পদে দ্রুত পদোন্নতির ব্যবস্থা করতে হবে।
এই দাবিগুলোর ভিত্তিতে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের ব্যানারে সারাদেশে এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি মো. আনিসুর রহমান জানান, “প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা সংস্কারে পরামর্শক কমিটি সহকারী শিক্ষকদের এন্ট্রি লেভেলে ১২তম গ্রেড এবং চার বছর পর ১১তম গ্রেড দেওয়ার সুপারিশ করেছে। কিন্তু শিক্ষকরা শুরুতেই ১১তম গ্রেড দাবি করছেন।”
তিনি আরও বলেন, ১৫ মে পর্যন্ত ক্লাস চলাকালে প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করা হবে। এরপর ১৬ থেকে ২০ মে পর্যন্ত দুই ঘণ্টা, ২১ থেকে ২৫ মে অর্ধদিবস এবং ২৬ মে থেকে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
এ কর্মসূচিতে দেশের ৬৫ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অংশ নিচ্ছেন বলে দাবি করেছেন সংগঠনের নেতারা।
বর্তমানে সহকারী শিক্ষকরা ১৩তম গ্রেডে এবং প্রধান শিক্ষকরা ১১তম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন।
গত অক্টোবরে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা সংস্কারের লক্ষ্যে একটি পরামর্শক কমিটি গঠন করা হয়, যার আহ্বায়ক ছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এমিরেটাস অধ্যাপক মনজুর আহমেদ।
এই কমিটি গত ১০ ফেব্রুয়ারি জমা দেওয়া প্রতিবেদনে সহকারী শিক্ষক পদ বিলুপ্ত করে নতুন শিক্ষক পদে ১২তম গ্রেড এবং প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন নির্ধারণের সুপারিশ করে।
পরবর্তীতে, ২৪ এপ্রিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১১তম থেকে ১০ম গ্রেডে এবং সহকারী শিক্ষকদের ১৩তম থেকে ১২তম গ্রেডে উন্নীত করার উদ্যোগ নেয়।
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
বেতন গ্রেড ও পদোন্নতি সংক্রান্ত দাবিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
শিক্ষকদের দাবি, সহকারী শিক্ষক পদে এন্ট্রি লেভেলেই ১১তম গ্রেডে বেতন নির্ধারণ, চাকরির ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার জটিলতা নিরসন এবং প্রধান শিক্ষক পদে দ্রুত পদোন্নতির ব্যবস্থা করতে হবে।
এই দাবিগুলোর ভিত্তিতে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের ব্যানারে সারাদেশে এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমাজের সভাপতি মো. আনিসুর রহমান জানান, “প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা সংস্কারে পরামর্শক কমিটি সহকারী শিক্ষকদের এন্ট্রি লেভেলে ১২তম গ্রেড এবং চার বছর পর ১১তম গ্রেড দেওয়ার সুপারিশ করেছে। কিন্তু শিক্ষকরা শুরুতেই ১১তম গ্রেড দাবি করছেন।”
তিনি আরও বলেন, ১৫ মে পর্যন্ত ক্লাস চলাকালে প্রতিদিন এক ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করা হবে। এরপর ১৬ থেকে ২০ মে পর্যন্ত দুই ঘণ্টা, ২১ থেকে ২৫ মে অর্ধদিবস এবং ২৬ মে থেকে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণদিবস কর্মবিরতি চলবে।
এ কর্মসূচিতে দেশের ৬৫ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অংশ নিচ্ছেন বলে দাবি করেছেন সংগঠনের নেতারা।
বর্তমানে সহকারী শিক্ষকরা ১৩তম গ্রেডে এবং প্রধান শিক্ষকরা ১১তম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন।
গত অক্টোবরে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা সংস্কারের লক্ষ্যে একটি পরামর্শক কমিটি গঠন করা হয়, যার আহ্বায়ক ছিলেন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এমিরেটাস অধ্যাপক মনজুর আহমেদ।
এই কমিটি গত ১০ ফেব্রুয়ারি জমা দেওয়া প্রতিবেদনে সহকারী শিক্ষক পদ বিলুপ্ত করে নতুন শিক্ষক পদে ১২তম গ্রেড এবং প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন নির্ধারণের সুপারিশ করে।
পরবর্তীতে, ২৪ এপ্রিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রধান শিক্ষকদের বেতন ১১তম থেকে ১০ম গ্রেডে এবং সহকারী শিক্ষকদের ১৩তম থেকে ১২তম গ্রেডে উন্নীত করার উদ্যোগ নেয়।