শেরপুর (বগুড়া) : মির্জাপুর ফ্লাইওভার ব্রিজ সংলগ্ন ঢাকা-বগুড়া মহাসড়ক রানীরহাট জামাইল রাস্তা খানাখন্দে ভরা -সংবাদ
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার মির্জাপুর ফ্লাইওভার ব্রিজ সংলগ্ন ঢাকা-বগুড়া মহাসড়ক থেকে রানীরহাট-জামাইল যাবার রাস্তার বেহাল অবস্থা। মাত্র ২৫/৩০ ফুট রাস্তার বেহাল অবস্থার কারণে লক্ষাধিক মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী যানবাহন ও যাত্রীরা মারাত্মক ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
জানা যায়, উপজেলার মির্জাপুর, বিশালপুর, ভবানীপুর, তাড়াশ ও নন্দীগ্রাম উপজেলার প্রায় লক্ষাধিক মানুষের চলাচল এই রাস্তা দিয়ে। এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির মুখে মাত্র ২৫/৩০ ফুট জায়গা দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে দেড় থেকে দুই ফুট গভীর গর্তে পরিণত হয়েছে। সামান্য বৃষ্টির পানিতে গর্তটি ডোবার মতো হয়ে যায়, ফলে ট্রাক সিএনজি চালিত অটোরিক্সা, ব্যাটারিচালিত অটোভ্যান, মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহন চলাচলে বিঘœ ঘটছে। অনেক সময় ওইখানে যানবাহন বিকল হয়ে পরায় দীর্ঘ সময় যানজটের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়াও রাতে গর্তটি দেখা না যাওয়ায় অনেক চালক দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
অটোভ্যান চালক চান মিয়াসহ অনেকেই জানান, রাতে বৃষ্টি হলে গর্তে পানি জমে যায়। যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় ভ্যানের মোটর পানিতে ডুবে গিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। এভাবে প্রতিদিন অনেক চালক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। স্থানীয়রা জানান, মহাসড়কের সঙ্গে সংযোগ করা এই রাস্তাটি সংস্কার করা না হলে জনদুর্ভোগ আরও বাড়বে। মির্জাপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ¦ জাহিদুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জানানো হয়েছে। শেরপুর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল মজিদ বলেন, সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরকে অবগত করেছি তারা দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার করে দেবে। অল্প কয়েক দিনের মধ্যে না দিলে আমরাই সংস্কার করব।
শেরপুর (বগুড়া) : মির্জাপুর ফ্লাইওভার ব্রিজ সংলগ্ন ঢাকা-বগুড়া মহাসড়ক রানীরহাট জামাইল রাস্তা খানাখন্দে ভরা -সংবাদ
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
বগুড়ার শেরপুর উপজেলার মির্জাপুর ফ্লাইওভার ব্রিজ সংলগ্ন ঢাকা-বগুড়া মহাসড়ক থেকে রানীরহাট-জামাইল যাবার রাস্তার বেহাল অবস্থা। মাত্র ২৫/৩০ ফুট রাস্তার বেহাল অবস্থার কারণে লক্ষাধিক মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। প্রতিদিন এই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী যানবাহন ও যাত্রীরা মারাত্মক ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
জানা যায়, উপজেলার মির্জাপুর, বিশালপুর, ভবানীপুর, তাড়াশ ও নন্দীগ্রাম উপজেলার প্রায় লক্ষাধিক মানুষের চলাচল এই রাস্তা দিয়ে। এই গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটির মুখে মাত্র ২৫/৩০ ফুট জায়গা দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে দেড় থেকে দুই ফুট গভীর গর্তে পরিণত হয়েছে। সামান্য বৃষ্টির পানিতে গর্তটি ডোবার মতো হয়ে যায়, ফলে ট্রাক সিএনজি চালিত অটোরিক্সা, ব্যাটারিচালিত অটোভ্যান, মোটরসাইকেলসহ অন্যান্য যানবাহন চলাচলে বিঘœ ঘটছে। অনেক সময় ওইখানে যানবাহন বিকল হয়ে পরায় দীর্ঘ সময় যানজটের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়াও রাতে গর্তটি দেখা না যাওয়ায় অনেক চালক দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন। যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
অটোভ্যান চালক চান মিয়াসহ অনেকেই জানান, রাতে বৃষ্টি হলে গর্তে পানি জমে যায়। যাত্রী নিয়ে যাওয়ার সময় ভ্যানের মোটর পানিতে ডুবে গিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। এভাবে প্রতিদিন অনেক চালক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। স্থানীয়রা জানান, মহাসড়কের সঙ্গে সংযোগ করা এই রাস্তাটি সংস্কার করা না হলে জনদুর্ভোগ আরও বাড়বে। মির্জাপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ¦ জাহিদুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জানানো হয়েছে। শেরপুর উপজেলা প্রকৌশলী আব্দুল মজিদ বলেন, সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরকে অবগত করেছি তারা দ্রুত রাস্তাটি সংস্কার করে দেবে। অল্প কয়েক দিনের মধ্যে না দিলে আমরাই সংস্কার করব।