কুষ্টিয়ার কুমারখালীর শিলাইদহ ইউনিয়নে চুরির অভিযোগে এক নারীর চুল কেটে দেওয়া ও বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় থানা ঘেরাও ও পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটেছে।
মঙ্গলবার রাতে ওই নারী সাতজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। বুধবার সকাল ৯টার দিকে মামলার তিন নারী আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর প্রতিবাদে বেলা ১১টায় শতাধিক গ্রামবাসী থানা ঘেরাও করে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ধস্তাধস্তি ও ধাওয়াপাল্টা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে আসামিরা আদালতে নেয়া হয়।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, ভুক্তভোগী নারী বিভিন্ন বাড়ি থেকে চুরি করেছে। তারা তার শাস্তি দাবি করেন। অপরদিকে ভুক্তভোগী নারী বলেন, তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে এবং সে ন্যায্য বিচার চাইছেন।
ঘটনার সূত্রপাত গত সোমবার। প্রতিবেশীর ঘর থেকে মাংস চুরির অভিযোগে নারীর ওপর স্থানীয়রা হাত ওঠায়। মারধরের এক পর্যায়ে তার চুল কেটে দেওয়া হয়। রাতের বেলায় নারীর বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে আবারও মারধর করা হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে সালিশ বসিয়ে কিছু মালামালের বিনিময়ে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
পুলিশ জানায়, শারীরিক নির্যাতন, চুল কর্তন, বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটসহ নানা অভিযোগে মামলা হয়েছে। তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
---
বুধবার, ১১ জুন ২০২৫
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর শিলাইদহ ইউনিয়নে চুরির অভিযোগে এক নারীর চুল কেটে দেওয়া ও বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় থানা ঘেরাও ও পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটেছে।
মঙ্গলবার রাতে ওই নারী সাতজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন। বুধবার সকাল ৯টার দিকে মামলার তিন নারী আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এর প্রতিবাদে বেলা ১১টায় শতাধিক গ্রামবাসী থানা ঘেরাও করে। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ধস্তাধস্তি ও ধাওয়াপাল্টা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। পরে কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে আসামিরা আদালতে নেয়া হয়।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, ভুক্তভোগী নারী বিভিন্ন বাড়ি থেকে চুরি করেছে। তারা তার শাস্তি দাবি করেন। অপরদিকে ভুক্তভোগী নারী বলেন, তাকে ষড়যন্ত্র করে ফাঁসানো হয়েছে এবং সে ন্যায্য বিচার চাইছেন।
ঘটনার সূত্রপাত গত সোমবার। প্রতিবেশীর ঘর থেকে মাংস চুরির অভিযোগে নারীর ওপর স্থানীয়রা হাত ওঠায়। মারধরের এক পর্যায়ে তার চুল কেটে দেওয়া হয়। রাতের বেলায় নারীর বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে তাকে আবারও মারধর করা হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্যের মাধ্যমে সালিশ বসিয়ে কিছু মালামালের বিনিময়ে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়।
পুলিশ জানায়, শারীরিক নির্যাতন, চুল কর্তন, বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাটসহ নানা অভিযোগে মামলা হয়েছে। তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
---