জব্দ করা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর ১১৫ বস্তা সরকারি চাল
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা সদরে ১১৫ বস্তা খাদ্য বান্ধব কর্মসুচির সরকারি চাল ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জব্দ করার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার মামলা দায়ের করা হয়েছে। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক দপ্তরের এক কর্মকর্তার দায়ের করা মামলায় খাদ্য বান্ধব কর্মসুচির ডিলার আব্দুস সাত্তার সরকারকে আসামী করা হয়েছে এবং তার ডিলারী লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলা সদরের গো-হাট জামে মসজিদ সংলগ্ন সওজের জায়গায় নির্মান করা একটি ঘর থেকে সরকারি খাদ্য বান্ধব কর্মসুচির ১১৫ বস্তা চাল জব্দ করে ভ্রাম্যমান আদালত। পাশাপাশি চাল রাখা ঘরটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। জানা যায়, সরকারি খাদ্য বান্ধব কর্মসুচির অধীনে নিম্ম আয়ের পরিবার প্রতি ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি করে চাল বিক্রয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আগস্ট মাসের চাল বিক্রয় কার্যক্রম সময় শেষ হয়ে যায় ২৬ আগস্ট। এমতাবস্থায় উপজেলা সদরের রেলওয়ে স্টেশন বাজার পয়েন্ট এলাকার ডিলার আব্দুস সাত্তার সরকার উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও খাদ্য নিয়ন্ত্রককে না জানিয়ে ওই পরিমার চাল বিক্রয় পয়েন্ট থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দুরের ওই স্থানে মজুত করে কালোবাজারি করার উদ্দেশ্যে। ২৮ আগস্ট গোপনে খবর পাওয়ার পর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা সুলতানা ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় তাঁর জিজ্ঞাসাবাদের মুখে ডিলার আব্দুস সাত্তার সরকার সদুত্তোর দিতে ব্যর্থ হয়। এর প্রেক্ষিতে ভ্রাম্যমান আদালত ১১৫ বস্তা চাল জব্দ ও চাল রক্ষিত ঘর সিলগালা করে। এসময় ওই ঘড়ে অনেকগুলো সরকারি খালি বস্তা দেখা যায়। গতকাল মঙ্গলবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবুল বাশার মামলা হবার বিয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খাদ্য চলাচল ও সংরক্ষন আইন মোতাবেক ডিলার আব্দুস সাত্তার সরকারকে আসামী করে মামলা দায়ের করার পাশাপাশি তার ডিলারী বাতিল করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
জব্দ করা খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর ১১৫ বস্তা সরকারি চাল
বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা সদরে ১১৫ বস্তা খাদ্য বান্ধব কর্মসুচির সরকারি চাল ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জব্দ করার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার মামলা দায়ের করা হয়েছে। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক দপ্তরের এক কর্মকর্তার দায়ের করা মামলায় খাদ্য বান্ধব কর্মসুচির ডিলার আব্দুস সাত্তার সরকারকে আসামী করা হয়েছে এবং তার ডিলারী লাইসেন্স বাতিল করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলা সদরের গো-হাট জামে মসজিদ সংলগ্ন সওজের জায়গায় নির্মান করা একটি ঘর থেকে সরকারি খাদ্য বান্ধব কর্মসুচির ১১৫ বস্তা চাল জব্দ করে ভ্রাম্যমান আদালত। পাশাপাশি চাল রাখা ঘরটি সিলগালা করে দেওয়া হয়। জানা যায়, সরকারি খাদ্য বান্ধব কর্মসুচির অধীনে নিম্ম আয়ের পরিবার প্রতি ১৫ টাকা কেজি দরে ৩০ কেজি করে চাল বিক্রয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আগস্ট মাসের চাল বিক্রয় কার্যক্রম সময় শেষ হয়ে যায় ২৬ আগস্ট। এমতাবস্থায় উপজেলা সদরের রেলওয়ে স্টেশন বাজার পয়েন্ট এলাকার ডিলার আব্দুস সাত্তার সরকার উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও খাদ্য নিয়ন্ত্রককে না জানিয়ে ওই পরিমার চাল বিক্রয় পয়েন্ট থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার দুরের ওই স্থানে মজুত করে কালোবাজারি করার উদ্দেশ্যে। ২৮ আগস্ট গোপনে খবর পাওয়ার পর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা সুলতানা ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করেন। এসময় তাঁর জিজ্ঞাসাবাদের মুখে ডিলার আব্দুস সাত্তার সরকার সদুত্তোর দিতে ব্যর্থ হয়। এর প্রেক্ষিতে ভ্রাম্যমান আদালত ১১৫ বস্তা চাল জব্দ ও চাল রক্ষিত ঘর সিলগালা করে। এসময় ওই ঘড়ে অনেকগুলো সরকারি খালি বস্তা দেখা যায়। গতকাল মঙ্গলবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আবুল বাশার মামলা হবার বিয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খাদ্য চলাচল ও সংরক্ষন আইন মোতাবেক ডিলার আব্দুস সাত্তার সরকারকে আসামী করে মামলা দায়ের করার পাশাপাশি তার ডিলারী বাতিল করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।