সিলেটের পাথর কোয়ারি পুনরায় চালুর দাবি জানিয়েছেন জেলা পাথর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী-মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতারা।
আজ বুধবার দুপুরে নগরীর একটি রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড পার্টি সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মুখপাত্র শাব্বির আহমেদ ফয়েজ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের আহ্বায়ক আজিজুল জলিল আহমদ, সদস্য সচিব নজির আহমদ স্বপনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা বলেন, সিলেট অঞ্চলের পাথরশিল্পে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে লাখো মানুষের জীবন-জীবিকা জড়িত। দীর্ঘদিন কোয়ারি বন্ধ থাকায় কর্মসংস্থান হ্রাস পেয়েছে এবং শ্রমিক, পরিবহনকর্মী ও ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট বহু পরিবার চরম দুর্দশায় পড়েছে। এছাড়া সরকারের রাজস্ব আয়ও উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।
নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন, সীমান্তবর্তী পিয়াইন, ধলাই, গোয়াইন ও সারি নদীসহ বিভিন্ন অঞ্চলে পাথর উত্তোলন বন্ধ থাকলেও ভারতের মেঘালয় থেকে কয়লা ও পাথর আমদানি অব্যাহত রয়েছে। ফলে অভ্যন্তরীণ পাথরশিল্প মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদীগুলোর স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত হচ্ছে, জমছে পলি, গড়ে উঠছে বালুচর। অন্যদিকে, চুরি ও চাঁদাবাজির ঘটনা বেড়েছে এবং সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে পাথর প্রবেশ করছে, যা দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
সিলেটের পাথর কোয়ারি পুনরায় চালুর দাবিসহ তিন দফা দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের মুখপাত্র শাব্বির আহমেদ ফয়েজ । দাবিগুলো হচ্ছে- ১. সরকারিভাবে অনুমোদিত কোয়ারিগুলো দ্রুত খুলে দেওয়া। ২. হুমায়ুন রশীদ চত্বর এলাকায় পাথরবাহী যানবাহনের চলাচলে পুলিশের হয়রানি বন্ধ। ৩. কোয়ারিগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগ পুনঃস্থাপন।
সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামী ২২ জুনের মধ্যে এসব দাবি না মানা হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
নেতারা পরিবেশ ও জনস্বার্থ বিবেচনায় স্থানীয় কোয়ারিগুলো দ্রুত চালু করে শ্রমজীবী মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
সিলেটের পাথর কোয়ারি পুনরায় চালুর দাবি জানিয়েছেন জেলা পাথর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী-মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিষদের নেতারা।
আজ বুধবার দুপুরে নগরীর একটি রেস্টুরেন্ট অ্যান্ড পার্টি সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মুখপাত্র শাব্বির আহমেদ ফয়েজ লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের আহ্বায়ক আজিজুল জলিল আহমদ, সদস্য সচিব নজির আহমদ স্বপনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বক্তারা বলেন, সিলেট অঞ্চলের পাথরশিল্পে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে লাখো মানুষের জীবন-জীবিকা জড়িত। দীর্ঘদিন কোয়ারি বন্ধ থাকায় কর্মসংস্থান হ্রাস পেয়েছে এবং শ্রমিক, পরিবহনকর্মী ও ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্ট বহু পরিবার চরম দুর্দশায় পড়েছে। এছাড়া সরকারের রাজস্ব আয়ও উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে।
নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন, সীমান্তবর্তী পিয়াইন, ধলাই, গোয়াইন ও সারি নদীসহ বিভিন্ন অঞ্চলে পাথর উত্তোলন বন্ধ থাকলেও ভারতের মেঘালয় থেকে কয়লা ও পাথর আমদানি অব্যাহত রয়েছে। ফলে অভ্যন্তরীণ পাথরশিল্প মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদীগুলোর স্বাভাবিক প্রবাহ ব্যাহত হচ্ছে, জমছে পলি, গড়ে উঠছে বালুচর। অন্যদিকে, চুরি ও চাঁদাবাজির ঘটনা বেড়েছে এবং সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে পাথর প্রবেশ করছে, যা দেশের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
সিলেটের পাথর কোয়ারি পুনরায় চালুর দাবিসহ তিন দফা দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের মুখপাত্র শাব্বির আহমেদ ফয়েজ । দাবিগুলো হচ্ছে- ১. সরকারিভাবে অনুমোদিত কোয়ারিগুলো দ্রুত খুলে দেওয়া। ২. হুমায়ুন রশীদ চত্বর এলাকায় পাথরবাহী যানবাহনের চলাচলে পুলিশের হয়রানি বন্ধ। ৩. কোয়ারিগুলোতে বিদ্যুৎ সংযোগ পুনঃস্থাপন।
সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামী ২২ জুনের মধ্যে এসব দাবি না মানা হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
নেতারা পরিবেশ ও জনস্বার্থ বিবেচনায় স্থানীয় কোয়ারিগুলো দ্রুত চালু করে শ্রমজীবী মানুষের জীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।