alt

সারাদেশ

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের ৪৭ কিলোমিটার বেহাল দশা

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, মাদারীপুর : মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫

মাদারীপুর : মহাসড়কের বেহাল দশা -সংবাদ

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার যানবাহন চলাচল করে। অথচ, মাদারীপুরের ৪৭ কিলোমিটার অংশে বড় বড় গর্ত থাকায় পরিনত হয়েছে মরণ ফাঁদে। যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার শঙ্কা যাত্রী, চালক ও পথচারীর। প্রাথমিক পর্যায়ে মহাসড়কটির খানা খন্দকে ইট, বালু আর সুরকি দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে মেরামত শুরু করেছে সড়ক বিভাগ। তাও বৃষ্টিতে বেশিদিন টিকছে না। অবশ্য সওজ বলছে, টেকসইভাবে সড়ক সংস্কারের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, যা মন্ত্রনালয়ে অনুমোদের অপেক্ষায় রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের অধিকাংশ জায়গায় পিচ উঠে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এসব খানা খন্দকের উপর দিয়ে হেলেদুলে চলছে যানবাহন। মহাসড়কটির ভুরঘাটা, পাথুরিয়ারপাড়, কর্ণপাড়া, ভাঙ্গাব্রীজ, তাঁতিবাড়ি, মোস্তফাপুর, ঘটকচর, সমাদ্দার, সানেরপাড়, রাজৈর, টেকেরহাট, দিকনগর, ছাগলছিড়া, বরইতলা, বাবনাতলা, ভাঙ্গাসহ বিভিন্ন স্থানেই বাড়ছে ঝুঁকি। প্রতিটি স্থান পরিনত হয়েছে মরণ ফাঁদে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে কালকিনির ভুরঘাটা পর্যন্ত মহাসড়কটির এই ৪৭ কিলোমিটার সড়ক মাদারীপুর সড়ক বিভাগের আওতায়। সড়কের বেহাল দশায় ধীরগতিতে চলাচল করে গাড়ি। এতে একদিকে লাগছে বেশি সময়, অন্যদিকে ক্ষতি হচ্ছে যানবাহনের। গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কের খানাখন্দকে প্রতিদিনই ঘটছে ছোটবড় দুর্ঘটনা। বাড়ছে প্রাণহানি। আতঙ্কে যাত্রী, চালক ও এলাকাবাসী। আর বিভিন্ন স্থানে পানি জমে থাকায় বিড়ম্বনায় পথচারীরাও।

মাদারীপুর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, বরিশাল বিভাগের ৬ জেলা ও মাদারীপুর, শরিয়তপুর, গোপালগঞ্জসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যাত্রীরা ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। প্রতিদিন ছোটবড় প্রায় ২০ হাজার যানবাহন এই মহাসড়কে চলাচল করে। বছরে লাখ লাখ টাকা সড়ক সংস্কারে ব্যয় করা হলেও বেশি দিন টিকছে না। নিম্মমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাই নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছানো এখন কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। পদ্মা সেতু চালুর পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েক গুন। সেই হিসেবে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের কোন উন্নয়নই হয়নি। এতে প্রতিমুহুর্তই বাড়ছে দুর্ঘটনার শঙ্কা। সবশেষ গেল সোমবার রাতে মহাসড়কের বরইতলা এলাকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে চালক নিহত ও আহত হন অন্তত ১৫ জন।

বরিশাল থেকে ফরিদপুরগামী বাসের যাত্রী হেলেনা আক্তার বলেন, ‘মাথা ব্যথা হয়ে যায় এই সড়কে বাসে উঠলে। অসুস্থতা বাড়ে। একটু পর পর বড় বড় গর্ত, ডানে গেল বামে সমস্যা। কবে এর থেকে আমরা মুক্তি পাবো, তা জানি না।’

