কক্সবাজারের উখিয়ার ইনানী সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া এক রোহিঙ্গা শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১০ জুন) সকালে সোনারপাড়া এলাকার রেজুখালের মোহনা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত শিশুর নাম শফর আলী (১২)। সে উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৯ এর সি-১৫ ব্লকের বাসিন্দা রুহুল আমিনের ছেলে।
ইনানী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) দূর্জয় সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “মঙ্গলবার সকালে রেজুখালের মোহনায় ভেসে আসা একটি মরদেহ উদ্ধার করি। পরে পরিচয় নিশ্চিত হলে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।”
নিহত শিশুর পরিবারের ভাষ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকালে বন্ধুদের সঙ্গে ইনানী সৈকতে ঘুরতে যায় শফর আলী। সেখানেই গোসল করতে নেমে হঠাৎ সাগরের ঢেউয়ে ভেসে যায় সে। খবর পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও শিশুটির সন্ধান পাননি। পরে সকালে রেজুখালের মোহনায় মরদেহটি ভেসে আসে।
শিশুটির মা আনোয়ারা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, “সকালে ঘুরতে যাবে বলে বাড়ি থেকে বের হয়েছিল শফর। পরে শুনি সাগরে ডুবে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজির পর সকালে লাশ পাওয়া গেল। ছেলেটা আর ফিরে আসবে না।”
বুধবার, ১১ জুন ২০২৫
কক্সবাজারের উখিয়ার ইনানী সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়া এক রোহিঙ্গা শিশুর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (১০ জুন) সকালে সোনারপাড়া এলাকার রেজুখালের মোহনা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহত শিশুর নাম শফর আলী (১২)। সে উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৯ এর সি-১৫ ব্লকের বাসিন্দা রুহুল আমিনের ছেলে।
ইনানী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) দূর্জয় সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “মঙ্গলবার সকালে রেজুখালের মোহনায় ভেসে আসা একটি মরদেহ উদ্ধার করি। পরে পরিচয় নিশ্চিত হলে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।”
নিহত শিশুর পরিবারের ভাষ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকালে বন্ধুদের সঙ্গে ইনানী সৈকতে ঘুরতে যায় শফর আলী। সেখানেই গোসল করতে নেমে হঠাৎ সাগরের ঢেউয়ে ভেসে যায় সে। খবর পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দা ও স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও শিশুটির সন্ধান পাননি। পরে সকালে রেজুখালের মোহনায় মরদেহটি ভেসে আসে।
শিশুটির মা আনোয়ারা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, “সকালে ঘুরতে যাবে বলে বাড়ি থেকে বের হয়েছিল শফর। পরে শুনি সাগরে ডুবে গেছে। অনেক খোঁজাখুঁজির পর সকালে লাশ পাওয়া গেল। ছেলেটা আর ফিরে আসবে না।”