ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৫৫২ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে সোমবার, (০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৩২ হাজার ২৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোট ১২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এভাবে আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়ছে।
আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯৭ জন, ঢাকা বিভাগে ১০৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৯৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৫৯ জন, খুলনা বিভাগে ৪৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৪ জন, রাজশাহী বিভাগে ২১ জন, সিলেট বিভাগে ২ জন আক্রান্ত হয়েছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বয়সভেদে: ৫ বছর বয়সের শিশু ২৪টি, ৬-১০ বছর বয়সের ৩১টি, ১১-১৫ বছর বয়সের ২৭ জন, ১৬-২০ বছর বয়সের ৭৭ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ৮৪ জন, ২৬-৩০ বছর বয়সের ৮১ জন, ৭৬-৮০ বছর বয়সের ৩ জন, ৭১-৭৫ বছর বয়সের ৪ জন।
হাসপাতালের তথ্য: ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭৯ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৮ জন , ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১০ জন, সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৮ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৯২ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৩৭ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ৫২ জন ভর্তি আছে। এভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে ৩৯২ জন ভর্তি আছে। আর সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এখনও ১৫৮৪ জন ভর্তি আছে।
বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু মশা প্রজননের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। মশার ঘনত্ব ও প্রজাতির বৈচিত্র্য বেশি থাকার কারণে মশাবাহিত রোগের ঝুঁকিও অনেক বেশি। বিজ্ঞানীদের গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ১২৬ প্রজাতির মশা শনাক্ত হয়েছে। তার মধ্যে বর্তমানে ঢাকায় ১৪-১৬ প্রজাতির মশা দেখা যাচ্ছে।
বাংলাদেশে মশাবাহিত রোগের মধ্যে অন্যতম হলো- ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া ও জাপানিজ অ্যানসেফরাইটিস।
আগামী অক্টোবর মাসের শেষের দিকে দেশে শীত পড়তে শুরু করলে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা আস্তে আস্তে কমতে থাকবে। তাহলে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হতে পারে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ৫৫২ জন। এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে সোমবার, (০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৩২ হাজার ২৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোট ১২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এভাবে আক্রান্ত ও মৃত্যু বাড়ছে।
আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৯৭ জন, ঢাকা বিভাগে ১০৭ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৯৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৫৯ জন, খুলনা বিভাগে ৪৪ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ১৪ জন, রাজশাহী বিভাগে ২১ জন, সিলেট বিভাগে ২ জন আক্রান্ত হয়েছে বলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বয়সভেদে: ৫ বছর বয়সের শিশু ২৪টি, ৬-১০ বছর বয়সের ৩১টি, ১১-১৫ বছর বয়সের ২৭ জন, ১৬-২০ বছর বয়সের ৭৭ জন, ২১-২৫ বছর বয়সের ৮৪ জন, ২৬-৩০ বছর বয়সের ৮১ জন, ৭৬-৮০ বছর বয়সের ৩ জন, ৭১-৭৫ বছর বয়সের ৪ জন।
হাসপাতালের তথ্য: ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে এখনও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭৯ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ৩৮ জন , ঢাকা শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে ১০ জন, সোহ্রাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৩৮ জন, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৯২ জন, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৩৭ জন, মহাখালী ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড-১৯ হাসপাতালে ৫২ জন ভর্তি আছে। এভাবে রাজধানীর ১৮টি সরকারি হাসপাতালে ৩৯২ জন ভর্তি আছে। আর সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এখনও ১৫৮৪ জন ভর্তি আছে।
বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু মশা প্রজননের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। মশার ঘনত্ব ও প্রজাতির বৈচিত্র্য বেশি থাকার কারণে মশাবাহিত রোগের ঝুঁকিও অনেক বেশি। বিজ্ঞানীদের গবেষণা অনুযায়ী, বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ১২৬ প্রজাতির মশা শনাক্ত হয়েছে। তার মধ্যে বর্তমানে ঢাকায় ১৪-১৬ প্রজাতির মশা দেখা যাচ্ছে।
বাংলাদেশে মশাবাহিত রোগের মধ্যে অন্যতম হলো- ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া ও জাপানিজ অ্যানসেফরাইটিস।
আগামী অক্টোবর মাসের শেষের দিকে দেশে শীত পড়তে শুরু করলে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা আস্তে আস্তে কমতে থাকবে। তাহলে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হতে পারে।