পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে বিশাল আকৃতির ১৫ কেজি ওজনের একটি পাঙ্গাস মাছ। গতকাল মঙ্গলবার সকালে আলীপুর মৎস্য আড়তে মাছটি ডাকের মাধ্যমে ১২’শ টাকা কেজি দরে ১৮ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। মাছটি কিনে মৃধা ফিসের স্বত্বাধিকারী মাছ ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন। এর আগে গত রোববার বঙ্গোপসাগরে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরার সময় জেলের জালে বড়সড় এই পাঙ্গাস ধরা পড়ে। হঠাৎ এমন মাছ পেয়ে জেলেদের মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন বলেন, মাছটি ইলিশের জালে ধরা পড়েছিল। আমি মাছটি ১৮ হাজার টাকায় কিনেছি। সামান্য লাভ পেলেই বিক্রি করে দেব।
স্থানীয় জেলেদের ভাষ্যমতে, সাগর বা নদীর পাঙ্গাস মাংসে নরম ও স্বাদে অনন্য হওয়ায় দাম দেশি পাঙ্গাসের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি। এমন মাছ ধরা পড়লে জেলে পল্লীতে উৎসবের আমেজ তৈরি হয়। কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এটা জেলেদের জন্য খুশির খবর। সামুদ্রিক মাছ ধরায় সরকারের জারি করা নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার সুফলই বলা যায়।
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে জেলের জালে ধরা পড়েছে বিশাল আকৃতির ১৫ কেজি ওজনের একটি পাঙ্গাস মাছ। গতকাল মঙ্গলবার সকালে আলীপুর মৎস্য আড়তে মাছটি ডাকের মাধ্যমে ১২’শ টাকা কেজি দরে ১৮ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। মাছটি কিনে মৃধা ফিসের স্বত্বাধিকারী মাছ ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন। এর আগে গত রোববার বঙ্গোপসাগরে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ ধরার সময় জেলের জালে বড়সড় এই পাঙ্গাস ধরা পড়ে। হঠাৎ এমন মাছ পেয়ে জেলেদের মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন বলেন, মাছটি ইলিশের জালে ধরা পড়েছিল। আমি মাছটি ১৮ হাজার টাকায় কিনেছি। সামান্য লাভ পেলেই বিক্রি করে দেব।
স্থানীয় জেলেদের ভাষ্যমতে, সাগর বা নদীর পাঙ্গাস মাংসে নরম ও স্বাদে অনন্য হওয়ায় দাম দেশি পাঙ্গাসের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি। এমন মাছ ধরা পড়লে জেলে পল্লীতে উৎসবের আমেজ তৈরি হয়। কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এটা জেলেদের জন্য খুশির খবর। সামুদ্রিক মাছ ধরায় সরকারের জারি করা নিষেধাজ্ঞা মেনে চলার সুফলই বলা যায়।