সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত কাছারি বাড়িতে দর্শনার্থীদের প্রবেশ অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ঈদের ছুটিতে এক দর্শনার্থীর সঙ্গে অসদাচরণ ও মারধরের ঘটনার জেরে উত্তপ্ত পরিস্থিতির পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বুধবার (১১ জুন) সকালে কাছারি বাড়ির কাস্টোডিয়ান হাবিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “অনিবার্য কারণবশত দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে এবং পুরো বিষয়টি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের নজরদারিতে রয়েছে।”
এর আগে ৮ জুন এক দর্শনার্থী পরিবারের সদস্যদের নিয়ে রবীন্দ্র কাছারি বাড়ি পরিদর্শনে গেলে মোটরসাইকেল পার্কিং ফি নিয়ে গেটের কর্মচারীর সঙ্গে তার বাগবিতণ্ডা হয়। পরে তাকে অফিস কক্ষে আটকে রেখে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ ওঠে।
এই ঘটনার প্রতিবাদে ১০ জুন স্থানীয়রা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন। পরে উত্তেজিত জনতা মিছিল করে কাছারি বাড়ির অডিটোরিয়ামে ভাঙচুর চালায় এবং একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের এক পরিচালককে মারধর করে।
ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর একটি দল ও শাহজাদপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুশফিকুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় থানায় কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম আলী।
বুধবার, ১১ জুন ২০২৫
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত কাছারি বাড়িতে দর্শনার্থীদের প্রবেশ অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ঈদের ছুটিতে এক দর্শনার্থীর সঙ্গে অসদাচরণ ও মারধরের ঘটনার জেরে উত্তপ্ত পরিস্থিতির পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বুধবার (১১ জুন) সকালে কাছারি বাড়ির কাস্টোডিয়ান হাবিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “অনিবার্য কারণবশত দর্শনার্থীদের প্রবেশ বন্ধ থাকবে এবং পুরো বিষয়টি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের নজরদারিতে রয়েছে।”
এর আগে ৮ জুন এক দর্শনার্থী পরিবারের সদস্যদের নিয়ে রবীন্দ্র কাছারি বাড়ি পরিদর্শনে গেলে মোটরসাইকেল পার্কিং ফি নিয়ে গেটের কর্মচারীর সঙ্গে তার বাগবিতণ্ডা হয়। পরে তাকে অফিস কক্ষে আটকে রেখে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ ওঠে।
এই ঘটনার প্রতিবাদে ১০ জুন স্থানীয়রা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন। পরে উত্তেজিত জনতা মিছিল করে কাছারি বাড়ির অডিটোরিয়ামে ভাঙচুর চালায় এবং একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের এক পরিচালককে মারধর করে।
ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর একটি দল ও শাহজাদপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুশফিকুর রহমান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
তবে এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় থানায় কোনো মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন শাহজাদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম আলী।