অবৈধ ট্রলবোট দ্বারা মাছ ধরা বন্ধ হলে সামুদ্রিক মাছের উৎপাদন বাড়বে এবং সামুদ্রিক অর্থনৈতিক সুনীল সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। আজ অবৈধ ট্রলবোট এর সরঞ্জামাদি স্বেচ্ছায় অপসারণ ও সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ সুরক্ষা বিষয়ক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবদুর রউফ।
এ সময় তিনি আরও বলেন, জেলেরা স্বপ্রণোদিত হয়ে ট্রল বোটের অবৈধ সরঞ্জামাদি জমা দিয়েছেন। তিনি বলেন, মৎস্যসম্পদ রক্ষা ও মাছের প্রজনন বৃদ্ধির লক্ষ্যে অবৈধ ট্রল বোট বন্ধ করতেই হবে। নয়তো মৎস্য সম্পদ ধ্বংস হয়ে যাবে। ফলে হাজারো ছেলে বেকার হয়ে পড়বে। কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাবে সরকার। গতকাল শনিবার দুপুরে জেলা মৎস্য অধিদপ্তর ও ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আয়োজনে মহিপুর বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বরিশাল মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ আলফাজ উদ্দীন শেখ এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন ড. আবু নাইম মুহাম্মদ আবদুর ছবুর, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের দক্ষিণ জোন জোনাল কমান্ডার ক্যাপ্টেন ইমাম হাসান আজাদ, পটুয়াখালী স্থানীয় সরকার উপপরিচারক (উপসচিব) জুয়েল রানা, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম, কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ইয়াসীন সাদেক, মহিপুর থানা বিএনপির সভাপতি জলিল হাওলাদার, কুয়াকাটা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি কাজী সাঈদ।
মতবিনিময় সভা শেষে অবৈধ ট্রল বোটের জমা দেয়া বিভিন্ন সরঞ্জামাদি পরিদর্শন করেন। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন পটুয়াখালী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম ও কলাপাড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
অবৈধ ট্রলবোট দ্বারা মাছ ধরা বন্ধ হলে সামুদ্রিক মাছের উৎপাদন বাড়বে এবং সামুদ্রিক অর্থনৈতিক সুনীল সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। আজ অবৈধ ট্রলবোট এর সরঞ্জামাদি স্বেচ্ছায় অপসারণ ও সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ সুরক্ষা বিষয়ক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন বাংলাদেশ মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবদুর রউফ।
এ সময় তিনি আরও বলেন, জেলেরা স্বপ্রণোদিত হয়ে ট্রল বোটের অবৈধ সরঞ্জামাদি জমা দিয়েছেন। তিনি বলেন, মৎস্যসম্পদ রক্ষা ও মাছের প্রজনন বৃদ্ধির লক্ষ্যে অবৈধ ট্রল বোট বন্ধ করতেই হবে। নয়তো মৎস্য সম্পদ ধ্বংস হয়ে যাবে। ফলে হাজারো ছেলে বেকার হয়ে পড়বে। কোটি কোটি টাকা রাজস্ব হারাবে সরকার। গতকাল শনিবার দুপুরে জেলা মৎস্য অধিদপ্তর ও ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের আয়োজনে মহিপুর বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
বরিশাল মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ আলফাজ উদ্দীন শেখ এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রাখেন ড. আবু নাইম মুহাম্মদ আবদুর ছবুর, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের দক্ষিণ জোন জোনাল কমান্ডার ক্যাপ্টেন ইমাম হাসান আজাদ, পটুয়াখালী স্থানীয় সরকার উপপরিচারক (উপসচিব) জুয়েল রানা, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম, কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ইয়াসীন সাদেক, মহিপুর থানা বিএনপির সভাপতি জলিল হাওলাদার, কুয়াকাটা টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি কাজী সাঈদ।
মতবিনিময় সভা শেষে অবৈধ ট্রল বোটের জমা দেয়া বিভিন্ন সরঞ্জামাদি পরিদর্শন করেন। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। অনুষ্ঠানটি যৌথভাবে সঞ্চালনা করেন পটুয়াখালী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম ও কলাপাড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা।