কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ৩টি ফুড প্রোডাক্টস্ ফ্যাক্টরীতে অভিযান পরিচালনা করেছে নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তর। গতকাল শনিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করেন বিশুদ্ধ খাদ্য অধিদপ্তর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট মো. আরিফুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার আশরাফুল ইসলাম তালুকদার, জেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর শংকর চন্দ্র পালসহ কিশোরগঞ্জ ও ভৈরব র্যাব, কিশোরগঞ্জ ও ভৈরব থানা পুলিশ ও জেলা আনসার ব্যাটালিয়নসহ জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিস সহকারীরা।
সূত্রে জানা যায়, কিশোরগঞ্জ জেলায় খাদ্যের ভেজাল নির্মূলে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত। দেশের চলমান খাদ্য ভেজাল নির্মূলে এর অংশ হিসেবে ভৈরবে তিনটি ফুড প্রোডাক্টস্ ফ্যাক্টরীতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ভৈরব উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন ক্যাপিটাল ফুড প্রোডাক্টস্ ফ্যাক্টরীকে মোড়কে অগ্রিম তারিখ প্রদান ও অনুমোদন বিহীন মিল্ক ব্রেড উৎপাদনের দায়ে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। পৌর শহরের ঘোড়াকান্দা এলাকায় পঁচা মরিচের গোড়া তৈরি ও মানবদেহের জন্য ক্ষতিকারক রং মেশানো এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদনের দায়ে ইয়াকুব এন্ড মাহাবুব ফুড প্রোডাক্টসকে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। কেকে মানবদেহের ক্ষতিকর রং মেশানো ও ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ সংরক্ষণ না করার দায়ে রহিম বেকারীকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন বেকারীতে অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমাণ মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার জব্দ ও ধ্বংস করা হয়।
এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, নিরাপদ খাদ্য আইনে সংক্ষিপ্ত বিচারিক প্রক্রিয়ার (সামারি ট্রায়াল) মাধ্যমে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত পরিচালনা করা হয়। ভেজাল খাদ্য মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। এই খাদ্য গুলোতে ক্যান্সারের উপাদানসহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ উপাদান পাওয়া যায়। নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ অনুযায়ী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজেস্ট্রেটের নির্দেশে কিশোরগঞ্জ জেলার বিভিন্ন ফুড কারখানাগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। ভৈরবে ৩টি ফ্যাক্টরীতে অভিযান পরিচালনা করে নিরাপদ খাদ্য আইনে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
রোববার, ১১ মে ২০২৫
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ৩টি ফুড প্রোডাক্টস্ ফ্যাক্টরীতে অভিযান পরিচালনা করেছে নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তর। গতকাল শনিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত এ অভিযান পরিচালনা করেন বিশুদ্ধ খাদ্য অধিদপ্তর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট মো. আরিফুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার আশরাফুল ইসলাম তালুকদার, জেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর শংকর চন্দ্র পালসহ কিশোরগঞ্জ ও ভৈরব র্যাব, কিশোরগঞ্জ ও ভৈরব থানা পুলিশ ও জেলা আনসার ব্যাটালিয়নসহ জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিস সহকারীরা।
সূত্রে জানা যায়, কিশোরগঞ্জ জেলায় খাদ্যের ভেজাল নির্মূলে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছেন বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত। দেশের চলমান খাদ্য ভেজাল নির্মূলে এর অংশ হিসেবে ভৈরবে তিনটি ফুড প্রোডাক্টস্ ফ্যাক্টরীতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ভৈরব উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন ক্যাপিটাল ফুড প্রোডাক্টস্ ফ্যাক্টরীকে মোড়কে অগ্রিম তারিখ প্রদান ও অনুমোদন বিহীন মিল্ক ব্রেড উৎপাদনের দায়ে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। পৌর শহরের ঘোড়াকান্দা এলাকায় পঁচা মরিচের গোড়া তৈরি ও মানবদেহের জন্য ক্ষতিকারক রং মেশানো এবং অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদনের দায়ে ইয়াকুব এন্ড মাহাবুব ফুড প্রোডাক্টসকে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। কেকে মানবদেহের ক্ষতিকর রং মেশানো ও ক্রয়-বিক্রয়ের রশিদ সংরক্ষণ না করার দায়ে রহিম বেকারীকে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন বেকারীতে অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমাণ মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার জব্দ ও ধ্বংস করা হয়।
এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. আরিফুল ইসলাম বলেন, নিরাপদ খাদ্য আইনে সংক্ষিপ্ত বিচারিক প্রক্রিয়ার (সামারি ট্রায়াল) মাধ্যমে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালত পরিচালনা করা হয়। ভেজাল খাদ্য মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। এই খাদ্য গুলোতে ক্যান্সারের উপাদানসহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ উপাদান পাওয়া যায়। নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ অনুযায়ী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজেস্ট্রেটের নির্দেশে কিশোরগঞ্জ জেলার বিভিন্ন ফুড কারখানাগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। ভৈরবে ৩টি ফ্যাক্টরীতে অভিযান পরিচালনা করে নিরাপদ খাদ্য আইনে ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।