বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার নুতন ঘোষগাতী গ্রামে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত বৃদ্ধা জিন্নাতুনেছা (৭০) চিকিৎসাধিন অবস্থায় অবশেষে মারা গেছেন। নিহত জিন্নাতুনেছা ওই গ্রামের মৃত মো. নশের আলী মিয়ার স্ত্রী।
জানা গেছে, উপজেলার ঘোষগাতি গ্রামের মৃত মো. নওশের আলী মিয়া ও মৃত আব্দুস সবুর মিয়া ছিলেন আপন দুই ভাই, ওই দুই ভাইয়ের দুই পরিবারের মাঝে পৈত্রিক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। আর এই বিরাধের জেরে গত ৪ মে সকাল ৭টার দিকে প্রতিপক্ষের মৃত আব্দুস সবুর মিয়ার স্ত্রী আছিয়া বেগম ও তার মেয়ে জোসনা, আদরী বেগম, সোহাগী, ফাতেমা এবং শ্যালক মাসুদ শেখ মিলে জিন্নাতুন্নেছার ঘরে ঢুকে তাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। জখম অবস্থায় জিন্নাতুনেচ্ছাকে মোল্লাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করা হয়। এখানে ৫ দিন চিকিৎসার পর ৮ মে ছাড়পত্র দিয়ে তাকে বাড়ি পাঠানো হয়। পরদিন ৯ মে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে আবারও মোল্লাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। ওইদিন সেখানকার চিকিৎসকের পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে নিকটবর্তী ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। এখানে রবিবার সন্ধ্যার দিকে তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ফকিরহাট থানা পুলিশ হাসপাতাল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট মর্গে প্রেরণ করেছে। এ দিকে জিন্নাতুনেছার সন্তানরা বলছেন তাদের মায়ের হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে আইনের আশ্রয় নিবেন। মোল্লাহাট থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন বৃদ্ধার পরিবার থেকে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিয়েছে। তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রোববার, ১১ মে ২০২৫
বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার নুতন ঘোষগাতী গ্রামে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত বৃদ্ধা জিন্নাতুনেছা (৭০) চিকিৎসাধিন অবস্থায় অবশেষে মারা গেছেন। নিহত জিন্নাতুনেছা ওই গ্রামের মৃত মো. নশের আলী মিয়ার স্ত্রী।
জানা গেছে, উপজেলার ঘোষগাতি গ্রামের মৃত মো. নওশের আলী মিয়া ও মৃত আব্দুস সবুর মিয়া ছিলেন আপন দুই ভাই, ওই দুই ভাইয়ের দুই পরিবারের মাঝে পৈত্রিক জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। আর এই বিরাধের জেরে গত ৪ মে সকাল ৭টার দিকে প্রতিপক্ষের মৃত আব্দুস সবুর মিয়ার স্ত্রী আছিয়া বেগম ও তার মেয়ে জোসনা, আদরী বেগম, সোহাগী, ফাতেমা এবং শ্যালক মাসুদ শেখ মিলে জিন্নাতুন্নেছার ঘরে ঢুকে তাকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। জখম অবস্থায় জিন্নাতুনেচ্ছাকে মোল্লাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করা হয়। এখানে ৫ দিন চিকিৎসার পর ৮ মে ছাড়পত্র দিয়ে তাকে বাড়ি পাঠানো হয়। পরদিন ৯ মে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে আবারও মোল্লাহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়। ওইদিন সেখানকার চিকিৎসকের পরামর্শে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে নিকটবর্তী ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। এখানে রবিবার সন্ধ্যার দিকে তার মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ফকিরহাট থানা পুলিশ হাসপাতাল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাট মর্গে প্রেরণ করেছে। এ দিকে জিন্নাতুনেছার সন্তানরা বলছেন তাদের মায়ের হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে আইনের আশ্রয় নিবেন। মোল্লাহাট থানার ওসি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন বৃদ্ধার পরিবার থেকে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিয়েছে। তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।