ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) : মধ্যপাড়া পাথরখনিতে ভূগর্ভ থেকে উত্তোলিত পাথরের স্তূপ -সংবাদ
দিনাজপুরের মধ্যপাড়া পাথরখনিতে বিষ্ফোরকের অভাবে চারদিন বন্ধের পর গতকাল সোমবার দুপুর থেকে পুরনায় ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
খনির ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত অ্যামোনিয়াম নাইট্রেডসহ বেশ কিছু বিস্ফোরকের প্রয়োজন হয়। এরমধ্যে একটি বিষ্ফোরক সংকটের কারণে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট সকাল থেকে ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলন কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ যাওয়ায় প্রতিদিন গড়ে সাড়ে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন বন্ধ থাকে। এতে প্রতিদিন সরকারের লোকসান গুণতে হয়েছে প্রায় দেড় কোটি টাকা।
চারদিন পর খনিতে পাথর উত্তোলনের বিষয়টি নিশ্চিত করে মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (এমজিএমসিএল) চলতি দায়িত্বে থাকা মহাব্যবস্থাপক (জিএম-ইউজিও এন্ড এম) এবং ইঞ্জিনিয়ারিং টু কন্ট্রাক্ট প্রকৌশলী মো. অবায়দুল্লাহ বলেন, সোমবার প্রয়োজনীয় বিষ্ফোরক খনিতে এসে পৌঁছানোর পর সকাল থেকেই খনির ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলন কার্যক্রম শুরু করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া স্টেট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি)। তবে দুপুরের শিফট থেকে পুরোদমে পাথর উত্তোলন শুরু হয়েছে। আগের মতোই তিন শিফটে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা করছেন।
এদিকে মধ্যপাড়া পাথরখনির উৎপাদন ও উন্নয়ন কাজে নিয়োজিত রয়েছে বেলারুশের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া স্টেট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি)। মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (এমজিএমসিএল) সাথে জার্মানিয়া স্টেট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি) চুক্তি অনুযায়ী ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলনের জন্য যাবতীয় যন্ত্রপাতি ও প্রয়োজনীয় বিষ্ফোরক সরবরাহ করবে মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (এমজিএমসিএল)।
এমজিএমসিএল এই বিষ্ফোরক সময় মতো জোগান দিতে না পারায় বিষ্ফোরকের অভাবে বাধ্য হয়ে ২৮ আগস্ট সকাল থেকে ভূগর্ভের পাথর উত্তোলন কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ করতে বাধ্য হয় জিটিসি।
অপরদিকে বর্তমানে পাথরখনির অভ্যন্তরে পাথর ইয়ার্ডে প্রায় ১২ লাখ মেট্রিক টন পাথর বিক্রির অপেক্ষায় মজুদ রয়েছে।
ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) : মধ্যপাড়া পাথরখনিতে ভূগর্ভ থেকে উত্তোলিত পাথরের স্তূপ -সংবাদ
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
দিনাজপুরের মধ্যপাড়া পাথরখনিতে বিষ্ফোরকের অভাবে চারদিন বন্ধের পর গতকাল সোমবার দুপুর থেকে পুরনায় ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
খনির ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত অ্যামোনিয়াম নাইট্রেডসহ বেশ কিছু বিস্ফোরকের প্রয়োজন হয়। এরমধ্যে একটি বিষ্ফোরক সংকটের কারণে চলতি বছরের ২৮ আগস্ট সকাল থেকে ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলন কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ যাওয়ায় প্রতিদিন গড়ে সাড়ে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন বন্ধ থাকে। এতে প্রতিদিন সরকারের লোকসান গুণতে হয়েছে প্রায় দেড় কোটি টাকা।
চারদিন পর খনিতে পাথর উত্তোলনের বিষয়টি নিশ্চিত করে মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (এমজিএমসিএল) চলতি দায়িত্বে থাকা মহাব্যবস্থাপক (জিএম-ইউজিও এন্ড এম) এবং ইঞ্জিনিয়ারিং টু কন্ট্রাক্ট প্রকৌশলী মো. অবায়দুল্লাহ বলেন, সোমবার প্রয়োজনীয় বিষ্ফোরক খনিতে এসে পৌঁছানোর পর সকাল থেকেই খনির ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলন কার্যক্রম শুরু করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া স্টেট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি)। তবে দুপুরের শিফট থেকে পুরোদমে পাথর উত্তোলন শুরু হয়েছে। আগের মতোই তিন শিফটে পাঁচ থেকে সাড়ে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন পাথর উত্তোলন করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা করছেন।
এদিকে মধ্যপাড়া পাথরখনির উৎপাদন ও উন্নয়ন কাজে নিয়োজিত রয়েছে বেলারুশের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জার্মানিয়া স্টেট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি)। মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (এমজিএমসিএল) সাথে জার্মানিয়া স্টেট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি) চুক্তি অনুযায়ী ভূগর্ভ থেকে পাথর উত্তোলনের জন্য যাবতীয় যন্ত্রপাতি ও প্রয়োজনীয় বিষ্ফোরক সরবরাহ করবে মধ্যপাড়া গ্রানাইট মাইনিং কোম্পানী লিমিটেডের (এমজিএমসিএল)।
এমজিএমসিএল এই বিষ্ফোরক সময় মতো জোগান দিতে না পারায় বিষ্ফোরকের অভাবে বাধ্য হয়ে ২৮ আগস্ট সকাল থেকে ভূগর্ভের পাথর উত্তোলন কার্যক্রম পুরোপুরি বন্ধ করতে বাধ্য হয় জিটিসি।
অপরদিকে বর্তমানে পাথরখনির অভ্যন্তরে পাথর ইয়ার্ডে প্রায় ১২ লাখ মেট্রিক টন পাথর বিক্রির অপেক্ষায় মজুদ রয়েছে।