ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
হবিগঞ্জের সাতছড়িজাতীয় উদ্যানে ১০০- ১৫০ জিগার গাছ রয়েছে। যাবনে থাকা শতাধিক লজ্জাবতী বানরের খাবারের যোগান দাতা এসব গাছের আঠা। এমন তথ্য জানিয়েছেন সাত ছড়ি জাতীয় উদ্যানের বন্য প্রাণী বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ ও স্থানীয়রা। সাত ছড়ির এসব গাছ ও লজ্জা বতীর বানরের এমন সংখ্যা ও নিশ্চিত করেছে স্থানীয় বনবিভাগ । মামুনুর রশিদ বলেন, জিগার গাছে আঠাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন প্রোটিন, হাইড্রোকার্বন থাকে, যা লজ্জাবতী বানরের প্রধান খাদ্য। তাই গাছটি অত্যন্তউপকারী বন্য প্রাণীরজন্যে। এসব গাছ বাড়ানোর জন্য আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপও গ্রহণকরছি। পাখি প্রেমিক সোসাইটির যুগ্ম আহ্বায়ক বিশ্বজিৎ পাল বলেন, বন্যপ্রাণীরজন্য উপকারী এই জিগারগাছেরআঠা। এসবগাছসরকারিভাবেআরো রোপণকরাউচিত। আরোজানান, ‘জিগারথ গাছ।
অন্য নামজিকা/জিগাগাছ।.
ঢাকার ধানমন্ডির‘ জিগাতলা এই গাছেরনাম থেকেই এসেছে। কারণ এক সময় এখানে প্রচুর‘জিগাথ গাছছিল । এই গাছখাল-পাড়বা পরিত্যক্ত জমিতে অযত্নে অবহেলায় বেড়ে উঠতে পারে। তেমন কোনো পরিচর্যা করা লাগেনা । এমনকি গাছ কেটে ফেললেও সামান্য বৃষ্টির পানিতে প্রাণবন্ত হয়ে পাতা গজিয়ে অল্পদিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ গাছ হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়। এই গাছের কাঠে ক্ষত করে দিলে সেখান থেকে ঘন জেলির মতো আঠা বের হয়। বেশি দিন আগের কথা নয়, ২০১০ সালের দিকেও দেশের বিভিন্ন পোস্ট অফিসে এই আঠ ব্যাপক-ভাবে ব্যবহার করা হতো। ঔষধিউদ্ভিদ হিসেবেও এই গাছের ব্যবহার রয়েছে। গাছের বাকল বাছাল আমাশয় ও জন্ডিস রোগের মহৌষধ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
হবিগঞ্জের সাতছড়িজাতীয় উদ্যানে ১০০- ১৫০ জিগার গাছ রয়েছে। যাবনে থাকা শতাধিক লজ্জাবতী বানরের খাবারের যোগান দাতা এসব গাছের আঠা। এমন তথ্য জানিয়েছেন সাত ছড়ি জাতীয় উদ্যানের বন্য প্রাণী বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ ও স্থানীয়রা। সাত ছড়ির এসব গাছ ও লজ্জা বতীর বানরের এমন সংখ্যা ও নিশ্চিত করেছে স্থানীয় বনবিভাগ । মামুনুর রশিদ বলেন, জিগার গাছে আঠাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন প্রোটিন, হাইড্রোকার্বন থাকে, যা লজ্জাবতী বানরের প্রধান খাদ্য। তাই গাছটি অত্যন্তউপকারী বন্য প্রাণীরজন্যে। এসব গাছ বাড়ানোর জন্য আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপও গ্রহণকরছি। পাখি প্রেমিক সোসাইটির যুগ্ম আহ্বায়ক বিশ্বজিৎ পাল বলেন, বন্যপ্রাণীরজন্য উপকারী এই জিগারগাছেরআঠা। এসবগাছসরকারিভাবেআরো রোপণকরাউচিত। আরোজানান, ‘জিগারথ গাছ।
অন্য নামজিকা/জিগাগাছ।.
ঢাকার ধানমন্ডির‘ জিগাতলা এই গাছেরনাম থেকেই এসেছে। কারণ এক সময় এখানে প্রচুর‘জিগাথ গাছছিল । এই গাছখাল-পাড়বা পরিত্যক্ত জমিতে অযত্নে অবহেলায় বেড়ে উঠতে পারে। তেমন কোনো পরিচর্যা করা লাগেনা । এমনকি গাছ কেটে ফেললেও সামান্য বৃষ্টির পানিতে প্রাণবন্ত হয়ে পাতা গজিয়ে অল্পদিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ গাছ হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়। এই গাছের কাঠে ক্ষত করে দিলে সেখান থেকে ঘন জেলির মতো আঠা বের হয়। বেশি দিন আগের কথা নয়, ২০১০ সালের দিকেও দেশের বিভিন্ন পোস্ট অফিসে এই আঠ ব্যাপক-ভাবে ব্যবহার করা হতো। ঔষধিউদ্ভিদ হিসেবেও এই গাছের ব্যবহার রয়েছে। গাছের বাকল বাছাল আমাশয় ও জন্ডিস রোগের মহৌষধ।