পটুয়াখালী থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে আসা বেপারী পরিবহনের যাত্রী অজান্তা বৈদ্য বলেন, ‘পটুয়াখালী থেকে রওয়ানা দিয়ে মাদারীপুর জেলার অংশে প্রবেশ করলে আতঙ্ক বাড়ে। কখন যেন দুর্ঘটনায় পড়তে হয়, খুবই ভয় করে। আর যাতায়াতে সময় বেশি লাগার কারনে সঠিক সময়ে গন্তব্যে পৌঁছতে পারিও না।’

মাইক্রোবাস চালক আরিফ মৃধা বলেন, ‘সড়কের অবস্থা খুবই খারাপ। গাড়ি চালাতে এখন ভয় লাগে। দ্রুত এটি মেরামত করা উচিৎ। তা না হলে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি হতে পারে।’ আবুল হাসান নামে পিকআপ চালক বলেন, ‘ভাঙ্গা থেকে ভুরঘাটা সবখানেই এখন বড় বড় গর্ত। দুর্ভোগের শেষ নেই। গাড়ি চালাতে গিয়ে এখন অসুস্থও হয়ে পড়ছি। আমরা এর থেকে প্রতিকার চাই।’ গোল্ডেন লাইন পরিবহনের চালক মো. ইয়ামিন বলেন, ‘রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ, বড় বড় গর্তের কারনে প্রায়ই গাড়ি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তাটি মেরামত করা হলে খুবই ভাল হতো। তাহলে সঠিক সময়ে যাতায়াত করতে পারতাম।’

সড়ক ও জনপদ বিভাগের মাদারীপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার নাজমুল হাসান জানান, প্রাথমিক পর্যায়ে নিজস্ব অর্থায়নে ইট, সুরকি আর বালু দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান মেরামত করা হচ্ছে। আর টেকসইভাবে সড়ক সংস্কারের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, যা মন্ত্রনালয়ে অনুমোদের অপেক্ষায় রয়েছে। এই বরাদ্দ অনুমোদন হলে ভোগান্তি আর থাকবে। এছাড়া যে সকল কাজে ঠিকাদারের সময়সীমা রয়েছে, সেখানে ঠিকাদারও মেরামত করে দিচ্ছে। পাশাপাশি সড়কটি ছয়লেনে উন্নতিকরণ হলে স্বাচ্ছন্দ্যে যাত্রীরা এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে পারবেন। এ ব্যাপারেও কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে সড়ক বিভাগ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থান-এর শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের নিয়ে সম্মিলন

অনুষ্ঠান থেকে মারধর করে বের করে দেওয়া হল জুলাইযোদ্ধাকে

লুণ্ঠিত মালামালসহ ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার

ছবি

উল্টোপথে রিকশা, আশুলিয়ায় লরিচাপায় নিহত তিনজন

ছবি

দোহারে ছাত্রের হাতে শিক্ষক লাঞ্ছিত, পাঠদান বন্ধ

ছবি

‘গুপ্ত শিবির’ কম ছিল না দাবি কাদেরের, সাদিক বললেন ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা’

স্বাস্থ্যকর্মীর বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি স্বর্ণালংকার নগদ টাকাসহ ১০ লাখ টাকার মালামাল লুট

ছবি

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মাননা পেলেন বেরোবিসাসের ৫ সদস্য

ছবি

হাইড্রোফোনিক ও সিড ব্যাংকের সফল প্রয়োগে ক্লাস্টার ভিলেজ

ছবি

চাঁদপুরে দুই শহীদ স্মরণে নির্মিত স্মৃতিফলক উন্মোচন

বরুড়ায় কৃতী শিক্ষার্থীদের ফলদ চারা বিতরণ

ছবি

বাংলাদেশে চা শিল্পের ইতিহাস

কুমিল্লায় নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে বিএনপির মানববন্ধন

সুন্দরবনে ৮ জেলে আটক

ছবি

ভৈরবে গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষে সফল ছগীর মিয়া

ছবি

থানা ঘেরাও করার পর দ্বিতীয় দিনে ভৈরবে ৮ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

গুলিবিদ্ধ ইমরান ১ বছরেও স্মৃতি ফিরে পাননি

ছবি

কুলিয়ারচরের আগরপুর-ভাগলপুর পর্যন্ত সড়কের বেহাল দশা

পাথরঘাটায় চাঁদা না পেয়ে শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

বোদায় ৪ ফিলিং স্টেশনকে জরিমানা

ছবি

খোর্দ্দগজাইল-খানপুর কাঁচা রাস্তায় জনদুর্ভোগ

ভৈরবে পলিথিন ব্যাগ তৈরির কাঁচামাল জব্দ, জরিমানা

ছবি

নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রের ভবন নির্মাণ!

