শ্রমিকরা জানান, এভারগ্রীন প্রোডাক্টস ফ্যাক্টরী বিডি লিমিটেডে কর্মরত শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে কয়েকদিন ধরে আন্দোলন করে আসছিলেন। সোমবার হঠাৎ করেই কারখানা বন্ধের ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ। এর জেরে মঙ্গলবার সকালে মূল ফটকে অবস্থান নেন শ্রমিকরা এবং অন্য কারখানার শ্রমিকদেরও কাজে যোগ দিতে বাধা দেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি সামাল দিতে এলে সংঘর্ষ বাঁধে। এক পর্যায়ে গুলি চালালে হাবিবসহ কয়েকজন আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে হাবিবকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
শ্রমিক মমিনুর রহমান বলেন, “আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রধান গেটের সামনে অবস্থান নিয়েছিলাম। এই সময় সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা এক নারী শ্রমিককে মারধর করছিল। আমরা এগিয়ে গেলে তারা আমাদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়।”
শ্রমিক মো. রায়হান বলেন, “আমাদের আন্দোলন কোনো রাজনৈতিক দাবি নিয়ে নয়, আমরা আমাদের অধিকার আদায়ের জন্যই বিক্ষোভ করছি।”
লিপি আক্তার আরও জানান, “গেট বন্ধ দেখে আমরা ডিউটিতে যেতে গেলে হামলা চালানো হয়। আমাদের এক ভাই নিহত হয়েছেন। এর দায়ভার কে নেবে, সরকারকে জবাব দিতে হবে।”
নীলফামারী সদর থানার ওসি এম আর সাঈদ ফোনে যোগাযোগে পাওয়া যায়নি। কারখানা বা ইপিজেড কর্তৃপক্ষের বক্তব্যও তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শ্রমিকরা জানান, এভারগ্রীন প্রোডাক্টস ফ্যাক্টরী বিডি লিমিটেডে কর্মরত শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে কয়েকদিন ধরে আন্দোলন করে আসছিলেন। সোমবার হঠাৎ করেই কারখানা বন্ধের ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ। এর জেরে মঙ্গলবার সকালে মূল ফটকে অবস্থান নেন শ্রমিকরা এবং অন্য কারখানার শ্রমিকদেরও কাজে যোগ দিতে বাধা দেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি সামাল দিতে এলে সংঘর্ষ বাঁধে। এক পর্যায়ে গুলি চালালে হাবিবসহ কয়েকজন আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে হাবিবকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
শ্রমিক মমিনুর রহমান বলেন, “আমরা শান্তিপূর্ণভাবে প্রধান গেটের সামনে অবস্থান নিয়েছিলাম। এই সময় সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যরা এক নারী শ্রমিককে মারধর করছিল। আমরা এগিয়ে গেলে তারা আমাদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালায়।”
শ্রমিক মো. রায়হান বলেন, “আমাদের আন্দোলন কোনো রাজনৈতিক দাবি নিয়ে নয়, আমরা আমাদের অধিকার আদায়ের জন্যই বিক্ষোভ করছি।”
লিপি আক্তার আরও জানান, “গেট বন্ধ দেখে আমরা ডিউটিতে যেতে গেলে হামলা চালানো হয়। আমাদের এক ভাই নিহত হয়েছেন। এর দায়ভার কে নেবে, সরকারকে জবাব দিতে হবে।”
নীলফামারী সদর থানার ওসি এম আর সাঈদ ফোনে যোগাযোগে পাওয়া যায়নি। কারখানা বা ইপিজেড কর্তৃপক্ষের বক্তব্যও তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।