ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর নীচে নেমে যাওয়ায় সংকটে থাকা বরেন্দ্র অঞ্চলের জন্য বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট-বিনা উদ্ভাবিত বিনা-১৯ ও বিনা-২১ জাতের ধান চাষাবাদের আহ্বান জানিয়েছেন গবেষক ও কৃষি কর্মকর্তারা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়ন লক্ষীনারায়নপুর পোড়াগ্রাম ও দেবিনগর ইউনিয়নে পৃথক দু’টি মাঠ দিবসে উচ্চ ফলনশীল জাত চাষাবাদের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। গত রোববার বিকেলে সদর উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় ও বাংলাদেশ পরমানু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট-বিনা উপকেন্দ্র চাঁপাইনবাবগঞ্জর আয়োজনে বিনা উদ্ভাবিত খরা সহিষ্ণু, উচ্চ ফলনশীল, স্বল্পমেয়াদী ধানের চাষাবাদ বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ পরমানু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট-বিনা’র মহাপরিচালক ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিনা উপকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডঃ মোঃ আজাদুল হকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিনা’র গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মাহবুবুল আলম তরফদার, উপ-প্রকল্প পরিচালক ড. মোহাম্মদ আশিকুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মো.ইয়াছিন আলী, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুনাইন বিন জামান।
বক্তারা বলেন, খরাপ্রবণ এলাকা হওয়ায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের বরেন্দ্র অঞ্চলের জন্য উপযোগী বিনা-১৯ ও বিনা ধান-২১। বিভিন্ন মাঠে এই ধানের চাষাবাদ করে ৯৫/১০০ দিনের মধ্যেই ভালো ফলন পাওয়া গেছে। আগামীতে কৃষকদের মাঝে নতুন জাতের এই ধানের বীজ সরবরাহের আশ্বাস দেন তারা। তারা আরো বলেন, বরেন্দ্র অঞ্চলে পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।
ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমাতে কৃষকদের বিকল্প ফসল চাষাবাদে উৎসাহ প্রদান করা হচ্ছে। এই অঞ্চলের জন্য সবচেয়ে চাষাবাদ উপযোগী ধানের ফসল হতে পারে বিনা-১৯ ও বিনা-২১ ধান। এই জাতের ধান তুলনামূলক কম পানিতে চাষাবাদ করা যায়। তারা আরো বলেন, সার প্রয়োগে আরও বেশি সতর্ক হতে হবে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত সার প্রয়োগের কারনে জমির গুণাগুন নষ্ট হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর নীচে নেমে যাওয়ায় সংকটে থাকা বরেন্দ্র অঞ্চলের জন্য বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট-বিনা উদ্ভাবিত বিনা-১৯ ও বিনা-২১ জাতের ধান চাষাবাদের আহ্বান জানিয়েছেন গবেষক ও কৃষি কর্মকর্তারা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়ন লক্ষীনারায়নপুর পোড়াগ্রাম ও দেবিনগর ইউনিয়নে পৃথক দু’টি মাঠ দিবসে উচ্চ ফলনশীল জাত চাষাবাদের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। গত রোববার বিকেলে সদর উপজেলা কৃষি অফিসের সহযোগিতায় ও বাংলাদেশ পরমানু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট-বিনা উপকেন্দ্র চাঁপাইনবাবগঞ্জর আয়োজনে বিনা উদ্ভাবিত খরা সহিষ্ণু, উচ্চ ফলনশীল, স্বল্পমেয়াদী ধানের চাষাবাদ বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণে মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ পরমানু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট-বিনা’র মহাপরিচালক ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিনা উপকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ডঃ মোঃ আজাদুল হকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিনা’র গবেষণা কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ড. মাহবুবুল আলম তরফদার, উপ-প্রকল্প পরিচালক ড. মোহাম্মদ আশিকুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মো.ইয়াছিন আলী, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুনাইন বিন জামান।
বক্তারা বলেন, খরাপ্রবণ এলাকা হওয়ায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের বরেন্দ্র অঞ্চলের জন্য উপযোগী বিনা-১৯ ও বিনা ধান-২১। বিভিন্ন মাঠে এই ধানের চাষাবাদ করে ৯৫/১০০ দিনের মধ্যেই ভালো ফলন পাওয়া গেছে। আগামীতে কৃষকদের মাঝে নতুন জাতের এই ধানের বীজ সরবরাহের আশ্বাস দেন তারা। তারা আরো বলেন, বরেন্দ্র অঞ্চলে পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে।
ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমাতে কৃষকদের বিকল্প ফসল চাষাবাদে উৎসাহ প্রদান করা হচ্ছে। এই অঞ্চলের জন্য সবচেয়ে চাষাবাদ উপযোগী ধানের ফসল হতে পারে বিনা-১৯ ও বিনা-২১ ধান। এই জাতের ধান তুলনামূলক কম পানিতে চাষাবাদ করা যায়। তারা আরো বলেন, সার প্রয়োগে আরও বেশি সতর্ক হতে হবে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত সার প্রয়োগের কারনে জমির গুণাগুন নষ্ট হয়।