পূর্ব সুন্দরবনের জোংড়া টইল ফাঁড়ির আওতাধীন বনাঞ্চলে ২ দিনব্যাপী পৃথক অভিযান চালিয়ে হরিণ শিকারের বিভিন্ন ধরনের ফাঁদ এবং নিষিদ্ধ কাঁকড়া ধরার একাধিক চারু (চাঁই) উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। গত বুধবার জোংড়া টইল ফাঁড়ির আওতাধীন আন্দারিয়া খালসংলগ্ন গভীর বনাঞ্চলে পায়ে হেঁটে অভিযান চালিয়ে হরিণ শিকারে ব্যবহৃত সিটকা ফাঁদ ও হাঁটা ফাঁস ফাঁদ জব্দ করা হয় এবং গতকাল বৃহস্পতিবার একই ফাঁড়ির আওতাধীন অপর একটি বনভূমিতে অভিযান চালিয়ে মালা ফাঁদ ও কাঁকড়া ধরার চারু উদ্ধার করা হয়। এই অভিযান পরিচালনা করেন জোংড়া টইল ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম শামীমের নেতৃত্বাধীন বন বিভাগের একটি বিশেষ টহল দল। উদ্ধারকৃত ফাঁদ এবং চারু প্রাথমিক তদন্ত শেষে বিধি অনুযায়ী আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। এর আগে শরণখোলা রেঞ্জের শেলারচর এলাকাতেও হরিণ শিকারের ফাঁদ ধ্বংসে অভিযান পরিচালনা করেছে বন বিভাগ।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
পূর্ব সুন্দরবনের জোংড়া টইল ফাঁড়ির আওতাধীন বনাঞ্চলে ২ দিনব্যাপী পৃথক অভিযান চালিয়ে হরিণ শিকারের বিভিন্ন ধরনের ফাঁদ এবং নিষিদ্ধ কাঁকড়া ধরার একাধিক চারু (চাঁই) উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। গত বুধবার জোংড়া টইল ফাঁড়ির আওতাধীন আন্দারিয়া খালসংলগ্ন গভীর বনাঞ্চলে পায়ে হেঁটে অভিযান চালিয়ে হরিণ শিকারে ব্যবহৃত সিটকা ফাঁদ ও হাঁটা ফাঁস ফাঁদ জব্দ করা হয় এবং গতকাল বৃহস্পতিবার একই ফাঁড়ির আওতাধীন অপর একটি বনভূমিতে অভিযান চালিয়ে মালা ফাঁদ ও কাঁকড়া ধরার চারু উদ্ধার করা হয়। এই অভিযান পরিচালনা করেন জোংড়া টইল ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম শামীমের নেতৃত্বাধীন বন বিভাগের একটি বিশেষ টহল দল। উদ্ধারকৃত ফাঁদ এবং চারু প্রাথমিক তদন্ত শেষে বিধি অনুযায়ী আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়েছে। এর আগে শরণখোলা রেঞ্জের শেলারচর এলাকাতেও হরিণ শিকারের ফাঁদ ধ্বংসে অভিযান পরিচালনা করেছে বন বিভাগ।