আজকের দুনিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোনো দূরের গল্প নয়, বরং আমাদের প্রতিদিনের বাস্তবতা। এই বাস্তবতায় নেতৃত্ব দিতে হলে শুধু প্রযুক্তি জানলেই হবে না, জানতে হবে চিন্তা করতে, বিশ্লেষণ করতে, প্রশ্ন তুলতে। তারিক আদনান মুন মনে করিয়ে দিলেন যারা অঙ্ককে ভয় পায় না, যারা জিজ্ঞাসা করতে জানে, এবং সমস্যার ভেতরে প্রবেশ করার সাহস রাখে তারাই এই পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিজেদের পথ তৈরি করবে।
বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন)-এর আয়োজন ‘বিডিওএসএন টক’ এর এবারের পর্বে অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বীকৃত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ও গবেষক তারিক আদনান মুন। আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল, ‘এ পারসোনাল জার্নি ফর্ম ম্যাথ অলিম্পিয়াড টু এআই সিস্টেমস’ অর্থাৎ কিভাবে তারিক আদনান গনিত অলিম্পিয়াড থেকে শুরু করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করে সফলতার শীর্ষে পৌঁছেছে সেই অনুপ্রেরণা। এছাড়াও আলোচনা করেছেন জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন নিয়ে।
অনুষ্ঠানটি গত ৪ আগস্ট বিকেলে ঢাকায় বিশ^সাহিত্য কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। এই সেশনে তারিক আদনান মুন তুলে ধরেন তার জীবনের গল্প- কিশোর বয়সে গণিত অলিম্পিয়াডে অংশ নেয়া থেকে শুরু করে হার্ভার্ড বিশ^বিদ্যালয়ের এআই ল্যাবে গবেষণা, ইবে, এবং গোল্ডম্যান স্যাকসের মতো প্রতিষ্ঠানে কাজ এবং পরবর্তীতে নিজেই প্রতিষ্ঠা করা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অষঢ়রহবঢ-এর পুরো যাত্রার অভিজ্ঞতা।
অষঢ়রহবঢ একটি উদীয়মান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান, যা যেকোনো সমস্যার এআইভিত্তিক সমাধান তৈরি করে মূলত ফিনটেক, হেলথটেক এবং এডুটেক খাতে। প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন বাজারে সফলভাবে তাদের প্রযুক্তি প্রয়োগ করছে। নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা ছোটবেলায় যেভাবে অঙ্ক কষে খেলতাম, আজকের দিনে সেই একই অঙ্ক দিয়েই মেশিনকে চিন্তা করানো হয়। পার্থক্য শুধু মাধ্যমের কিন্তু যাত্রাটা শুরু হয় আগ্রহ আর জিজ্ঞাসা থেকেই।
এই সেশনে উপস্থিত ছিলেন বিডিওএসএন-এর সভাপতি মুনীর হাসান, বাংলাদেশ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অলিম্পিয়াড (বিডিএআইও)-এর সমন্বয়কগণ, প্রযুক্তি ও শিক্ষাখাতের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিগণ।
এই আয়োজনটি বিডিওএসএন ও বিডিএআইও-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজন করা হয়।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
আজকের দুনিয়ায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোনো দূরের গল্প নয়, বরং আমাদের প্রতিদিনের বাস্তবতা। এই বাস্তবতায় নেতৃত্ব দিতে হলে শুধু প্রযুক্তি জানলেই হবে না, জানতে হবে চিন্তা করতে, বিশ্লেষণ করতে, প্রশ্ন তুলতে। তারিক আদনান মুন মনে করিয়ে দিলেন যারা অঙ্ককে ভয় পায় না, যারা জিজ্ঞাসা করতে জানে, এবং সমস্যার ভেতরে প্রবেশ করার সাহস রাখে তারাই এই পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিজেদের পথ তৈরি করবে।
বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন)-এর আয়োজন ‘বিডিওএসএন টক’ এর এবারের পর্বে অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বীকৃত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ও গবেষক তারিক আদনান মুন। আলোচনার বিষয়বস্তু ছিল, ‘এ পারসোনাল জার্নি ফর্ম ম্যাথ অলিম্পিয়াড টু এআই সিস্টেমস’ অর্থাৎ কিভাবে তারিক আদনান গনিত অলিম্পিয়াড থেকে শুরু করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করে সফলতার শীর্ষে পৌঁছেছে সেই অনুপ্রেরণা। এছাড়াও আলোচনা করেছেন জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন নিয়ে।
অনুষ্ঠানটি গত ৪ আগস্ট বিকেলে ঢাকায় বিশ^সাহিত্য কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। এই সেশনে তারিক আদনান মুন তুলে ধরেন তার জীবনের গল্প- কিশোর বয়সে গণিত অলিম্পিয়াডে অংশ নেয়া থেকে শুরু করে হার্ভার্ড বিশ^বিদ্যালয়ের এআই ল্যাবে গবেষণা, ইবে, এবং গোল্ডম্যান স্যাকসের মতো প্রতিষ্ঠানে কাজ এবং পরবর্তীতে নিজেই প্রতিষ্ঠা করা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অষঢ়রহবঢ-এর পুরো যাত্রার অভিজ্ঞতা।
অষঢ়রহবঢ একটি উদীয়মান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান, যা যেকোনো সমস্যার এআইভিত্তিক সমাধান তৈরি করে মূলত ফিনটেক, হেলথটেক এবং এডুটেক খাতে। প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন বাজারে সফলভাবে তাদের প্রযুক্তি প্রয়োগ করছে। নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা ছোটবেলায় যেভাবে অঙ্ক কষে খেলতাম, আজকের দিনে সেই একই অঙ্ক দিয়েই মেশিনকে চিন্তা করানো হয়। পার্থক্য শুধু মাধ্যমের কিন্তু যাত্রাটা শুরু হয় আগ্রহ আর জিজ্ঞাসা থেকেই।
এই সেশনে উপস্থিত ছিলেন বিডিওএসএন-এর সভাপতি মুনীর হাসান, বাংলাদেশ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অলিম্পিয়াড (বিডিএআইও)-এর সমন্বয়কগণ, প্রযুক্তি ও শিক্ষাখাতের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিগণ।
এই আয়োজনটি বিডিওএসএন ও বিডিএআইও-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজন করা হয়।