ফেনসিডিল কারবারির ১০ বছরের কারাদণ্ড

রাণীনগরে রিং-ভাদাই জাল ভস্মীভূত

ছবি

নির্মাণাধীন সেতুর বিকল্প সড়ক তলিয়ে, ভরসা নিজেদের তৈরি বাঁশের সাঁকো

সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে তরুণীর মৃত্যু

রামু থানার বিতর্কিত এসআই চিরঞ্জীব বড়ুয়া প্রত্যাহার

ছবি

রাজশাহীতে খেলার মাঠ রক্ষায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নাইক্ষ্যংছড়িতে মাইন বিস্ফোরণে পা হারালেন উপজাতি নারী

চুয়াডাঙ্গায় দেশীয় অস্ত্রসহ আটক ২

সারিয়াকান্দিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৪

ছবি

ভৈরব নদের পাড়ে শিক্ষার্থীদের অভিনয়ে ফ্যাসিবাদের ভয়াবহতা

ফকির মজনু শাহ্ সেতু কবে হবে টোলমুক্ত

উখিয়া সীমান্তে ইয়াবা জব্দ

ছবি

মল্লিকবাড়ী-পাঁচগাঁও সড়ক কাদাপানিতে একাকার

tab

সারাদেশ

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুরের ৪৭ কিলোমিটার বেহাল দশা

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, মাদারীপুর

মাদারীপুর : মহাসড়কের বেহাল দশা -সংবাদ

মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার যানবাহন চলাচল করে। অথচ, মাদারীপুরের ৪৭ কিলোমিটার অংশে বড় বড় গর্ত থাকায় পরিনত হয়েছে মরণ ফাঁদে। যেকোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার শঙ্কা যাত্রী, চালক ও পথচারীর। প্রাথমিক পর্যায়ে মহাসড়কটির খানা খন্দকে ইট, বালু আর সুরকি দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে মেরামত শুরু করেছে সড়ক বিভাগ। তাও বৃষ্টিতে বেশিদিন টিকছে না। অবশ্য সওজ বলছে, টেকসইভাবে সড়ক সংস্কারের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, যা মন্ত্রনালয়ে অনুমোদের অপেক্ষায় রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের অধিকাংশ জায়গায় পিচ উঠে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এসব খানা খন্দকের উপর দিয়ে হেলেদুলে চলছে যানবাহন। মহাসড়কটির ভুরঘাটা, পাথুরিয়ারপাড়, কর্ণপাড়া, ভাঙ্গাব্রীজ, তাঁতিবাড়ি, মোস্তফাপুর, ঘটকচর, সমাদ্দার, সানেরপাড়, রাজৈর, টেকেরহাট, দিকনগর, ছাগলছিড়া, বরইতলা, বাবনাতলা, ভাঙ্গাসহ বিভিন্ন স্থানেই বাড়ছে ঝুঁকি। প্রতিটি স্থান পরিনত হয়েছে মরণ ফাঁদে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে কালকিনির ভুরঘাটা পর্যন্ত মহাসড়কটির এই ৪৭ কিলোমিটার সড়ক মাদারীপুর সড়ক বিভাগের আওতায়। সড়কের বেহাল দশায় ধীরগতিতে চলাচল করে গাড়ি। এতে একদিকে লাগছে বেশি সময়, অন্যদিকে ক্ষতি হচ্ছে যানবাহনের। গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কের খানাখন্দকে প্রতিদিনই ঘটছে ছোটবড় দুর্ঘটনা। বাড়ছে প্রাণহানি। আতঙ্কে যাত্রী, চালক ও এলাকাবাসী। আর বিভিন্ন স্থানে পানি জমে থাকায় বিড়ম্বনায় পথচারীরাও।

মাদারীপুর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, বরিশাল বিভাগের ৬ জেলা ও মাদারীপুর, শরিয়তপুর, গোপালগঞ্জসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যাত্রীরা ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াত করেন। প্রতিদিন ছোটবড় প্রায় ২০ হাজার যানবাহন এই মহাসড়কে চলাচল করে। বছরে লাখ লাখ টাকা সড়ক সংস্কারে ব্যয় করা হলেও বেশি দিন টিকছে না। নিম্মমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তাই নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছানো এখন কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে। পদ্মা সেতু চালুর পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে কয়েক গুন। সেই হিসেবে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের কোন উন্নয়নই হয়নি। এতে প্রতিমুহুর্তই বাড়ছে দুর্ঘটনার শঙ্কা। সবশেষ গেল সোমবার রাতে মহাসড়কের বরইতলা এলাকায় যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে চালক নিহত ও আহত হন অন্তত ১৫ জন।

বরিশাল থেকে ফরিদপুরগামী বাসের যাত্রী হেলেনা আক্তার বলেন, ‘মাথা ব্যথা হয়ে যায় এই সড়কে বাসে উঠলে। অসুস্থতা বাড়ে। একটু পর পর বড় বড় গর্ত, ডানে গেল বামে সমস্যা। কবে এর থেকে আমরা মুক্তি পাবো, তা জানি না।’

পটুয়াখালী থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে আসা বেপারী পরিবহনের যাত্রী অজান্তা বৈদ্য বলেন, ‘পটুয়াখালী থেকে রওয়ানা দিয়ে মাদারীপুর জেলার অংশে প্রবেশ করলে আতঙ্ক বাড়ে। কখন যেন দুর্ঘটনায় পড়তে হয়, খুবই ভয় করে। আর যাতায়াতে সময় বেশি লাগার কারনে সঠিক সময়ে গন্তব্যে পৌঁছতে পারিও না।’

মাইক্রোবাস চালক আরিফ মৃধা বলেন, ‘সড়কের অবস্থা খুবই খারাপ। গাড়ি চালাতে এখন ভয় লাগে। দ্রুত এটি মেরামত করা উচিৎ। তা না হলে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি হতে পারে।’ আবুল হাসান নামে পিকআপ চালক বলেন, ‘ভাঙ্গা থেকে ভুরঘাটা সবখানেই এখন বড় বড় গর্ত। দুর্ভোগের শেষ নেই। গাড়ি চালাতে গিয়ে এখন অসুস্থও হয়ে পড়ছি। আমরা এর থেকে প্রতিকার চাই।’ গোল্ডেন লাইন পরিবহনের চালক মো. ইয়ামিন বলেন, ‘রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ, বড় বড় গর্তের কারনে প্রায়ই গাড়ি নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। রাস্তাটি মেরামত করা হলে খুবই ভাল হতো। তাহলে সঠিক সময়ে যাতায়াত করতে পারতাম।’

সড়ক ও জনপদ বিভাগের মাদারীপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার নাজমুল হাসান জানান, প্রাথমিক পর্যায়ে নিজস্ব অর্থায়নে ইট, সুরকি আর বালু দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান মেরামত করা হচ্ছে। আর টেকসইভাবে সড়ক সংস্কারের জন্য বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে, যা মন্ত্রনালয়ে অনুমোদের অপেক্ষায় রয়েছে। এই বরাদ্দ অনুমোদন হলে ভোগান্তি আর থাকবে। এছাড়া যে সকল কাজে ঠিকাদারের সময়সীমা রয়েছে, সেখানে ঠিকাদারও মেরামত করে দিচ্ছে। পাশাপাশি সড়কটি ছয়লেনে উন্নতিকরণ হলে স্বাচ্ছন্দ্যে যাত্রীরা এই সড়ক দিয়ে যাতায়াত করতে পারবেন। এ ব্যাপারেও কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে সড়ক বিভাগ।

back to top