কুড়িগ্রামের রৌমারীতে অবস্থিত কিসমত উল্লাহ বালাজান কৃষি ও কারিগরি ইনস্টিটিউটের সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য একটি কুচক্রি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। অত্র এলাকার এক মাত্র কৃষি ও ডিপলোমা কলেজের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভুয়া তথ্য দিয়ে একটি পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। যা সংবাদপত্র ও অনলাইন পোর্টালের নীতিমালার পরিপন্থি। উদ্দেশ্য প্রণোদিত এসব ভুয়া সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
গত বুধবার কলেজে এক সংবাদ সম্মেলনে কলেজটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন সরকার স্থানীয় সাংবাদিকদের এসব তথ্য তুলে ধরেন।
কলেজে শিক্ষার্থী নেই, ক্লাস নেই, তবুও বেতন নিচ্ছেন শীর্ষক অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভারাপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বলেন, অত্র কৃষি কলেজের মোট শিক্ষার্থী ১৮৫ জন । যদিও প্রতিষ্ঠানে কারিগরি শিক্ষাবোর্ড নির্ধারিত সর্বোচ্চ আসন সংখ্যা ৫০।
শিক্ষক ও কর্মচারিরা নিয়মিত অফিস করেন। এনটিআরসিএ থেকে কলেজের শিক্ষক নিয়োগপ্রাপ্ত না হলেও খন্ডখালীন শিক্ষক দিয়ে নিয়মিত ক্লাস করানো হয়। যার কারণে বাংলাদেশের অন্যান্য কৃষি ডিপলোমার কলেজের চেয়ে এই কৃষি কলেজে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা এবং পাশের হার শতকরা ৯০ ভাগ।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বাংলাদেশ কারিগর শিক্ষাবোর্ড কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত প্রশ্নে উপজেলা প্রশাসনের তত্ত্বাধানে পরিক্ষা গ্রহণ করা হয়। পরিক্ষার সময় অত্র কলেজের আশে-পাশে ১৪৪ ধারা জারি থাকে বিধায় বহিরাগতদের পরিক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করার সুযোগ নেই। সেখানে বহিরাগতদের দিয়ে পরিক্ষা নেওয়ার প্রশ্নেই উঠে না। বোর্ড কর্তৃপক্ষের করা প্রশ্নে পরিক্ষা গ্রহণ এবং বোর্ডের ফলাফল প্রকাশ করায় সনদ বাণিজ্যের অভিযোগ সম্পন্ন ভিত্তিহীন। সংবাদ সম্মেলনে অফিস সহকারি আমজাদ হোসেন বলেন, অত্র কৃষি কলেজের সনদ বাণিজ্যের সুযোগ নেই। সনদ বিক্রি করে কোটিপতি হয়েছে এই অভিযোগ বানোয়াট ও ভিত্তিহীন । আমার পৈত্তিক জমি বিক্রি করে ৬২ লক্ষ টাকা এবং জমি বন্ধক রেখে ১০ লক্ষ টাকা এবং ব্যাংক-এনজিও থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছি। সংবাদ সম্মেলনে সকল কর্মকর্তা/কর্মচারি উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে অবস্থিত কিসমত উল্লাহ বালাজান কৃষি ও কারিগরি ইনস্টিটিউটের সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য একটি কুচক্রি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। অত্র এলাকার এক মাত্র কৃষি ও ডিপলোমা কলেজের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভুয়া তথ্য দিয়ে একটি পত্রিকা ও অনলাইন পোর্টালে সংবাদ প্রচার করা হয়েছে। যা সংবাদপত্র ও অনলাইন পোর্টালের নীতিমালার পরিপন্থি। উদ্দেশ্য প্রণোদিত এসব ভুয়া সংবাদের তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
গত বুধবার কলেজে এক সংবাদ সম্মেলনে কলেজটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন সরকার স্থানীয় সাংবাদিকদের এসব তথ্য তুলে ধরেন।
কলেজে শিক্ষার্থী নেই, ক্লাস নেই, তবুও বেতন নিচ্ছেন শীর্ষক অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভারাপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বলেন, অত্র কৃষি কলেজের মোট শিক্ষার্থী ১৮৫ জন । যদিও প্রতিষ্ঠানে কারিগরি শিক্ষাবোর্ড নির্ধারিত সর্বোচ্চ আসন সংখ্যা ৫০।
শিক্ষক ও কর্মচারিরা নিয়মিত অফিস করেন। এনটিআরসিএ থেকে কলেজের শিক্ষক নিয়োগপ্রাপ্ত না হলেও খন্ডখালীন শিক্ষক দিয়ে নিয়মিত ক্লাস করানো হয়। যার কারণে বাংলাদেশের অন্যান্য কৃষি ডিপলোমার কলেজের চেয়ে এই কৃষি কলেজে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা এবং পাশের হার শতকরা ৯০ ভাগ।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, বাংলাদেশ কারিগর শিক্ষাবোর্ড কর্তৃপক্ষের নির্ধারিত প্রশ্নে উপজেলা প্রশাসনের তত্ত্বাধানে পরিক্ষা গ্রহণ করা হয়। পরিক্ষার সময় অত্র কলেজের আশে-পাশে ১৪৪ ধারা জারি থাকে বিধায় বহিরাগতদের পরিক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করার সুযোগ নেই। সেখানে বহিরাগতদের দিয়ে পরিক্ষা নেওয়ার প্রশ্নেই উঠে না। বোর্ড কর্তৃপক্ষের করা প্রশ্নে পরিক্ষা গ্রহণ এবং বোর্ডের ফলাফল প্রকাশ করায় সনদ বাণিজ্যের অভিযোগ সম্পন্ন ভিত্তিহীন। সংবাদ সম্মেলনে অফিস সহকারি আমজাদ হোসেন বলেন, অত্র কৃষি কলেজের সনদ বাণিজ্যের সুযোগ নেই। সনদ বিক্রি করে কোটিপতি হয়েছে এই অভিযোগ বানোয়াট ও ভিত্তিহীন । আমার পৈত্তিক জমি বিক্রি করে ৬২ লক্ষ টাকা এবং জমি বন্ধক রেখে ১০ লক্ষ টাকা এবং ব্যাংক-এনজিও থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছি। সংবাদ সম্মেলনে সকল কর্মকর্তা/কর্মচারি উপস্থিত ছিলেন।